Tuesday, March 31, 2020

***করোনা বনাম মানত***অরুণ বিশ্বাস

***করোনা বনাম মানত***
অরুণ  বিশ্বাস
মানতে কভু পারেনা মন, তাইতো করি মানোত,
মনের শক্তি আগল টেনে,বাঁধ মানে কভু স্রোত ।
পারলে বাঁচতে পূজা দিবো, মানোত করে মনে,
দূর্বল মনে সুপ্ত বাসনা, ভাইরাসে নাহি মা‌নে ।

ভাইরাসে কভু শোনে কথা, আছে কী তার কান ?
মানত করে অজ্ঞান মনে, ঠেকেনা তবু মরন ।
গোটা বিশ্বে ছোবল মারছে, করোনা মহামারি,
মানত করলে যায় কী কাটা, সবজি তরকারী ?

অনলে হাত অর্পন করলে পুড়বে খাঁটি সত্য,
গরল পানে জীবন হানী, কেহ বলেনা অমৃত ।
মনের অদম্য শক্তিতে, নিশি হবেনা দিবস,    
দেখা যায়না চাঁদ অমানিশা, মন হলে বিবশ ।

মনের শক্তি এতই প্রবল,পারিনা বায়ু ছুঁতে,
থেমেছে ঝড় কখনো, হরি নাম জপ করাতে ।
বজ্রপাত বন্ধ হয় কভু কী, হরিধ্বনি দিলে,
মন একটু শান্তি পায়, বিপদ আশঙ্কা কালে ।

মানত করে পূজা সারে, পুরুতের হয় বাহার,
ঘরের অর্থ পুরুতে নেয়,বলি-হারি মন চোর । 
দিবাকরে জগত আলো, বাতাসে বাঁচায় প্রাণ,
আমরা মানুষ অবুঝ কেনো ? নিজেই হতমান !
তারিখ ৩০।৩।২০২০

Is Corona actually a biological weapon made in China's lab? Fun information came out publicly…করোনা কী আসলে চীনের ল্যাবে তৈরি জৈবিক অস্ত্র? প্রকাশ্যে বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য…

Is Corona actually a biological weapon made in China's lab? Fun information came out publicly…


We all know that China is the source of the Corona virus. Corona virus has been spread all over the world from China. About 7 million people are infected with the virus worldwide. Even after all this, there has been information that will shock the entire world. A Chinese intelligence official, who is reluctant to be named, has brought out such interesting information. He is reluctant to divulge the name because if his name is disclosed outside his life may be in doubt. He is a member of the Communist Party of China.
The information he has written reveals the good man's mask that China was wearing. He said China had a plan in place to handle the ongoing protests in Hong Kong. That's why it was planning to create 31 types of biological weapons. When it is taken down from the helicopter, the use of those on whom it falls will change. The official said he was involved in the Chinese project.
But this project in China stops in the middle. In a word, China was forced to halt the project. Because of the Hong Kong protests, the whole world was watching. And if that biological weapon was applied in this situation, it would be very dangerous for China. But China is desperate to apply this biological weapon. And China chose Islamic fundamentalists to apply these biological weapons.
These biological weapons were applied in a training camp in Xinjiang. And you will be surprised at what happens next. The officer said those on whom the test was performed began to melt slowly. How can America know about all these Chinese activities? Not only that, the US got the news that this biological weapon was manufactured in a lab. The US then tried to figure out how that biological weapon was made.


And to find out who the US is, a researcher finds out. He then asked her to sample the biological weapon in exchange for a coarse drawing. And the researcher agrees. China, and the whole thing, somehow knows that the biological weapon the US has learned about. China then began to monitor the researcher. Then when a US CIA agent was talking to a researcher, there was a shoot out in that area. Many people died there, but American agents somehow escaped.
The Chinese official then stated the whole matter in an article. And at the time of the shootout, a virus fills the CC and dissolves in the air. China is the first to be infected with the Corona virus. And within a month many people died in that province. Then China tried to correct this mistake. But when the situation slowly gets out of hand, China can no longer hide the news. Then China says it's a little flu. Many others were saying that the virus was spreading to the bats. Only then did the virus slowly spread throughout the world. The Chinese official writes that the epidemic is the source of the lab in China. As a result, ordinary people are suffering.
----------------------------------------------------------


করোনা কী আসলে চীনের ল্যাবে তৈরি জৈবিক অস্ত্র? প্রকাশ্যে বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য…


করোনা ভাইরাসের উৎস স্থল যে চীন সেটা আমরা সবাই এত দিনে জেনে গেছি। চীন থেকেই সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে করোনা ভাইরাস। সারাবিশ্বে প্রায় 7 লাখ হাজার মানুষ এই ভাইরাসে আক্রান্ত। এই সমস্ত কিছুর পরেও এমন একটি তথ্য প্রকাশ পেয়েছে যা শুনলে গোটা বিশ্ব চমকে যাবে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চীনের এক সামরিক গোয়েন্দা আধিকারিক এমনই এক চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এনেছে। তিনি নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কারণ বাইরে তার নাম প্রকাশ হলে প্রাণ সংশয় হতে পারে। তিনি চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য।

তিনি যে তথ্যটি লিখেছেন তাতে চীন যে ভালো মানুষের মুখোশ পরে ছিল তা খুলে গেছে। তিনি জানান হংকং-এ ক্রমাগত যে বিক্ষোভ চলছিল তাকে সামাল দেওয়ার জন্য চীন একটি পরিকল্পনা করেছিল। এর জন্যই 31 ধরনের জৈবিক অস্ত্র তৈরি করার পরিকল্পনা করছিল। এটি হেলিকপ্টার থেকে নীচে ফেলা হলে যার যার গায়ে এটি পড়বে তাদের ব্যবহারে পরিবর্তন চলে আসবে। ওই কর্মকর্তা জানান চীনের এই প্রজেক্টে তিনিও সামিল ছিলেন।

কিন্তু চীনের এই প্রজেক্ট মাঝপথেই থেমে যায়। এক কথায় বলতে গেলে চীন প্রজেক্ট কে মাঝপথে থামাতে বাধ্য হয়। কারণ হংকংয়ের বিক্ষোভের দিকে নজর পড়ে গিয়েছিল সারা বিশ্বের। আর ঠিক এই অবস্থায় যদি ওই জৈবিক অস্ত্র প্রয়োগ করা হতো, তাহলে চীনের জন্য খুবই বিপদজনক হয়ে দাঁড়াতে এই ঘটনা। কিন্তু চীন এই জৈবিক অস্ত্রটিকে প্রয়োগ করার জন্য মরিয়া হয়। এবং এই জৈবিক অস্ত্র প্রয়োগ করার জন্য চীন বেছে নেয় ইসলামিক মৌলবাদীদের।


জিনজিয়াং এর একটি প্রশিক্ষণ শিবিরে এই জৈবিক অস্ত্র প্রয়োগ করা হয়। এবং এরপর যা হয় তা শুনলে আপনি চমকে উঠবেন। ওই কর্মকর্তা জানান, যাদের উপর এই পরীক্ষাটি করা হয় তাদের গা গলতে শুরু করে ধীরে ধীরে। চীনের এই সমস্ত কাজকর্ম কোন ভাবে জানতে পেরে যায় আমেরিকা। শুধু তাই নয় এই জৈবিক অস্ত্রটি ঠিক কোন ল্যাবে বানানো হয়েছিল সে সম্পর্ক খবর পেয়ে যায় আমেরিকা। এরপর আমেরিকা চেষ্টা করে ওই জৈবিক অস্ত্রটি কীভাবে বানানো হয়েছে তা জানার।
আর এটি জানার জন্য আমেরিকা সেখানকার এক গবেষক কে খুঁজে বার করে। এরপর তাকে মোটা অঙ্কের বিনিময়ে ওই জৈবিক অস্ত্রটির নমুনা দিতে বলে। এবং ওই গবেষক তাতে রাজি হয়ে যায়। চীন ও কিন্তু এই পুরো বিষয়টি কোন ভাবে জেনে যায় যে এই জৈবিক অস্ত্রটি নমুনা আমেরিকা জানতে পেরে গেছে। এরপর ওই গবেষক এর উপর নজর রাখা শুরু করে চীন। এরপর যখন আমেরিকা CIA এজেন্টের সঙ্গে গবেষকের কথা হয় তখন ওই এলাকায় একটি শুট আউট হয়। তখন ওখানে বহু মানুষ মারা যায় কিন্তু আমেরিকার এজেন্ট কোন ভাবে পালিয়ে যায়।


এরপর এই পুরো বিষয়টি একটি প্রবন্ধ আকারে জানিয়েছেন ওই চীনা আধিকারিক। এবং শুটআউটে সময়ই একটি ভাইরাস ভর্তি সিসি ভেঙ্গে গিয়ে বাতাসে মিশে যায়। চীনের উহানেই প্রথম করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়। এবং এক মাসের মধ্যে ওই প্রদেশের বহু মানুষ মারা যায়। এরপর চীন এই ভুলকে সংশোধন করার চেষ্টা করে। কিন্তু ধীরে ধীরে পরিস্থিতি যখন হাতের বাইরে চলে যায় তখন এই খবরটি আর লুকিয়ে রাখতে পারেনা চীন। তখন চীন বলতে থাকে এটি একটি সামান্য ফ্লু। আবার অনেকের বলছিলেন যে এই ভাইরাস বাদুড় এর থেকে ছড়াচ্ছে। তারপরই ভাইরাস আস্তে আস্তে গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। এই চীনা আধিকারিক লিখেছেন, আজকে মহামারীতে ভুগছে সারাবিশ্ব তার উৎস স্থল ওই চীনের ল্যাব। যার ফলে সাধারণ মানুষকে কষ্ট পেতে হচ্ছে।


ভাবুন। বারবার হাতের সাথে মগজটাও সাফ সুতরো করে নিন!

Soham Mukherjee র ওয়াল থেকেঃ-
১.এবিপি আনন্দ, 
২.জি 24ঘণ্টা,
৩.নিউজ18বাংলা, 
৪.আর প্লাস,
৫.ক্যালকাটা নিউজ,৬.কলকাতা টিভি, 
৭.হাই নিউজ,
৮.onkar নিউজ,
৯.নিউজ টাইমস,
১০.বাংলা জাগো টিভি,১১.বাংলা টাইম,
১২.জয়তু বাংলা, 
১৩.উত্তরের খবর,
১৪.এক্সপ্রেস নিউজ,১৫.montel নিউজ,
১৬.তারা নিউজ, 
১৭.চ্যানেল ১০(হ্যাঁ, সুদীপ্ত সেন খ্যাত! আজ জানলাম আজও সেটা চলে!!),
১৮.বাংলা ভারত,
২০.সাধনা নিউজ, 
২১.এস নিউজ।

হ্যাঁ! এগুলোই এখন তিনবেলার খাদ্য!
সবাই বাড়ি আছেন, সবাই দেখছেন! 
একবার ভেবেছেন?
গত এক সপ্তাহ ধরে এই একুশটা চ্যানেলে রোজ সারাদিন, রাত 2 মিনিট অন্তর সাড়ে তিন মিনিটের সরকারি বিজ্ঞাপন সারাদিন চালিয়ে মুখ্যমন্ত্রী যে আমাদের করের টাকা দিয়ে আমাদের বাঁচানোর জন্য ২০০কোটি টাকার ফান্ড বানিয়েছেন (রাজ্যবাসীর যেটা মাথা পিছু সাড়ে পাঁচ টাকা মতো পড়ে!) সেটা জানানোর জন্য কত কোটি টাকা খরচ করছেন? 
ফাঁকা জনমানবহীন রাস্তা দিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর দাঁত বের করা ফ্লেক্স লাগিয়ে গাড়ি ঘোরানোর জন্য কত খরচ হচ্ছে?
আর সব থেকে বড়ো কথা কেন খরচ হচ্ছে?
২১ টা চ্যানেলে বিজ্ঞাপনের খরচে কতো গুলো টেস্ট কিট হতো?
সেই টাকায় হাসপাতাল গুলোর ডাক্তার,নার্স,স্বাস্থ্যকর্মীদের রেনকোট না পরিয়ে কটা PPE কেনা যেত?
কেন সারা দেশের মধ্যে covid 19 পরীক্ষার সংখ্যা বাংলায় সবথেকে কম?

মাথার ঘাম পায়ে ফেলে যারা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্টান্টবাজি কে ধন্য ধন্য করছিলেন, তারাও একটু ভাবুন!
এরথেকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা বেশ আছেন! একজন রামায়ণ দেখছেন, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী তো আবার সস্ত্রীক কুকুর কোলে লুডোর চাল ফেলছেন!
আর চিরকালীন রীতি অনুযায়ী পরিযায়ী শ্রমিকদের ভাগ্যে পুট পড়ছে! হাঁটতে হাঁটতে প্রাণ যাচ্ছে! 
আর কিছু শিক্ষিত উজবুক "রাজনীতি কব্বেন না" কপচে যাচ্ছে!!
বাড়িতে থাকুন, ২০০ কোটির বিজ্ঞাপন দেখুন, সেলিব্রিটিদের ঝাড়ু মারা দেখুন, সাথে ভাবুন টেস্ট কিট,PPE জোগাড় করতে কি শুধুই টাকা লাগে না সদিচ্ছা লাগে?
ভাবুন। বারবার হাতের সাথে মগজটাও সাফ সুতরো করে নিন!

Saturday, March 28, 2020

[[Coronation virus kill sacrifice,]], with the help of human welfare. [[ করনা ভাইরাস নিধন যজ্ঞে ,]], মানব কল্যানের সাহায্য প্রসংগে।

Sri Sri Harigurchand Jayatu.
Regards, *** Regards: *** Subject: --**********************
[[Karna Virus Prevention Sacrifice,]], with the help of human welfare. ***********************
O Sudhamayi = Inspired by the ideals of Matuya DharmaLambigan, and Thakur SreeHarigurchand, with special people, Matua, poets, literature, intellectuals, job jibi, lawyers, education cell, Mother Mars, Shanti Satyabhama Nirvana Committee, Sadhu Gosai, Pagal Sahi Gosai. To all the working people of any country in the philosophy of Matua religion, affiliated mission, Sangha, Matua Federation, Seva Sharam. That donation - I'm requesting a beautiful donation.
At this point, the Nobel No Virus = the great herb of the sacrificial act = the only human being to be a [house detainee]. Humans have accepted this, by urging people to live on their side. At the same time, the government of India and all the key ministers of its organ states, together with the ((people will live) save the country), take this formula overnight, the government is performing its human welfare program. Is doing Along with that, my prayer, the house arrest action list for this 6 months: the only way to save the lives of all those people who have begun daily activities, or alike. I request them (in compliance with all the health rules of the government), as well as the government, to stand by them on a regular basis with money. I am presenting the same demand to all religious organizations of the world. Most of the people in India and Bangladesh are still living below the poverty line, especially. I myself am a human being living in that category. In this epidemic, the mysterious propaganda of the Mutua has been instrumental in propagating the mystery. What is the explanation of that fine tradition that Sri Harichand Tagore gave himself = *** - *****
Abbey will be gross in violation of all religions. ***********
Devotion to an interested human being in the name of jibe kindness. * - *******
Everything else except this is bad. *************
To convey this fine traditional religion. ************
Harichand was born in the house of Yashwant. *******
My dear Matua brother and sister friend, Gun, blow the caste division of all fanatics into a frenzy, only to come down to the welfare of the people with devotion and trust. By fully complying with the official health rules. In the meantime, be well on everyone. Be on Mars. Herbal. *******
Bad: = I apologize for any mistakes I made.
  wright : - Hari Das Roy
××××××××××××××××××××××××××××××××
শ্রীশ্রীহরিগুরুচাঁদ জয়তুঃ।
প্রনাম পূর্বক বিনীত নিবেদন।।***বিষয়ঃ-***********************
[[ করনা ভাইরাস নিধন যজ্ঞে ,]], মানব কল্যানের সাহায্য  প্রসংগে।।***********************
হে সুধাময়ী= মতুয়াধর্মালম্বীগন, ও ঠাকুর শ্রীশ্রীহরিগুরুচাঁদের আদর্শের অনুপ্রেরানীত, বিষেস ব্যাক্তি সহ, মতুয়া ,কবি,সাহিত্য, বুদ্ধিজীবি, চাকুরী জীবি,আইনজীবী,শিক্ষা সেল,মাতৃ মঙ্গল, শান্তি সত্যভামা নির্বান কমিটি,, সাধু গোসাই, পাগল,হরি নাম  প্রচার দপ্তর সহ যে কোন দেশের মতুয়া ধর্মা দর্শের,সংগে সংশ্লিষ্ট মিশন,সংঘ,মতুয়া মহাসংঘ, সেবাশ্রমের  সকল কর্ম কর্তা গনের কাছে।মানব কল্যানের সাহায্যে দানের- সুদৃষ্টি দানের আবেদন রাখছি। 
এই মূহুর্তে নোবেল করনা ভাইরাসের =নিধন কর্ম যজ্ঞের মহা ঔষধী=একমাত্র মানুষকে গৃহ বন্দী হয়ে থাকা।। মানুষকে মানুষের পাশে, বেঁচে থাকার তাগিদে, মানুষ সেটা মেনেও নিয়েছে।। সেই সংগে আমাদের ভারত সরকার ও তার অঙ্গ রাজ্যের সকল মূখ্য মন্ত্রীরা এক জোট হয়ে,, ((মানুষ বাঁচলে দেশ বাঁচবে))এই ফরমুলা মাথায় নিয়ে দিন রাত সরকার,, তার মানব কল্যানের কর্মসূচি পালন করছে।।এবং এই মূহুর্তে বিশ্বের অন্য দেশ গুলোও তাই করে চলছে ।। তারই  পাশাপাশি  আমার প্রার্থনা,, এই ১মাস ব্যাপী গৃহ বন্দী কর্ম সুচিঃ পালনে যে সমস্ত মানুষরা নিত্য দিনের কর্মকে,, বা একরকম ভিক্ষাবৃত্তি করে তাদের জীবন বাচাঁনোর একমাত্র মাধ্যম।। তাদের  (সরকারের সবরকম স্বাস্থ্য বিধি মেনে) সরকারের পাশাপাশি খাদ্য দ্রব্য সহ নগত অর্থ নিয়ে  সাধ্যানুশারে তাদের পাশে দাড়ানোর,, অনুরোধ রাখছি।। বিশ্বের সকল মতুয়া ধর্মালম্বী সকল প্রতিষ্ঠানের কাছে একই দাবি পেশ করছি ।। বিষেস করে ভারত ও বাংলাদেশের মধ্যে বেশ কিছু অংশের মানুষ এখনো দরিদ্র সীমারেখার নিচে বসবাস করছে।। আমি নিজেও সেই শ্রেনীর বসবাস কারি একজন মানুষ।। এই মহামারীতে মতুয়াদের সেই সূক্ষ্ম সনাতনের গূঢ়গন্ম্যের প্রচারকে হাতিয়ার করে হোক পাথেয়।। কি সেই সূক্ষ্ম সনাতনের ব্যাখা যাহা কিনা শ্রীশ্রী হরিচাঁদ ঠাকুর নিজেই দিলেন=***--*****
সর্ব ধর্ম লঙ্ঘি এবে করিব স্থুল।।শুদ্ধ মানুষেতে আর্ত্তি এই হয় মূল।। ***********
জীবে দয়া নামে রুচি মানুষেতে নিষ্ঠা।।*-******* 
ইহা ছারা আর যত সব ক্রিয়া ভ্রষ্টা।।*************
এই সূক্ষ্ম সনাতন ধর্ম জানাইতে।। ************
হরিচাঁদ জন্মিলেন যশবন্তের গৃহেতে।।*******
আমার  সুপ্রিয় মতুয়া ভাই বোন বন্ধুবর্গ গন,, সকল ধর্মান্ধতার জাত বিভাজনকে এক ফুৎকারে উড়িয়ে দিয়ে,, শুধুমাত্র মানুষের প্রতি নিষ্ঠা ও আস্থা বিশ্বাস রেখে মানুষের  কল্যানে নেমে পড়ুন।। সরকারী স্বাস্থ্য বিধিকে পূর্ণাঙ্গ ভাবে পালনের মাধ্যমে।। ততক্ষণে সবাই সুস্থ থাকুন মঙ্গলে থাকুন এই শুভকামনায়,, অাবেদনরত দরিদ্র অসহায় মানুষের পক্ষে,, হরিদাস রায়, পালপাড়া,চাকদহ, নদিয়া ভারত।। হরিবোল। *******
বিঃদ্রঃ= আমার যে কোন ভুলের জন্য আমি নিজেই ক্ষমা প্রার্থী রইলাম।।
লেখক পরিচিতি :- Hari Das Roy
https://www.facebook.com/haridas.roy.374549

Looks like nobody knows. लगता है किसी को पता नहीं है। দেখে মনে হচ্ছে কিছু জানে না।

Looks like nobody knows.
The most murderous people in human civilization.
One has to learn how to end a civilization.
Corona has spread evenly in the name of communism.
Boycott all countries who are the country of this communist party.
लगता है किसी को पता नहीं है।
मानव सभ्यता में सबसे ज्यादा जानलेवा लोग।
एक सभ्यता को समाप्त करना सीखना होगा।
साम्यवाद के नाम पर कोरोना समान रूप से फैल गया है।
उन सभी देशों का बहिष्कार करें जो इस कम्युनिस्ट पार्टी के देश हैं।
দেখে মনে হচ্ছে কিছু জানে না।
মানব সভ্যতার সব থেকে খুনী লোক।
একটা সভ্যতা কে কি করে শেষ করতে হয় এর কাছথেকে শিখতে হয়।
সাম্যবাদের নাম করে করোনা কে সমান ভাবে ছড়িয়ে দিয়েছে।
বয়কট করুন সকল দেশ এই কমিউনিস্ট পার্টির দেশ কে।
யாருக்கும் தெரியாதது போல் தெரிகிறது.
மனித நாகரிகத்தில் மிகவும் கொலைகார மக்கள்.
ஒரு நாகரிகத்தை எவ்வாறு முடிவுக்குக் கொண்டுவருவது என்பதை ஒருவர் கற்றுக் கொள்ள வேண்டும்.
கொரோனா கம்யூனிசம் என்ற பெயரில் சமமாக பரவியுள்ளது.
இந்த கம்யூனிஸ்ட் கட்சியின் நாடான அனைத்து நாடுகளையும் புறக்கணிக்கவும்.

ఎవరికీ తెలియదనిపిస్తోంది.
మానవ నాగరికతలో అత్యంత హంతకులు.
నాగరికతను ఎలా అంతం చేయాలో నేర్చుకోవాలి.
కరోనా కమ్యూనిజం పేరిట సమానంగా వ్యాపించింది.
ఈ కమ్యూనిస్ట్ పార్టీ దేశం అయిన అన్ని దేశాలను బహిష్కరించండి.

Thursday, March 26, 2020

We can do it..... Stay home and keep healthly yourself. সুস্থ থাকুন সতর্ক থাকুন।


একজনের বয়স ৬৫ আর একজনের বয়স ৭০, WHO থেকে পাওয়া তথ্য অনুযায়ী করোনা ৬০ বয়সের উর্ধ্বোত্তর মানুষ দের আক্রান্ত করলে তাদের প্রান নাশের সম্ভবনা থাকে, এটা জানার পর ও দুজনই দেশ ও রাজ্যের জন্য সর্বক্ষন কাজ করে যাচ্ছেন সকল মানুষের পাশে রয়েছেন, তাদের সংক্রমনের ভয় নেই, হেঁসে বলছেন আতঙ্কিত হবেন না আমরা আছি আপনাদের পাশে। এই দুই যোদ্ধা কে আমি প্রনাম জানাই, আর ভগবানের কাছে হাত জোড় করে প্রার্থনা করি এঁদের তুমি রক্ষা করো, আপনারা যেমন আমাদের পাশে আছেন আমরা প্রতি মুহুর্তে আপনাদের পাশে আছি 🙏 আপনারা সুস্থ থাকুন এই কামোনা করছি 🔥❤️
We can do it..... Stay home and keep healthly yourself.
 সুস্থ থাকুন সতর্ক থাকুন।

Tuesday, March 24, 2020

কানাডার নাগরিকদের মত নিজেরা হয়ে যান তখন দেখবেন নরেন্দ্র মোদীকেও জাস্টিন ট্রুডোর থেকে মহান মনে হবে

কানাডার প্রধানমন্ত্রী জাস্টিন ট্রুডোকে নিয়ে ভারতীয়রা গর্ববোধ করছে আর বলছে, ইস এইরকম প্রধানমন্ত্রী যদি আমাদের দেশে থাকতো. . . . . ইত্যাদি ইত্যাদি... 

এই যে দাদারা, দিদিরা, কানাডার নাগরিকরা যদি স্বভাবে ভারতীয় নাগরিকদের মত হত তাহলে জাস্টিন ট্রুডোকে এতক্ষনে পদত্যাগ করিয়ে ছাড়তো. . . . 

১৪০ কোটির দেশে ১০ কোটি মানুষ করোনায় আক্রান্ত হয়নি সেটা আপনাদের বাবার ভাগ্য ভালো, যে দেশে পাবলিক টয়লেটের মগ চেন দিয়ে বেঁধে রাখতে হয়, যে দেশে ১ টাকার পেন দড়ি দিয়ে বেঁধে রাখতে হয়, যে দেশে জুতো-চটি চুরি হওয়ার ভয়ে লুকিয়ে রাখতে হয়, যে দেশে একটা বাচ্চা হওয়ার পরদিনই স্ত্রীকে আবার গর্ভবতী করে দেওয়া হয়, যে দেশে কন্ডোমটাও বাড়িতে পৌঁছে দিয়ে আসতে হয়, যে দেশে এখনও শেখাতে হয় কোথায় মলমূত্র ত্যাগ করতে হয়. . . . . 

সেই দেশের প্রধানমন্ত্রী কতটা শক্তিশালী একবার শুধু ভাবুন, এত অসচেতন নাগরিক থাকার পরও করোনার মত মারণ ভাইরাসকে ছড়াতে দেয়নি. . . . . 

কানাডার নাগরিকদের মত নিজেরা হয়ে যান তখন দেখবেন নরেন্দ্র মোদীকেও জাস্টিন ট্রুডোর থেকে মহান মনে হবে. . . . . . .

চীনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক মামলা করবে ৮৫টি দেশ।

চীনের বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক মামলা করবে ৮৫টি দেশ। বর্তমানে প্রায় ১৩৫টির বেশি দেশে করোনা ভাইরাস ছরিয়েছে। করোনা বাদুর কিংবা খাদ্যঅভ্যাস থেকে ছড়ায়নি, এটা চীনের জৈব রাসায়নিক অস্ত্র। চীনের রাসায়নিক ল্যাবরেটরি থেকে ইচ্ছা করে চীন সমগ্র পৃথিবীতে ছড়িয়েছে এই ভাইরাস, এমনি চীনের কাছে এর প্রতিষোধকও রয়েছে। বিষয়টি আন্তর্জাতিক অপরাধে মানবাধিকার লঙ্ঘন এবং আন্তর্জাতিক আইনের পরিপন্থী এবং বিশ্বব্যাপী গনহত্যা। জৈব রাসায়নিক অস্ত্রের নেতিবাচক ব্যাবহার হিসাবে চীনের বিরুদ্ধে মোট ৮৫টি দেশ মামলা করার ঘোষনা দিয়েছে।
সূত্র: রয়টার্স

চীন চাচ্ছে আগামী ২০৩০ সাল থেকে সারাবিশ্বে তারা নেতৃত্ব দেবে, সেজন্যই তারা জৈব রাসায়নিক অস্ত্র হিসাবে বিভিন্ন ভাইরাসের চাষ করে আসছিলো তাদের ল্যাবে। করোনা তার ভিতরে অন্যতম। চীন করোনা ভাইরাসের ধংশলীলার পরিক্ষা নিলো এবং পরিপূর্ণ ভাবে সফল হল। একমাত্র উত্তর কোরিয়া ছাড়া কোনো দেশই চীনদের ষড়যন্ত্র বুঝতে পারলো না।

উত্তর কোরিয়া আক্রন্ত ১১জনকে গুলি করে হত্যা করে দেশ করোনা মুক্ত রাখছে, এবং বিশেষ গবেষনা করে জানতে পারলো এটা খাদ্যঅভ্যাসের কারনে হয়নি তাই কিম জং উন প্রথমেই চীনের বিরুদ্ধে মামলার ঘোষনা দিয়েছে এরপর ৮৪টি দেশ তাদের সাথে যুক্ত হয়েছে।
চীন খুব দ্রুত করোনা ভাইরাস থেকে মুক্তি পাচ্ছে। একের পর
এক অস্থায়ী হাসপাতাল বন্ধ করছে। উহানে নতুন করে মাত্র
একজনের সংক্রমণ ঘটেছে। গোটা চিনে মাত্র ১৩ জন.. বেশ
অবাক লাগছে না ভাবতে?? মনে হচ্ছে না এটা কি ভাবে সম্ভব??
আর একটু অবাক হবেন এটা জানলে যে একের পর এক বিদেশী
মিডিয়া ওয়াশিংটন পোস্ট, নিউ ইয়র্ক টাইমস, দা গার্ডিয়ান সহ আরো অনেক দেশের মিডিয়াকে দেশ থেকে বেড় করে দিচ্ছে
যাতে তারা চীনের কোনো খবরই না করতে পারে।

অন্যদিকে ইতালি, ব্রিটেন, ফ্রান্স, আমেরিকা, ইরান ক্রমশঃ ভয়াবহ
স্টেজে পৌঁছাচ্ছে। আমেরিকা, ইউরোপের স্টক মার্কেট ও ক্র্যাশ করে গেছে। বিশ্ব জুড়ে এক ভয়াবহ পরিস্থিতি। অথচ একটু চাইনিজ মিডিয়াগুলো ফলো করুন দেখবেন কি দারুন দৃশ্য। সবাই মাস্ক খুলে ফেলছে, একে অপরকে জড়িয়ে ধরছে, হিরোদের মতো ওয়েলকাম হচ্ছে সবার সাথে। বেশ অবাক লাগছে না দেখে??

এত বড়ো ক্রাইসিস অথচ এত ফাস্ট রিকভারি? শেয়ার মার্কেট
থেকে কার্রেনসি ড্রপ কোনো কিছুতেই আঘাত লাগলো না। এতোই উন্নত ষোলো খানা হাসপাতাল রাতারাতি তৈরী হয়ে গেলো? আপনি বিশ্বাস করেন এসবের জন্য কোনো প্রিপারেশন ছিলো না তাদের কাছে?? ২০০০০০ করোনা ভাইরাস ইনফেক্টেড থেকে ০ ইনফেক্টেড। সব হাসপাতাল রাতারাতি উবে গেলো। সবাই আনন্দে মাতোয়ারা।প্রেসিডেন্ট কি সুন্দর মৌনব্রত পালন করলো, দারুন লাগছে না শুনতে??

পুরো যেন সিনেমার মতো সাজানো। সন্দেহ জাগে সবটা সত্যি সাজানো নয় তো? নিজের ঘর কিছুটা পুড়িয়ে বিশ্ব কে জ্বালিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত নয় তো?? বিশ্বকে ভয়ানক বিপদের মুখে ঠেলে দিয়ে নিজে অধীশ্বর হবার চক্রান্ত নয় তো??

শুনেছিলাম লংকা পোড়াতে গিয়ে হনুমান নিজের ল্যাজে আগুন
লাগিয়ে ছিলো। উহান হনুমানের ল্যাজের মতো ব্যবহার হলো না
তো?? যদি চীনাদের লাইফ স্টাইল বা খাদ্যাভ্যাস দেখা যায় তাহলে বোঝা যায় খুব সহজেই যে তারা কতটা নিষ্ঠুর, কতটা হিংস্র তারা?

তারা পারে না এমন কোনো কাজ নেই। যদি সত্যিই বিশ্বের অধীশ্বর হবার জন্য এই ভাইরাসকে চীন হাতিয়ার করে থাকে তাহলে অবাক হবার কিছু থাকবে না। সত্যিটা হয়তো খুব তাড়াতাড়ি বেরোবে, কিন্তু তখন বিশ্বের মেরুদন্ড থাকবে তো চীনের সামনে দাঁড়ানোর জন্য??

এখনই উচিত গোটা বিশ্বের এক হওয়া, চীনকে বিশ্ব জুড়ে বয়কট করা। বিশ্বের সমস্ত দেশের আর্থিক ক্ষতির ক্ষতিপূরণ উসুল করার জন্য চীন কে অর্থনৈতিক অবরোধ এর আওতায় আনা।।

China has brought Corona, scientists warned 12 years ago. The real reason came in front



The Wall Bureau: The war has begun. It was 12 years ago. The coroner named Corona has been introduced to China by treating the virus. Surse-Cove-2 has been swirling in the scientist's palace as to whether it is a chemical source or not. Israel, America called the virus a chemical exterminator made in China's Biosophy Level 4 laboratory, and many scientists claim that the coronavirus has its own 'Reservoir' source. The question now is, when the epidemic has been in China since then, it has found both its natural source and carrier. And over the years, the Chinese people have nurtured the virus among themselves.

If not chemical fertilizers, then where did this virus come from?
Scientists say in the Journal of Clinical Microbiology, China has seen the prevalence of SARS virus (Severe Acute Respiratory Syndrome). Thousands of people died from the virus in 2002/03. SARS is actually a beta-coronavirus family (SARS-CoV). The source of the surse was called Badu. Scientists say that this is not a lethal beta in the coronavirus family. The only two of them were SARS and MARS (Middle-East Respiratory Syndrome) epidemic. Reservoir of these beta-coronas means mammals such as badgers, pangolin, camels, etc. Scientists say the gene for the SARS-Cove-2 viral strain has been found between Badur and Pangolin. Therefore, it can be assumed that the real cause of the infection is hidden somewhere in the Chinese diet.

Genes change the virus, the signal came in 2007

Dr. Professor of Law at the University of Illinois College and one of the heads of the Chemical Weapons Disarmament Organization. Francis Boyle says Novel coronavirus is not simply a virus infection. At the Biosafety Level Four Laboratory of the Wuhan Institute of Virology, the process of making chemical pesticides is secretly under way. The virus has spread from there. C-food market is an attempt to dust the eye. Israeli intelligence and microbiologists made the same claim. US Senator Tom Cotton claimed that the virus was created by China for germ warfare. However, recently in the journal Nature, scientists have claimed that the virus may have found its natural source and carrier, not chemical fertilizers. The virus has found its carcinogenic cells in the human body due to the Chinese bad dietary habits and eating disorders. It's not a half-day. Over the years, the human body has changed the structure of genes in their own way. They are now deadly by replacing amino acids. It has also mastered the technique of spreading from one body to another. The viral strain has also been found to prevent the virus-resistant antibodies being produced in the body. By evolving on their own, they have reached a stage that is no longer possible. Scientists say, however, that if people are still aware and change their way of life, it may be possible to prevent the infection.


China is not making plays on the whole world?चीन पूरी दुनिया पर नाटक नहीं बना रहा है?গোটা বিশ্বটাকে নিয়ে চীন নাটক করছে না তো?

China is not making plays on the whole world?

Doubt is because ,,,, China is getting rid of the Corona_ virus very soon, closing one of the temporary hospitals, there have been only two new infections, the whole China only 15, wondering?
How is this possible? Where the coroner originated, the coroner did not exist.

And to be a little surprised to know that the foreign media, the Washington Post, New York Times,
The Guardian is barring many other media out of the country so that they cannot give any news to China to the whole world.

Italy, Britain, France, America, Iran, on the other hand, are approaching the dreadful stage in the United States. America, Europe's stock market is over and over, a terrible situation all over the world, but look at the little Chinese media. Embracing, everyone is welcomed as a hero, not surprised?

Such a big Crisis situation but so fast recovery?
The currency drop from the stock market didn't hurt China at all, so much improved 16 hospitals were built overnight, do you believe they had any plans for this?
From 250,000 Corona virus infected to 0 infected, all the hospitals went up overnight, everyone in China cheered Matoyara, as well as the President of China.

Sounds like a whole Hollywood movie, isn't it really all sorted out? Is it not a plot to burn the world a bit and burn the world?
Isn't it a plot to become God by pushing the world into terrible danger?

I heard that Hanuman was setting fire to his own lodge when he burned Lanka, did not he use it like Hanuman's Lodge?

If the Chinese are seen to have a lifestyle or diet, then it is easy to see how cruel they are,
How violent, there is nothing they can do,
It would be no surprise, if China had made this virus a tool to really be the god of the world, then it might come out too soon, but then there would be the backbone of the world's hottest countries, so, to stand in front of China?
-------------------------------------------------------------------
चीन पूरी दुनिया पर नाटक नहीं बना रहा है?
संदेह इसलिए है कि ,,,, चीन बहुत जल्द कोरोना_ वायरस से छुटकारा पा रहा है, अस्थायी अस्पतालों में से एक को बंद करते हुए, केवल दो नए संक्रमण हुए हैं, पूरा चीन केवल 15, आश्चर्यचकित?
यह कैसे संभव है? जहाँ कोरोनर की उत्पत्ति हुई, वहाँ कोरोनर मौजूद नहीं था।

और यह जानकर थोड़ा आश्चर्य हुआ कि विदेशी मीडिया, वाशिंगटन पोस्ट, न्यूयॉर्क टाइम्स,
द गार्जियन कई अन्य मीडिया को देश से बाहर कर रहा है ताकि वे चीन को पूरी दुनिया के लिए कोई खबर न दे सकें।

दूसरी ओर, इटली, ब्रिटेन, फ्रांस, अमेरिका, ईरान, संयुक्त राज्य अमेरिका में खतरनाक स्तर पर पहुंच रहे हैं। अमेरिका, यूरोप का शेयर बाजार पूरे विश्व में और भयानक स्थिति में है, लेकिन थोड़ा चीनी मीडिया पर नजर डालें। गले लगाते हुए, हर कोई एक नायक के रूप में स्वागत करता है, आश्चर्य नहीं?

इतनी बड़ी क्राइसिस स्थिति लेकिन इतनी जल्दी रिकवरी?
शेयर बाजार से मुद्रा की गिरावट ने चीन को बिल्कुल भी नुकसान नहीं पहुंचाया, इसलिए रातोरात 16 अस्पतालों को बेहतर बनाया गया, क्या आप मानते हैं कि उनके पास इसके लिए कोई योजना थी?
250 संक्रमित कोरोना वायरस से 0 संक्रमित, सभी अस्पताल रातोंरात चले गए, चीन में सभी ने मातोयरा, साथ ही चीन के राष्ट्रपति की जय-जयकार की।

एक पूरी हॉलीवुड फिल्म की तरह लगता है, क्या यह सब वास्तव में हल नहीं हुआ है? क्या यह दुनिया को थोड़ा जलाने और दुनिया को जलाने की साजिश नहीं है?
क्या यह दुनिया को भयानक खतरे में धकेल कर भगवान बनने की साजिश नहीं है?

मैंने सुना है कि जब हनुमान ने लंका को जलाया था, तब उन्होंने अपने स्वयं के लॉज में आग लगा दी थी, क्या उन्होंने हनुमान के लॉज की तरह इसका इस्तेमाल नहीं किया था?

अगर चीनी को जीवन शैली या आहार के लिए देखा जाता है, तो यह देखना आसान है कि वे कितने क्रूर हैं,
कैसे हिंसक, वहाँ कुछ भी नहीं वे कर सकते हैं,
यह कोई आश्चर्य की बात नहीं होगी, अगर चीन ने इस वायरस को वास्तव में दुनिया का भगवान बनने का उपकरण बना दिया है, तो यह जल्द ही सामने आ सकता है, लेकिन फिर दुनिया के सबसे गर्म देशों की रीढ़ होगी, इसलिए, चीन के सामने खड़े होने के लिए?
-----------------------------------------------------------
গোটা বিশ্বটাকে নিয়ে চীন নাটক করছে না তো?
সন্দেহ হচ্ছে কারণ,,,,,চীন খুব তাড়াতাড়ি করোনা_ভাইরাস থেকে মুক্তি পাচ্ছে,,একের পর এক অস্থায়ী হাসপাতাল বন্ধ করছে,উহানে নতুন করে মাত্র দুইজনের সংক্রমণ ঘটেছে,গোটা চিনে মাত্র 15 জন,অবাক লাগছে ভাবতে ?
এটা কি  ভাবে সম্ভব ? যেখানে করোনার উৎপত্তিস্থল সেখানে করোনার অস্তিত্ব নেই।

আর একটু অবাক হবেন এটা জানলে একের পর এক বিদেশী মিডিয়া ওয়াশিংটন পোস্ট, নিউ ইয়র্ক টাইমস,
দি গার্ডিয়ান আরো অনেক দেশের মিডিয়া কে দেশ থেকে  বার করে দিচ্ছে যাতে তারা চীনের কোনো খবরই না দিতে পারে সারা বিশ্বকে।

অন্যদিকে ইতালি, ব্রিটেন, ফ্রান্স, আমেরিকা, ইরান ক্রমশঃ ভয়াবহ স্টেজ এ পৌঁছাচ্ছে..আমেরিকার, ইউরোপের স্টক মার্কেট ও শেষ হয়ে গেছে,বিশ্ব জুড়ে এক ভয়াবহ পরিস্থিতি,অথচ একটু চাইনিজ মিডিয়া দেখুন দেখবেন কি সুন্দর দৃশ্য,সবাই মাস্ক খুলে ফেলে, একে অপরকে জড়িয়ে ধরছে, হিরো দের মতো ওয়েলকাম করছে সবাইকে,অবাক লাগছে না দেখে?

এত বড়ো ক্রাইসিস অবস্থা অথচ এত ফাস্ট  রিকভারি?
শেয়ার মার্কেট থেকে কার্রেনসি ড্রপ কোনো কিছুতেই ক্ষতি হলো না চীনের,,এতোই উন্নত 16 টা হাসপাতাল রাতারাতি তৈরী হয়ে গেলো,আপনি বিশ্বাস করেন এসবের জন্য কি আগের থেকে প্লানিং ছিল তাদের কাছে?
2,50, 000 করোনা ভাইরাস ইনফেক্টেড থেকে 0 ইনফেক্টেড,সব হাসপাতাল রাতারাতি উঠে গেলো, চীনে সবাই আনন্দে মাতোয়ারা,সঙ্গে চীনের প্রেসিডেন্টও ।

পুরো যেন হলিউড সিনেমার মতো সাজানো,,সন্দেহ জাগে সবটা সত্যি সাজানো নয় তো? নিজের ঘর কিছুটা পুড়িয়ে বিশ্ব কে জ্বালিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত নয় তো?
বিশ্বকে ভয়ানক বিপদের মুখে ঠেলে দিয়ে  নিজে অধীশ্বর হবার চক্রান্ত নয় তো?

শুনেছিলাম লংকা পোড়াতে গিয়ে হনুমান নিজের ল্যাজে আগুন লাগিয়ে ছিলো,,উহান হনুমানের ল্যাজের মতো ব্যবহার হলো না তো?

যদি চীনাদের লাইফ স্টাইল বা খাদ্যাভ্যাস দেখা যায় তাহলে বোঝা যায় খুব সহজেই যে তারা কতটা নিষ্ঠুর,
কতটা হিংস্র, তারা পারে না এমন কোনো কাজ নেই,
যদি সত্যিই বিশ্বের অধীশ্বর হবার জন্য এই ভাইরাসকে চীন হাতিয়ার করে থাকে, তাহলে অবাক হবার কিছু থাকবে না,,সত্যিটা হয়তো খুব তাড়াতাড়ি বেরোবে,কিন্তু তখন বিশ্বের তাবড় তাবড় দেশগুলোর মেরুদন্ড থাকবে তো চীনের সামনে দাঁড়ানোর জন্য,,,,

Corona Beleghata ID = 91 33 2303 3300Corona PG hospital = 91 33 2204 1101Corona helpline toll free = 91 1800 313 44 000Corona RG kar = 91 33 2555 7656Corona WB helpline = 91 33 2431 2600Please share the phone numbers. :)

Corona Beleghata ID = 91 33 2303 3300

Corona PG hospital = 91 33 2204 1101

Corona  helpline toll free = 91 1800 313 44 000

Corona RG kar = 91 33 2555 7656

Corona WB helpline = 91 33 2431 2600

Please share the phone numbers. :)

When do you need to prevent the karona virus?Save the emergency helpline number at your whattsap 9013151515 (WHO)


When do you need to prevent the karona virus?

Save the emergency helpline number at your whattsap 9013151515 (WHO)

করনা ভাইরাস থেকে বাচতে আপনার কখন কি  দরকার 

এমার্জেন্সি হেল্পলাইন নংম্বর সেভ করে রাখুন আপনার whattsap এ  9013151515(WHO)


आपको करोना वायरस से बचाव की आवश्यकता कब होती है?

अपने व्हाट्सऐप पर आपातकालीन हेल्पलाइन नंबर 9013151515 (WHO )  सेव करें

Monday, March 23, 2020

এখন বুঝতে পেরেছি, আমাদের পূর্বপুরুষরা কেন এইসব নিয়ম পালন করতেন

*এখন বুঝতে পেরেছি, আমাদের পূর্বপুরুষরা কেন এইসব নিয়ম পালন করতেন -----🤔*

১)  *শৌচালয় এবং স্নানঘর বাড়ীর বাইরে উঠোনে বানানো হতো ।*

২ )  *কেন চুল কাটার পর, বা কোনো মৃতদেহ সৎকার করে ঘরে ফেরার পর বাইরেই স্নান করে ঘরে ঢুকতে হতো বিনা কোনো ব্যক্তি বা বস্তুকে স্পর্শ না করে । কেন স্নানের পর আগুন স্পর্শ করার নিয়ম ছিলো ।*

৩) *কেন চপ্পল বা জুতো বাইরে রাখা হতো, কেন বাইরের জুতো পড়ে ঘরে প্রবেশ নিষেধ ছিলো ।*

৪ ) *কেন বাইরে থেকে এসে ঘরে প্রবেশের সময় বালতিতে রাখা জল দিয়ে হাত - পা ধুয়ে ঘরে প্রবেশ করার নিয়ম ছিলো ।*

৫) *কেন জন্ম বা মৃত্যুর পর পরিবার দশ বা তের দিন যে কোনো সামাজিক অনুষ্ঠানে যেতো না ।*

৬)  *কেন মৃত ব্যক্তি এবং দাহ - সৎকারকারী ব্যক্তির বস্ত্র শ্মশানেই ত্যাগ করার নিয়ম ছিলো ।*

৭ ) *কেন রান্না করার পূর্বে স্নান করা জরুরী ছিলো ।*

৭ ) *কেন স্নান করার পর কোনো অশুদ্ধ ব্যক্তি বা বস্তুর সংস্পর্শে আসা বারণ ছিলো ।*

৮ )  *কেন কোনো বাড়ীতে মৃত্যু হলো ভোজন প্রস্তুত করা বারণ ছিলো ।*

৯ ) *কেন প্রাতঃকালে স্নান করে ঘরে ধূপ, কর্পূর, ঘন্টা, শঙ্খ বাজানোর নিয়ম ছিলো ।*

১০ ) *আমরা আমাদের পূর্বপুরুষের দ্বারা তৈরী নিয়মের অমর্যাদা করেছি দীর্ঘকাল,  আর পশ্চিমী প্রথার অনুসরণ বা অনুকরণ করছি ।*

*আজ করোনা ভাইরাস আমাদের সেই সংস্কারের কথা স্মরণ করিয়ে দিচ্ছে ॥ হিন্দু ধর্ম, জ্ঞান এবং পরম্পরা চিরকাল সমৃদ্ধ ।*

Sunday, March 22, 2020

‘মৃতদেহ পোড়ানো’ কি সত্যিই নিছক অমানবিক প্রথা?

১) ‘মৃতদেহ পোড়ানো’ কি সত্যিই নিছক অমানবিক প্রথা?

২) বিভিন্ন ব্যক্তি বা বস্তুকে ছোঁয়াছুঁয়ির বাছবিচার কি নিতান্তই ‘ঘৃণ্য প্রথা’ ? 

৩) ‘নমস্কার’ কেন জানানো হয়?

৪)শ্মশান থেকে ফিরে, হাসপাতাল থেকে ফিরে কিংবা লাশ স্পর্শ করলে কেন স্নান করে ঘরে উঠতে হয়?

৫)ঈশ্বরের উপাসনার জন্য মুনি-ঋষিরা কেন একাকী নির্জনে উপাসনা করতেন? 

৬)হিন্দুশাস্ত্র কেন নির্জনে ঈশ্বর সাধনার বিধান দেয়?

৭)প্রতিদিন মন্দিরে যাওয়া কেন বাধ্যতামূলক নয়?

৮)সমবেত প্রার্থনা কেন সনাতন ধর্মের সহজাত বৈশিষ্ট্য নয়?

৯)হিন্দুশাস্ত্র কেন নিরামিষ খেতে বলে?

১০)কেন পশু-পাখির মাংস খেতে নিরুৎসাহিত করা হয়? 

১১)কেন মাটি, জল, অগ্নি, বায়ু, নদ-নদী, গাছপালা, পশুপাখি ও মানুষকেও দেবতার ন্যায় পূজা (সেবা/শ্রদ্ধা) করা হয়? 

অনেকেই জানি না এসব। তবে হাজারবার নেতিবাচকভাবে উচ্চারিত এরকম অনেক প্রশ্নকে আরেকবার অন্যভাবে দেখতে বাধ্য করছে, অন্যভাবে ভাবতে বাধ্য করছে  একটি ভাইরাস। করোনা ভাইরাস ( COVID-19)।

হিন্দু আচারে মৃত দেহ পুড়িয়ে ফেলা তা ছিল অসম্ভব রকমের বিজ্ঞানভিত্তিক প্র্যাকটিস

আজ থেকে বেশ কিছু দশক পিছিয়ে গেলে, যখন ভ্যাকসিন বা অ্যান্টিবায়োটিক আবিষ্কার হয়নি, তখন বেশিরভাগ সময়ই মৃত্যুর কারন ছিল জীবাণু সংক্রমণ। সেটা ব্যাকটিরিয়া বা ভাইরাস যা কিছু হতে পারে। সেটাকে আটকাতে, তখন থেকে যে সনাতনী হিন্দু আচার চলে এসেছে তা ছিল অসম্ভব রকমের বিজ্ঞানভিত্তিক প্র্যাকটিস।

১. মৃত দেহ পুড়িয়ে ফেলা। সাথে ব্যক্তির লেপ তোষক, ব্যবহার করা পোশাক। জীবাণু সংক্রমণের চান্স কমিয়ে ফেলা।

২. অশৌচ। বাড়ীর লোকজনকে আলাদা করে রাখা। এমন খাবার খেতে হয়, যেটার জন্য বাজারে যাবার প্রয়োজন নেই। ভাত, চিড়ে, ঘী, দই এইসব।

৩. মালসায় রান্না, কলাপাতায় ভোজন। বাসন মজার দরকার নেই। বাজার ও পুকুর থেকে দূরত্ব রাখা।

৪. চুল দাড়ি না কাটা। তখন সেফটি রেজর ছিল না। নাপিতের দোকান থেকে দূরে রাখা যেন দোকানের ক্ষুর বা কাঁচি থেকে জীবাণু না ছড়ায়।

৫. লোকে বাড়ীতে এসে ভুজ্যি দিয়ে যেত। যেন বাজারে না যেতে হয়। যাঁরা আসতেন তাঁদের বাড়ী ফিরে ভালো করে স্নান করে তারপর বাড়িতে ঢুকতে দেওয়া হত। এটাও বাজার থেকে দূরে রাখার সুকৌশল।

৬. কুশের আসন পেতে বসা। এটাও কিছুটা সংক্রমণ আটকানোর চেষ্টা।

৭. আত্মীয় স্বজনের অশৌচের ড্রেস কোড। যেন অপরিচিত কেউ দেখলেও বুঝে ফেলে ও দূরত্ব রাখে। কারন ছুঁয়ে ফেললেও চান করতে হবে।

৮. অশৌচের ব্যাপ্তি। সাধারনত ১৩ দিন, বাড়ী থেকে স্বাভাবিক ভাবে জীবাণুর বিলুপ্তির আশা। এই কারণেই অপঘাতে মৃত্যু হলে ৩ দিন অশৌচের সময়। কারন অপঘাতে মৃত্যুর কারণ জীবাণু নয়।

আজ বড় সংকটের দিন। মাঝে মাঝে চিমটি কেটে দেখছি, বাস্তব তো! একেবারে যেন হলিউডের ডুমস-ডে মুভির স্ক্রিপ্ট।

এখন আমাদের গ্লোবাল অশৌচের সময়। যাকে আমরা সোশ্যাল ডিস্টান্সিং বলছি আরকি! এই গ্লোবালাইজেশনের যুগে, সবাই সবার আত্মীয় হয়। এ যেন ইতালীতে কেউ মারা গেলে ভারতে তার অশৌচ পালন করতে হচ্ছে।

আর এই কঠিন সময়ে যারা ইচ্ছে করে জমায়েত করছেন, তাদের উদ্দেশ্য একটাই। এই বিপর্যয় কে মহামারীর রূপ দেওয়া। এইসব নিশ্চিত ভাবেই এদের অঘোষিত এজেন্ডার পার্ট। এরা শুধু আমাদের দেশের নয়, গোটা পৃথিবীর শত্রু।

✒Shantanu Som

পাকিস্তানের দালাল কারা ছিল সেটা বিচার করার দায়িত্ব পাঠকের।

কয়েকটি স্ক্রিনশট শেয়ার করলাম।
প্রথমটি একটি পুলিশ রিপোর্টের স্ক্রিনশট । রিপোর্টিং ১৯৪২ সালে লেখা। ন্যাশনাল আর্কাইভস থেকে প্রাপ্ত। রিপোর্টটিতে উল্লেখ করা হয়েছে বিনায়ক দামোদর সাভারকর এবং তাঁর শিষ্য বি এস মুঞ্জে হিন্দু যুবকদের মধ্যে সামরিক শিক্ষার প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সচেতন করছেন, যা যুবকদের মধ্যে শৃঙ্খলাবদ্ধ হতে সচেতন করবে এবং শারীরিকভাবে সক্ষম করে তুলবে, ভারতের স্বাধীনতা প্রাপ্তির জন্য যা আবশ্যক।

রিপোর্টটিতে আরও উল্লেখ করা হয়েছে সাভারকর বর্তমান সরকারের সঙ্গে কোনও প্রতিবাদে জড়িয়ে পড়ছেন না বা হিন্দু যুবকদের যুদ্ধে যোগ দিতে উৎসাহ দিচ্ছেন তার পিছনে একটি গভীর উদ্দেশ্য রয়েছে, কেননা সশস্ত্র বিপ্লবের মাধ্যমে স্বাধীনতা প্রাপ্তির জন্য যুবকদের মিলিটারি ট্রেনিংয়ের দরকার।
দ্বিতীয় স্ক্রিনশটটি হোম সেক্রেটারি রেজিনাল্ড ম্যাক্সওয়েলকে লেখা পি সি জোশীর চিঠি। এটাও ন্যাশনাল আর্কাইভসের থেকে পাওয়া। ১৯৪২ সালে লেখা এই চিঠিতে পি সি জোশী রেজিনাল্ড ম্যাক্সওয়েলের সঙ্গে দেখা করে ব্রিটিশ সরকারকে সবরকম সাহায্যের প্রতিশ্রুতি দিচ্ছেন।
তৃতীয় স্ক্রিনশটটি পাকিস্তানের কমিউনিস্ট পার্টির ওয়েবসাইট থেকে নেওয়া। সেখানে উল্লেখ করা আছে কমিউনিস্ট পার্টি সম্পূর্ণরূপে পাকিস্তান আন্দোলন সমর্থন করেছিল।এমনকি সাজ্জাদ জহির আর ড্যানিয়েল লতিফি,এই দুইজন কর্মীকে মুসলিম লীগের হয়ে কাজ করতে বলা হয়েছিল।( লিংক:https://www.cpp.net.pk/2014/11/05/why-communist-party-of-india-supported-creation-of-pakistan/?fbclid=IwAR1LTpONiL6u966wnQqQje_hPRObx9HHOHldPjASAtTO30lEB80uVU5CLgQ)
চতুর্থ স্ক্রিনশট ন্যাশনাল আর্কাইভসের থেকে প্রাপ্ত, এতেও সেই একই বক্তব্যের সমর্থন মেলে। এমনকি আবুল মনসুর আহমদ আমার দেখা রাজনীতির পঞ্চাশ বছর বইতে সেই একই ঘটনার উল্লেখ করেছেন। পশ্চিমবঙ্গের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী অশোক মিত্র পাকিস্তানের নাগরিক হিসেবে থাকবেন মনস্থির করেছিলেন, কিন্তু কোন রহস্যময় কারণে এইপারে চলে আসেন।

সম্প্রতি জহরলাল নেহরু বিশ্ববিদ্যালয়ে সাভারকরের নামে একটি রাস্তার নাম রাখা হলে বামপন্থী ছাত্র ইউনিয়ন বোর্ডে কালি লাগিয়ে জিন্নাহর পোস্টার আটকে দেয়। ব্রিটিশ বা পাকিস্তানের দালাল কারা ছিল সেটা বিচার করার দায়িত্ব পাঠকের। 
Courtesy : Pinaki Paul

এভাবে কি মরতে চান? Do you want to die like this?

এভাবে কি মরতে চান? 
Do you want to die like this?

Coronavirus dead body
 Inside a body bag wrapped in polythene. There is no chance of touching anyone, no bathing facility. The body will be burnt, the family will not see.
Go on, go around ... go to the bar to chat ..
Go to dinner. Why stay at home?
If you are infected and die in this manner, you will be burned in a body bag.
Understand the rest!

You need to decide right now what you should and should do to protect you and your family.

There is still some time, but be careful for a few days.

Corona can't be blamed for blaming the government, but Corona won't look guilty.
--------------------------------------------------------------
করোনাভাইরাসে মৃত ব্যক্তির লাশ।
 পলিথিনে মোড়ানো একটা বডি ব্যাগের ভেতর। কারো ছুঁয়ে দেখার সুযোগ নেই, স্নান করানোর সু্যোগ নেই। লাশ পুড়ানো হয়ে যাবে, পরিবার দেখতেও পাবেনা।
যান, ঘুরতে যান..বাইরে আড্ডা দিতে যান..
খেতে যান।।ঘরে বসে থাকবেন কেন?  
আক্রান্ত হয়ে মারা গেলে এভাবেই শুধু একটা বডি ব্যাগে ঢুকিয়ে পুড়িয়ে দেওয়া হবে।
বুঝে নিন বাকিটা!

আপনাকে এখুনি সিদ্ধান্ত নিতে হবে, আপনি আপনার এবং আপনার পরিবারের নিরাপত্তা রক্ষার্থে কি করবেন এবং করা উচিত। 

এখনো কিছুটা হলেও সময় আছে, কয়েকটা দিনের জন্য হলেও সতর্ক থাকুন।

সরকারের উপর দোষ চাপালে করোনা সরকারের দিকে ধেয়ে যাবে না,করোনা কিন্তু দোষী নির্দোষী দেখবে না।

আসুন দেখিয়ে দিই, প্রথম বিশ্বও যেটা পারেনি, আমাদের গরিব দেশ সেটা করে দেখিয়েছে।

সুদূর ফ্রান্স থেকে Sourav Mukherjee লিখছেন -

#করোনা_সচেতনতা (যাদের মরতে ভয় লাগে তাদের জন্য)

চীন, ইরান, ইতালি তারপর ফ্রান্স। আমি এখন ফ্রান্সের যে জায়গাটায় বসে আছি সেই জায়গাটা সমস্ত দুনিয়া থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে রয়েছে। প্যারিসের দক্ষিণে একটা জমজমাট জায়গা। জমজমাট ছিল একসময়, এখন আর নেই।

আমার সামনে কাঁচঢাকা জানলা, জানলার কাঁচ প্রায় পাঁচদিন ধরে খুলিনি। জানলার ওপারে ব্যালকনি যেখানে না গিয়ে গিয়ে রেলিংয়ে ধুলো জমে গেছে। ব্যালকনির পরে রাস্তা। দক্ষিণ প্যারিস ও শহরতলীর মূখ্য রাস্তা যেখান দিয়ে সর্বক্ষণ গাড়ি, বাইক, সাইকেল আর মানুষের ভিড় লেগে থাকতো। সিগন্যাল লাল হলে সারি সারি গাড়ির লাইন পড়ে যেত। জানলার ঠিক ওপারে ব্যস্ত রেল স্টেশন, সর্বক্ষণ মানুষজনের ভিড় লেগে থাকতো। গোটা রাস্তা জুড়ে রেস্তোরাঁ, ছোট বড় খাবারের দোকান যেখানে সন্ধ্যে হলেই লোক গমগম করতো। সব জায়গায় এখন নিস্তব্ধতা। যেন রাত দেড়টা বাজে, হয়তো বা আরও গভীর।

যে দুএকজনকে দেখা যাচ্ছে তাদের মুখ ঢাকা মাস্কে। গাড়ি যাচ্ছে না বললেই চলে, হ্যাঁ যাচ্ছে কিছু অ্যাম্বুলেন্স আর পুলিশের গাড়ি। মানুষ চাইছে মানুষের থেকে দূরে থাকতে। জানলার বাইরে তাকালে মনে হচ্ছে সায়েন্স ফিকশনের কোনো হলিউডি সিনেমা দেখছি। যে মানুষটা আগের সপ্তাহেও নিজের চাকরি বাঁচাতে ব্যস্ত ছিল, প্রেম বাঁচাতে ব্যস্ত ছিল, সম্মান বাঁচাতে ব্যস্ত ছিল সে এখন শুধু ব্যস্ত নিজের প্রাণ বাঁচাতে।

ফ্রান্স গভর্নমেন্ট যুদ্ধকালীন অবস্থা জারি করেছে। গ্রোসারি আর ফার্মাসি ছাড়া সব দোকান বন্ধ। কয়েকঘন্টা লাইন দিয়ে একপ্যাকেট পাউরুটি পাওয়া যাচ্ছে। এমার্জেন্সি খাবার বা ডাক্তার দেখানো ছাড়া কেউ বাইরে বেরোতে পারছে না। বেরোলেও গভর্নমেন্ট থেকে দেওয়া একটি ফর্ম ফিলআপ করে সঙ্গে রাখতে হবে। রাস্তায় টহলরত পুলিশ দেখতে চাইছে, সন্তোষজনক উত্তর না পেলে ১৩৫ ইউরো ফাইন অথবা জেল।

সকালে আমার ঘরের ঠিক নিচেই গাড়ি থেকে নামলো একজন মহিলা ও তার বছর দশেকের ছেলে। এখনো অবধি বাইরে ওই দুটি প্রাণীর দেখাই পেয়েছি। দুজনেরই মুখে সাদা মাস্ক। চোখে আতঙ্ক। অ্যাপার্টমেন্টের কর্মচারীরা ছুটিতে চলে গেছে। হোটেলের বেশিরভাগ ঘর খালি হয়ে গেছে। ঘর থেকে বেরিয়ে যাওয়ার পর ঘরের দরজা বন্ধ করার লোকটুকু পর্যন্ত নেই। দিনের পর দিন খোলা পড়ে আছে।

পাশের দেশ ইতালির অবস্থা আরো খারাপ। কবর দেওয়ার লোক পর্যন্ত পাওয়া যাচ্ছে না। ইতালিতে এক একদিনে পাঁচশোর কাছাকাছি লোক মারা যাচ্ছে। ইরানে গণকবর খোঁড়া হচ্ছে। যতদিন চীনে এরকম হচ্ছিল, খবর পাচ্ছিলাম উহান প্রদেশ উজাড় হয়ে যাচ্ছে ততদিন ইউরোপে বসে ভারতে বসে আমরা সমবেদনা জানানো ছাড়া আর কিছুই করিনি। তাই আজ ইউরোপের এই অবস্থা। মাত্র একমাসের ব্যবধানে। এখন আমাদের দরজার দাঁড়িয়ে আছে মারণরোগ। মানুষ বিষাক্ত, বাতাস বিষাক্ত, হয়ত বা শরীরও বিষাক্ত হয়ে গেছে এতক্ষনে। জানতে না দিয়েই। 

না আতঙ্ক ছাড়ানোর জন্য লিখছি না। ইতালি যে ভুল করেছিল ভারত সে ভুল যেন না করে। শুধু টিভি বা খবরের দর্শক হয়ে নয়, কিছু করার আবেদন এটা। হোয়াটস্যাপ বা ফেসবুকের ভুয়ো খবর নয়, বরং সচেতনতা ছড়ান। পরিসংখ্যান বলছে ভারতে মাত্র দুই সপ্তাহ যদি আমরা ঘরবন্দি হয়ে থাকি তাহলে আমাদের অবস্থা ইতালি বা ফ্রান্সের মত হবে না। ইতালি ইরান ফ্রান্স অনেক দেরিতে করেছে, ভারতীয়দের হাতে এখনো কিছুটা সময় আছে। দুই সপ্তাহ ঘোরা-বেড়ানো বা অদরকারি কাজগুলোকে মুলতুবি রাখুন। একসপ্তাহ ছুটি কাটান ঘরে বসে, অযথা দোকান বাজার ছোটাছুটি করে নিজের বিপদ ডেকে আনবেন না। এই এক দু সপ্তাহ খুব গুরুত্বপূর্ণ। দুসপ্তাহ পর হয়ত সেলফ কোয়ারেন্টাইনের আর কোনো প্রয়োজনীয়তাই থাকবে না। প্রকোপ একেবারে কমে যেতে পারে, নইলে হয়ত ঘরে বসে বসেও আক্রান্ত হতে পারেন।

আসুন, আমরা আগামী দু-সপ্তাহ মাত্র তিনটে কাজ করি। বেশি না, তিনটে কাজ-

#এক, বাইরে বেরোনো বন্ধ করে দিই। বন্ধ মানে বন্ধ। পাড়ার দোকানটুকুও নয়। আত্মীয় বন্ধু প্রতিবেশী কারোর বাড়ি যাবেন না, তাদেরও নিজের বাড়িতে ডাকবেন না। যেখানে ভিড় বেশি, কুড়ি জনের বেশি লোক জমায়েত হয়েছে সে জায়গা এড়িয়ে চলুন, সে শপিং মল হোক কি ধর্মীয় স্থান। দুসপ্তাহ সেদ্ধ ভাত খেয়েই চালিয়ে নিই। চাল-ডাল-আলু-পেঁয়াজ  মজুত আছে এতদিনে। বিরিয়ানি মশলা কিনতে না বেরোনোর প্রতিজ্ঞা করি।

#দুই, সাধারণ হাইজিন মেনে চলি। খাবার আগে বা এবং ঘন্টায় অন্তত একবার করে সাবান দিয়ে হাত ধুয়ে ফেলি। নাকে-মুখে হাত যথাসম্ভব কম দিই।

#তিন, "আমি একা কি করব? সবাই তো মানছে না" - এই মানসিকতা থেকে বেরিয়ে আসুন। আপনার মাধ্যমে যদি একজনও ক্ষতিগ্রস্থ হয় সে হল আপনার প্রিয়জন। বাবা-মা-স্বামী-স্ত্রী-সন্তান। যার সঙ্গে আপনি দিনের বেশিরভাগ সময় কাটাচ্ছেন তাকে আপনিই মৃত্যুর দিকে ঠেলে দিচ্ছেন না তো? বয়স্ক মানুষ ছাড়াও যাদের হাইপ্রেসার, সুগার, হার্টের অসুখ, কিডনি, ক্যান্সার বা অন্য কোনো সাধারণ ক্রনিক রোগ আছে, করোনাভাইরাসের সংস্পর্শে এলে তাঁদেরও মৃত্যুর হার কয়েকগুণ বেড়ে যায়। 

তিনটে বিষয়, যার মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হল বাইরে না বেরোনো। কতদিন না বেরিয়ে সম্ভব? ঠিক দু-সপ্তাহ। আপনি হয়ত স্ট্রং, সাধারণ ফ্লুয়ের উপসর্গও নেই। করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হলেও আপনি ঠিক সুস্থ হয়ে যাবেন। কিন্তু চোদ্দদিনের মধ্যে আপনি যদি কোন অন্য মানুষের সংস্পর্শে আসেন তাহলে তাঁর জীবন বিপন্ন হতে পারে। এটা ভেবে শিক্ষিত শুভবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষ যদি এটুকু মেনে চলে তাহলেই আমরা নিরাপদ থাকব।

আসুন দেখিয়ে দিই, প্রথম বিশ্বও যেটা পারেনি, আমাদের গরিব দেশ সেটা করে দেখিয়েছে।

#বিঃদ্রঃ : ভাইরাল করে বিখ্যাত হবার কোনো ইচ্ছেই নেই। হয়ত এই গ্রূপে এটা লেখাও উচিত নয়। কিন্তু একসাথে অনেক মানুষের কাছে পৌঁছনোর জন্য লেখাটা সার্কুলেট হওয়া জরুরি। প্রয়োজনে কপি পেস্ট করে ছড়িয়ে দিন।

Saturday, March 21, 2020

Please feel free to forward this message to your family and friends.

Please feel free to forward this message to your family and friends. 

*For telephonic guidance on COVID-19 from 8 am to 12 noon -* 

Dr Tushar Shah.   9321469911
Dr M Bhatt.           9320407074
Dr D Doshi.           9820237951
Dr D Rathod.         8879148679
Dr R Gwalani.        8779835257
Dr D Kansara.       8369846412

*For telephonic guidance on Covid-19 from 12 to 4 pm -* 

Dr G Kamath.      9136575405
Dr S Manglik.       9820222384
Dr J Jain.             7021092685
Dr A Thakkar.      9321470745
Dr L Bhagat.        9820732570
Dr N Shah.           9821140656
Dr S Phanse.        8779328220
Dr J Shah.            9869031354

*For telephonic guidance on Covid-19 from 4 to 8 pm -* 

Dr N Zaveri.        9321489748
Dr S Ansari.        7045720278
Dr L Kedia.          9321470560
Dr B Shukla.        9321489060
Dr S Halwai.        9867379346
Dr M Kotian.        8928650290


*For telephonic guidance on Covid-19 from 8 to 11 pm -* 

Dr N Kumar.           8104605550
Dr P Bhargav.        9833887603
Dr R Chauhan.       9892135010
Dr B Kharat.           9969471815
Dr S Dhulekar.        9892139027
Dr S Pandit.           9422473277

P.S. - Another excellent helpline (24×7) has been initiated by Indian Medical Association. The numbers are +919999672238 and +919999672239.

Friday, March 20, 2020

কারফিউ এর ফল কি হবে বা এর কারণ ‼যারা জানেন না তারা জানুন একদিনের জনতা People who do not know what the outcome of the curfew will be or why it is a one-day crowd

কারফিউ এর ফল কি হবে বা এর কারণ ‼যারা জানেন না তারা জানুন একদিনের  জনতা 

গবেষক দের মতে করোনা ভাইরাসের একটা জায়গায় ১২ ঘন্টার বেশি বাঁচতে পারে না। আর এই ১৪ ঘন্টার কারফিউ এর ফলে  মানুষ বাড়ি থেকে না বেড়ালে জমায়েত না হলে ভাইরাস আক্রান্ত মানুষের সংস্পর্শ এ না এলে এই একদিন ১৪ ঘন্টা ভাইরাস এর সংক্রমণ এর চেন টা ভেঙে যাবে। রবিবার ছুটির দিন কেনো বাছা হলো কারন ছুটির দিনে বেশি সংখ্যক মানুষ বাইরে একত্রিত হয়। ভারতে প্রায় ১২৫ কোটি মানুষ। তার এক চতুর্থাংশ সংক্রামিত হলে ত্রিশ কোটির বেশি। সেই চাপ সামলানোর মতো পরিকাঠামো ভারতে কেন, কোথাও নেই। সংক্রামিত রোগীদের দশ শতাংশের যদি আইটিউ বা ভেণ্টিলেটর লাগে, তবে তিন কোটি। সমগ্র ব্যবস্থা ভেঙে পড়বে চাপে। করোনায় মৃত্যুর হার বেশি নয় বলে যাঁরা সচেতনতা বৃদ্ধির সরকারি প্রচারকে অহেতুক আতঙ্ক বলে বিদ্রূপ করছেন, তাঁদের জানাই, চিকিৎসা না পেলে কিন্তু মৃত্যুর হার অনেক বাড়বে।  
আর এই রবিবার জনতা কারফিউ এর মাধ্যমে আমরা ভাইরাস সংক্রমণ এর চেন টা ভেঙে দিতে পারি আমরা ভারতবাসী বেঁচে যাবো। 

জনতা কারফিউ এর মুল ধারণা এটা... তাই রাজনীতি না করে সফল করুন।
------------------------------------------------------------------
People who do not know what the outcome of the curfew will be or why it is a one-day crowd




According to researchers, the Corona virus cannot live more than 12 hours in one place. And if this 14-hour curfew does not accumulate when people are away from home, it will break the chain of infection of the virus for 14 hours if one does not come in contact with the virus. Why Sunday holidays are chosen because more people gather outside on holidays. There are about 125 million people in India. A quarter of it is infected, up to 30 million. Why in India, there is no such infrastructure to handle that pressure. If ten percent of infected patients require ITU or ventilator, three million. The entire system will be broken under pressure. Those who are mocking the government propaganda for raising awareness that the death rate is not high in the coroner are unnecessary panic.

And this Sunday we can break the chain of virus infection through masses curfew so that we Indians will survive.


The basic idea of ​​people's curfew is ... So succeed without doing politics.

What is the purpose of China ???Isn't it a conspiracy to become God by pushing the world into terrible danger ??চিনের উদ্দেশ্য কি ???বিশ্বকে ভয়ানক বিপদের মুখে ঠেলে দিয়ে নিজে অধীশ্বর হবার চক্রান্ত নয় তো??



China is getting rid of the Corona Virus very quickly .. Closing a temporary hospital after another .. Only one person has been infected there .. Only 13 people in all of China .. Do not think so much wonder ?? Don't think this is possible ??
And it should be a little surprising to know that the foreign media, the Washington Post, the New York Times, the Guardian, are barring more and more media from the country so they can't do any Chinese news.
Italy, Britain, France, America, Iran, on the other hand, are approaching the dreadful stage..American, European stock markets and crashed..An horrible situation all over the world .. but follow the little Chinese media. Falling, hugging each other, welcoming everyone like a hero .. Not looking too surprised ??
Such a big Crisis but such a fast recovery ?? .. The currency drop from the stock market didn't hurt at all. So the advanced sixteen Khana Hospital was built overnight, you believe they had no preparation for this ?? 2,00,000 Corona Virus Infected From 0 Infected .. All Hospitals Went Overnight .. All In Happiness Mateoara .. Did the President observe the beautiful silence..Not to hear?
Sort of like a movie all over. Isn't everything really arranged in the wake ?? Isn't the plot to burn the world a bit burnt to the world ??
Isn't it a conspiracy to become God by pushing the world into terrible danger ??
I heard that Hanuman was setting fire to his own lodge while studying in Lanka.
If Chinese life-styles or habits are seen, then it is easy to understand how cruel, how cruel they are, that there is no work they can do. It would be no surprise if China used this virus to really be the god of the world. The truth may come out too soon, but then the world will have a backbone to stand in front of China ??
It should be one of the whole world, boycott China around the world, compensate for the financial loss of all the countries of the world. All third world countries will be affected by this deadly virus. All its responsibilities will be imposed on China. China should be responsible for this horrible situation all over the world .. China must be held accountable .. Only fear is a world Do not break his spine

------------------------------------------------------------


চীন খুব দ্রুত করোনা ভাইরাস থেকে মুক্তি পাচ্ছে..একের পর এক অস্থায়ী হাসপাতাল বন্ধ করছে..উহানে নতুন করে মাত্র একজনের সংক্রমণ ঘটেছে..গোটা চিনে মাত্র 13 জন.. বেশ অবাক লাগছে না ভাবতে??  মনে হচ্ছে না এটা কি  ভাবে সম্ভব?? 
আর একটু অবাক হবেন এটা জানলে একের পর এক বিদেশী মিডিয়া ওয়াশিংটন পোস্ট, নিউ ইয়র্ক টাইমস, the গার্ডিয়ান আরো অনেক দেশের মিডিয়া কে দেশ থেকে  বার করে দিচ্ছে যাতে তারা চীনের কোনো খবরই না করতে পারে..
অন্যদিকে ইতালি, ব্রিটেন, ফ্রান্স, আমেরিকা, ইরান ক্রমশঃ ভয়াবহ স্টেজ এ পৌঁছাচ্ছে..আমেরিকার, ইউরোপের স্টক মার্কেট ও ক্র্যাশ করে  গেছে..বিশ্ব জুড়ে এক ভয়াবহ পরিস্থিতি.. অথচ একটু চাইনিজ মিডিয়া follow করুন দেখবেন কি দারুন দৃশ্য.. সবাই মাস্ক খুলে ফেলছে, একে অপরকে জড়িয়ে ধরছে, হিরো দের মতো ওয়েলকাম হচ্ছে সবার.. বেশ অবাক লাগছে না দেখে??
এত বড়ো ক্রাইসিস অথচ এত ফাস্ট  রিকভারি??..শেয়ার মার্কেট থেকে কার্রেনসি ড্রপ কোনো কিছুতেই আঘাত লাগলো না..এতোই উন্নত ষোলো খানা হাসপাতাল রাতারাতি তৈরী হয়ে গেলো,আপনি বিশ্বাস করেন এসবের জন্য কোনো প্রিপারেশন ছিলো না তাদের কাছে?? 2,00, 000 করোনা ভাইরাস ইনফেক্টেড থেকে 0 ইনফেক্টেড..সব হাসপাতাল রাতারাতি উবে গেলো..সবাই আনন্দে মাতোয়ারা..প্রেসিডেন্ট কি সুন্দর মৌনব্রত পালন করলো..দারুন লাগছে না শুনতে?? 
পুরো যেন সিনেমার মতো সাজানো..সন্দেহ জাগে সবটা সত্যি সাজানো নয় তো?? নিজের ঘর কিছুটা পুড়িয়ে বিশ্ব কে জ্বালিয়ে দেওয়ার চক্রান্ত নয় তো?? 
বিশ্বকে ভয়ানক বিপদের মুখে ঠেলে দিয়ে  নিজে অধীশ্বর হবার চক্রান্ত নয় তো?? 
শুনেছিলাম লংকা পড়াতে গিয়ে হনুমান নিজের ল্যাজে আগুন লাগিয়ে ছিলো..উহান হনুমানের ল্যাজের মতো ব্যবহার হলো না তো?? 
যদি চীনা দের লাইফ স্টাইল বা খাদ্যাভ্যাস দেখা যায় তাহলে বোঝা যায় খুব সহজেই যে তারা কতটা নিষ্ঠুর, কতটা হিংস্র, তারা পারে না এমন কোনো কাজ নেই..যদি সত্যিই বিশ্বের অধীশ্বর হবার জন্য এই ভাইরাসকে চীন হাতিয়ার করে থাকে তাহলে অবাক হবার কিছু থাকবে না..সত্যিটা হয়তো খুব তাড়াতাড়ি বেরোবে,কিন্তু তখন বিশ্বের মেরুদন্ড থাকবে তো চীনের সামনে দাঁড়ানোর জন্য?? 
এখনই উচিত গোটা বিশ্বের এক হওয়া, চীনকে বিশ্ব জুড়ে বয়কট করা..বিশ্বের সমস্ত দেশের আর্থিক ক্ষতির ক্ষতিপূরণ উসুল করা..যে সব তৃতীয় বিশ্বের দেশ এই মারাত্মক ভাইরাস এ আক্রান্ত হবে তার সকল দায়ভার চীনের উপর চাপানো..দরকারে বিদেশে থাকা চীনের সব সম্পত্তি বাজেয়াপ্ত করে ক্ষতিপূরণ মেটানো উচিত..বিশ্ব জুড়ে এই ভয়াবহ পরিস্থিতির জন্য শুধু মাত্র চীন দায়ী.. জবাবদিহি চীনকে করতেই হবে.. শুধু ভয় একটাই বিশ্বের মেরুদন্ডটা যেন ততদিনে  ভেঙ্গে না যায় l


🙏🙏

খোদ নজরুলের জীবনেই এক বৃন্তে আর দুটি কুসুম রইল না, আল্লাহের শাসনে একবৃন্তে যথারীতি একটাই কুসুম জায়েজ - তার নাম মুসলমান, কেবলমাত্র মুসলমান।


"মোরা একই বৃন্তে দুটি কুসুম. হিন্দু-মুসলমান"!

-এই ঢপের কীর্তনটির রচয়িতা কবি নজরুল ইসলাম নিজেই তার থিয়োরীকে নিজের জীবনে মানেন নি। জীবনের দ্বিতীয় বিয়ে করার সময় যখন সেনগুপ্ত পরিবারের মেয়ে প্রমীলার সঙ্গে বিয়ের কথা পাকা হল, তখন নজরুলকে প্রমীলার ধর্ম অটুট রাখতে তৎকালীন স্পেশাল বিবাহ আইন (যা ১৯৫৪ র Special Marriage Act এর পূর্বসূরী মাত্র) অনুসারে বিবাহ করার জন্য অনুরোধ করা হয়েছিল। নজরুল তা প্রত্যাখ্যান করে বলেছিলেন, "আমি অস্বীকার করতে পারি না যে আমি মুসলমান। আমার শিরায় শিরায় প্রতি ধমনীতে মুসলমানী রক্ত বইছে।" মাকু হার্মাদগুলো অনেক সময়ে মানুষের ব্লাড গ্রুপ নিয়ে আঁতলেমি করে, তাদের জন্য নজরুলের এই বক্তব্য একটি ঠাটানো থাপ্পড়।

যাই হোক, প্রমীলা সেনগুপ্তকেই অগত্যা মসজিদে কলেমা পড়ে প্রমীলা কাজী হতে হয়েছিল। মানে খোদ নজরুলের জীবনেই এক বৃন্তে আর দুটি কুসুম রইল না, আল্লাহের শাসনে একবৃন্তে যথারীতি একটাই কুসুম জায়েজ - তার নাম মুসলমান, কেবলমাত্র মুসলমান।

এখানেই শেষ নয় ,জীবনের শেষ দিনগুলো কাটে ঢাকার “পিজি হাসপাতালে”। মৃত্যুর আগে তার একটি কবিতায় বলেছিলেন:

মসজিদেরই পাশে আমায় কবর দিয়ো ভাই
যেন গোরের থেকে মুয়াজ্জিনের আযান শুনতে পাই

এই কবিতায় তার অন্তিম ইচ্ছা প্রকাশ পেয়েছে। তার এই ইচ্ছাতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় মসজিদের পাশে কবিকে সমাধিস্থ করা হয়।

#ব্রেকিং #নিউজ...#চাচলের #ল্যান্ড #জেহাদ #কেসের #আপডেট..

#ব্রেকিং #নিউজ...
#চাচলের #ল্যান্ড #জেহাদ #কেসের #আপডেট...
মিরাকেল..অসম্ভবকে সম্ভব করে দেখালো #হিন্দু #কম্যুনিটি #অফ #মালদা #ট্রাস্ট..চাচল-১নং ব্লকের কানুয়া মৌজার ৭১৪ এবং ৭১৫ নং দাগের সরকারী রেকর্ড থেকে "মুসলিমদের কবরস্থানের জন্য ব্যবহারযোগ্য" কথাটি সম্পূর্ণভাবেই মুছে দিলো মালদা জেলা প্রশাসন..আপনারা তো সব ঘটানাই জানেন..এই ৭৫ শতক জায়গা পুরোটাই স্থানীয় জেহাদিরা অবৈধভাবে দখল করে তলায় তলায় #কবরস্থানের নামে রেকর্ড করিয়ে নিয়েছিলো..আজ থেকে আর কবরস্থানের নামে কোনো রেকর্ডই থাকলো না...এবার প্রশাসন এই দুটো জায়গা কাদের নামে করে,সেটি হলো দেখার বিষয়...
ও..বাপরে বাপ..কি না করতে হয় নি ? চাচলের মতন ৭০% মুসলিম অধ্যুষিত জায়গা থেকে "এটা যেন একেবারে বাঘের মুখ থেকে খাবার কেড়ে নেওয়ার মতন ব্যাপার"।..সবকিছুই নীতি প্রয়োগ করা হয়েছে..টানা ৬মাস ধরে RTI,হিন্দুদেরকে একত্রিত করা,লড়াইয়ের মানসিকতা তৈরি করা,৮টা সরকারি দপ্তরে আবেদন,বরাবার নীতি চেঞ্জ, জেলার ডিএমের কাছে ডেপুটেশন...কোনোকিছুই বাদ নেই..ধন্যবাদ এবং প্রণাম জানায় জেলা প্রশাসনকে,চাচল ডিভিশনের প্রশাসনকে,স্থানীয় অরাজনৈতিক হিন্দুদের লরাই করার মানসিকতাকে,হিন্দু কম্যুনিটি ট্রাস্টের প্রত্যেক সদস্যকে এবং জেলার এক প্রচন্ড প্রভাবশালীকে ব্যাক্তিকে।..#ধিক্কার জানায় হিন্দু এবং আদিবাসী হিন্দুদের সেন্টিমেন্টকে বোকা বানিয়ে ভোটে জেতা উত্তর মালদার বিজেপির এমপি খগেন মূর্মূ মহাশয়কে।..আমরা যখন চরম বিপদে ছিলাম,তখন উনি কৈলাশ বিজয়বর্গীর ছেলের বিয়ে এবং জেপি নাড্ডার ছেলের বিয়েতে ফুর্তি করতে গেলেও চাচলে আসার সময় পান নি..কোনো সাহায্যও করে নি।জানি,আপনারা কিছুতেই এইসব বাস্তব কথাটি মেনে নিতে পারবেন না,কিন্তু এই কাজটাই যদি আমরা বিশ্ব হিন্দু পরিষদ বা আরএসএসের হয়ে করতাম,তখন আপনারাই সবাই "বা বা,দারুন বলতেন"..কারণ বিশ্ব হিন্দু পরিষদের কেও কোনো কাজ না করেই একবার "জয় শ্রী রাম" বলে দিলেই আপনারা প্রশংসায় ভরিয়ে দেন..আমরা তো হলাম ভাই একটা জেলা বেস,ছোটো,অটোনমি,সতন্ত্র সংগঠনের সাধারণ মানুষ..কে আর চেনে আমাদেরকে ? তাই তো বিজেপি ও আরএসএসের লোকেরা আমাদেরকে পছন্দই করে না,মনে মনে আমাদের উপর রাগে গজগজ করে..জেলা অপদার্থ,অকর্মণ্য বিজেপি ও আরএসএসের কথা বাদ দিন,চ্যালেঞ্জ করে বলছি যে এটা করে দেখানো রাজ্যের বিজেপি,আরএসএস বা বিশ্ব হিন্দু পরিষদ কারোর দম ছিলো না..চাচলের ল্যান্ড জেহাদ সংক্রান্ত ঘটনার ডিটেলস একের পড়ে এক এই লিঙ্কে পেয়ে যাবেন..https://m.facebook.com/story.php?story_fbid=210837593644309&id=100041542089935
মালদা জেলার হিন্দু ও আদিবাসী হিন্দু ভাইবোন-জেলাতে বিজেপি,আরএসএস করে হিন্দু ও আদিবাসী হিন্দুদের সমস্যার সমাধান হওয়া অসম্ভব..হিন্দু ও আদিবাসী হিন্দুদের দাবি নিয়ে সোচ্চার হওয়ার জন্য নীতি বদল করুন।আমরা যেটা বলছি সেটাই করুন..সবকিছুই সম্ভব..Everything is Possible,Just b leftout corporate branded BJP or RSS if u wnt to fight in reality..ধন্যবাদ...যুক্ত ও সহযোগিতা..Hindu Community Of Malda..Bank Of Maharashtra..AC No-60311926500..IFSC-MAHB0001600..

                 Hindu Community Of Malda

শুধুমাত্র নিজের কথা ভাবা ভুলে এবার সবার কথা ভাবার সময় এসেছে। সরকার আপনাকে দীঘা ও পুরী ঘুরতে যাওয়ার জন্য ছুটি দেয়নি।

"আমি জানি আপনি নর্দমা থেকে বল তুলেছেন, আমি এও জানি আপনার কত জ্বর এল আর গেল, সিজন চেঞ্জের সময় এইসব হয়। এই ভাইরাস চিন বানিয়েছেন, বোম তৈরির জন্য। চিনের বয়স্ক মানুষদের মেরে পেনশনের টাকা বাঁচাতে এই ভাইরাস ছড়িয়েছে চিন সরকার। সেটাও জানি। আপনি বিশ্বাস করবেন কি না জানিনা কিন্তু আমি এটাও জানি যে মন্দির, মসজিদ, গির্জা বন্ধ, কিন্তু হাসপাতাল ২৪ ঘণ্টা খোলা। এবার প্লিজ একটু মন দিয়ে শুনুন। 

আমরা যে ভুলটা এখন করছি ইতালি ৩ সপ্তাহ আগে সেটা করেছিল। সোমবার ইতালিতে ৩৪৯ জন মারা গিয়েছেন। মাত্র ২৪ ঘণ্টায়। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা জানিয়েছে ইতিমধ্যেই গোটা বিশ্বে  এই ভাইরাস সংক্রমণের ফলে ৭,০০০ এর বেশি মানুষের মৃত্যু হয়েছে। গোটা বিশ্বের জনসংখ্যা প্রায় ৮৫০,০০,০০,০০০ জন। এই কয়েকটা মানুষ মরলে কিচ্ছু এসে যায় না, এই ধরনের অশিক্ষা প্লিজ সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়াবেন না। 

বুড়োদের এই রোগ হচ্ছে। আমার কিসসু হবে না। ধরে নিলাম আপনার কিছু হবে না। ভগবান করুন আপনার যেন কিছু না হয়। কিন্তু আপনার অজ্ঞতার জন্য আপনার চারপাশের মানুষগুলোর সংক্রমণ হতে পারে। আপনার হয়তো দুই দিন জ্বর হওয়ার পরে ঠিক হয়ে যাবেন। কিন্তু আপনার তিরিশ বছরের যে বন্ধুটা রিউমটয়েড আর্থারাইটিসের জন্য মিথট্রেক্সেট খায় আপনার কাছ থেকে সংক্রমণের তার ভালো মন্দ কিছু হলে, সেই দায় আপনি নেবেন? আপনার পাশের বাড়ির যে কাকিমার গত ৩০ বছর ডায়াবিটিসে ভুগছেন তাঁর কিছু হলে সেই দায় কার? 

শুধুমাত্র নিজের কথা ভাবা ভুলে এবার সবার কথা ভাবার সময় এসেছে। সরকার আপনাকে দীঘা ও পুরী ঘুরতে যাওয়ার জন্য ছুটি দেয়নি। দিয়েছে বাড়িতে বসে থাকার জন্য। প্রয়োজন ছাড়া প্লিজ বাড়ি থেকে বেরোবেন না। 

সংক্রমণ ঠেকাতে যে দেশ (চিন, দক্ষিণ কোরিয়া, তাইওয়ান, হংকং) যত তাড়াতাড়ি ব্যবস্থা নিয়েছে সেই দেশে তত তাড়াতাড়ি সংক্রমণ কমানো গিয়েছে। ভারতেও কেন্দ্র ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের তরফ থেকে বিভিন্ন ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। অনুগ্রহ করে মেনে চলার চেষ্টা করুন। 

গোটা বিশ্বের অন্যতম সেরা স্বাস্থ্য ব্যবস্থা রয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে। ইতালির লম্বার্ডি প্রদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ইউরোপের অন্যতম সেরা। ইতিমধ্যেই লম্বার্ডি প্রদেশের স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। গুরুতর সংক্রমণে শ্বাসকষ্টের রুগীদের চিকিৎসা দিতে সেখানে পর্যাপ্ত ভেন্টিলেটর পাওয়া যাচ্ছে না। মার্কিন মুলুকের স্বাস্থ্য দপ্তরের আধিকারিকরা প্রহর গুনছেন। ইতিমধ্যেই নিউ ইয়র্কের গভর্নর অ্যান্ড্রু কুওমো যুদ্ধকালীন তৎপরতায় সেনাবাহিনীর সাহায্য নিয়ে নতুন হাসপাতাল তৈরির দাবি জানিয়েছেন। বিশ্বের সেরা স্বাস্থ্য ব্যবস্থাগুলি যখন হাঁপাতে শুরু করেছে তখন ভারতের মতো দেশে এই মহামারি ছড়িয়ে পড়লে কী অবস্থা হবে ভেবে দেখুন।

একটা উদাহরণের মাধ্যমে বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করছি। ইতালিতে চার সপ্তাহে ২৭,৯৮০ জন মানুষের মধ্যেই এই ভাইরাস সংক্রমণ হয়েছে। এর মধ্যে গুরুতর রোগীদের হাসপাতালে ভর্তি করতে হয়েছে। মাত্র এক মাসে এই বিপুল পরিমাণ সংক্রমণের কারণে সেই দেশে স্বাস্থ্য ব্যবস্থা ভেঙে পড়েছে। তিন মাসে বা ছয় মাসে ২৭,৯৮০ জন মানুষের এই সংক্রমণ হলে সব গুরুতর রোগীকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া যেত। যেটা এখন করা যাচ্ছে না। ভারতকে যেন এই দিন দেখতে না হয় সেই জন্যই সরকারের তরফ থেকে যতটা সম্ভব দূরত্ব রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়েছে। 

সংখ্যাতত্ত্ব বলছে বর্তমান পরিস্থিতির থেকে আমরা সবাই দুই সপ্তাহ পিছিয়ে রয়েছি। এই মুহুর্তে সমাজে যে সংক্রমণ হয়ে গিয়েছে তার প্রভাব ১০-১৪ দিন পরে দেখা যাবে (কারণ সংক্রমণের পরে মানুষের শরীরে ভাইরাস সংক্রমণের পরে উপসর্গ দেখা দিতে কয়েকদিন সময় লাগে)। তাই একটু সাবধানতা অবলম্বন করে চলুন। কারণ দুই সপ্তাহ পরে অনেকটা দেরি হয়ে যাবে। 

সংক্রমণ ঠেকাতে ইতিমধ্যেই তালাবন্ধ ইতালি। প্রয়োজন ছাড়া বাড়ি থেকে বারোলেই ২০০ ইউরোর বেশি জরিমানা করছে পুলিশ। সঙ্গে রয়েছে জেল যাওয়ার ভয়। মনে রাখবেন দুই সপ্তাহ আগেই ইতালির সোশ্যাল মিডিয়াতেও হাইড্রেন থেকে ফুটবল তুলে আনার মিম ছড়িয়েছিল। 

নিয়মিত হাত ধুতে থাকুন। যে কোন সাবান দিয়ে ধুলেই চলবে। ভিড় এড়িয়ে চলুন (সম্ভব হলে)। মজার ছলে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভুয়ো তথ্য ছড়ানো বন্ধ করুন। কয়েকটা সপ্তাহ একটু সতর্ক থাকুন। আপনার ভুলে যেন মহামারি প্রশ্রয় না পায় সেই দিকে নজর রাখুন। আপনি তো মরবেন না, ফলে বীরত্ব দেখানোর জন্য সারা জীবন পরে আছে।"

Satyaki দা'র ফেসবুক ওয়াল থেকে।

#CoronaVirusInIndia #Corona #Covid19

আর্টিকেল ৩০, আর্টিকেল ৩০এ



আর্টিকেল ৩০, আর্টিকেল ৩০এ - এই দুই আইন অনুযায়ী ভারতের বসবাসকারী সকল ধর্মাবলম্বী মানুষ যে কোনো প্রতিষ্ঠানে নিজের নিজের ধর্মশিক্ষা দিতে পারবে, কিন্তু কোনো হিন্দু কোনো প্রতিষ্ঠানে ধর্মশিক্ষা দিতে পারবে না...

*অনেক আইন আছে যেগুলো হিন্দুরা জানেইনা বা জানলেও তার মানে বোঝে না, আমিও আজই জানলাম, কি সেই আইন?? এই আইন সম্বন্ধে সব হিন্দুদের জানতে হবে এবং সম্মিলিত প্রতিরোধ বা প্রতিবাদ করতে হবে, হিন্দুদের আজ এই করুন অবস্থার জন্য শুধুমাত্র এই দুটো আইন দায়ি, এই আইন দুটো বাতিল না হওয়া পোর্যন্ত হিন্দুদের আার্থ সামাজিক কোনো উন্নতি হবেনা*

*কি আছে এই আইনে আসুন জেনে নি*

আর্টিকেল ৩০এ অনুযায়ী ভারতবর্ষে বসবাসকারী সকল ধর্মাবলম্বী *হিন্দু বাদে* নিজের নিজের ধর্মশিক্ষা দিতে পারবে, আইন অনুযায়ী কোনো রকম বাধা কেউ দিতে পারবেনা, আর্টিকেল ৩০ বলা আছে *হিন্দুরা নিজ ধর্মশিক্ষা* কোনো ভাবেই করতে বা দিতে পারবেনা, তা সে কোনো সরকারি, বেসরকারি বা কোনো মঠই হোক

*এই কারনেই স্বাধীন ভারতে কয়েকলক্ষ গুরুকুলের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া গেলেও বর্তমানে হাতেগোনা কয়েকটা পাওয়া যায়, যার মধ্যে দক্ষিণের বালাজি মন্দিরের মঠ, এই মঠের শিক্ষার্থীরা কোনো সরকারি কাজের আশা করেনা, এখানকার শিক্ষার্থীরা শিক্ষা অর্জন শেষে এই মন্দিরের পূজারি হয়ে এবং দেশের অন্যান্য বড় বড় মন্দিরের পূজারি হয়ে কাজ করে*

এই আইনের অপব্যাবহার করে আমাদের রাজ্যের ধর্মীয় স্কুল কয়েক বছর আগেও বন্ধকরাহয়েছে এটা সকলের জানা, *আর এই আইনের বলে হিন্দুদের টেক্সের টাকায় অন্যান্য ধর্মীয় স্কুল গড়ে উঠছে...

জাহো হিন্দু জাগো...

*আপনাদের একটা শেয়ার আজ নয় কাল হিন্দুদের অবশ্যই জাগাবে*

Wednesday, March 18, 2020

আর্টিকেল ৩০, আর্টিকেল ৩০এ

আর্টিকেল ৩০, আর্টিকেল ৩০এ - এই দুই আইন অনুযায়ী ভারতের বসবাসকারী সকল ধর্মাবলম্বী মানুষ যে কোনো প্রতিষ্ঠানে নিজের নিজের ধর্মশিক্ষা দিতে পারবে, কিন্তু কোনো হিন্দু কোনো প্রতিষ্ঠানে ধর্মশিক্ষা দিতে পারবে না...

*অনেক আইন আছে যেগুলো হিন্দুরা জানেইনা বা জানলেও তার মানে বোঝে না, আমিও আজই জানলাম, কি সেই আইন?? এই আইন সম্বন্ধে সব হিন্দুদের জানতে হবে এবং সম্মিলিত প্রতিরোধ বা প্রতিবাদ করতে হবে, হিন্দুদের আজ এই করুন অবস্থার জন্য শুধুমাত্র এই দুটো আইন দায়ি, এই আইন দুটো বাতিল না হওয়া পোর্যন্ত হিন্দুদের আার্থ সামাজিক কোনো উন্নতি হবেনা*

*কি আছে এই আইনে আসুন জেনে নি*

আর্টিকেল ৩০এ অনুযায়ী ভারতবর্ষে বসবাসকারী সকল ধর্মাবলম্বী *হিন্দু বাদে* নিজের নিজের ধর্মশিক্ষা দিতে পারবে, আইন অনুযায়ী কোনো রকম বাধা কেউ দিতে পারবেনা, আর্টিকেল ৩০ বলা আছে *হিন্দুরা নিজ ধর্মশিক্ষা* কোনো ভাবেই করতে বা দিতে পারবেনা, তা সে কোনো সরকারি, বেসরকারি বা কোনো মঠই হোক
*এই কারনেই স্বাধীন ভারতে কয়েকলক্ষ গুরুকুলের অস্তিত্ব খুঁজে পাওয়া গেলেও বর্তমানে হাতেগোনা কয়েকটা পাওয়া যায়, যার মধ্যে দক্ষিণের বালাজি মন্দিরের মঠ, এই মঠের শিক্ষার্থীরা কোনো সরকারি কাজের আশা করেনা, এখানকার শিক্ষার্থীরা শিক্ষা অর্জন শেষে এই মন্দিরের পূজারি হয়ে এবং দেশের অন্যান্য বড় বড় মন্দিরের পূজারি হয়ে কাজ করে*

এই আইনের অপব্যাবহার করে আমাদের রাজ্যের ধর্মীয় স্কুল কয়েক বছর আগেও বন্ধকরাহয়েছে এটা সকলের জানা, *আর এই আইনের বলে হিন্দুদের টেক্সের টাকায় অন্যান্য ধর্মীয় স্কুল গড়ে উঠছে...

জাহো হিন্দু জাগো...

*আপনাদের একটা শেয়ার আজ নয় কাল হিন্দুদের অবশ্যই জাগাবে*

অজ্ঞান

অজ্ঞান
*******************
‌পিতা মাতার কৃপাব‌লে,
এ‌সে‌ছি এই অবনী ত‌লে।
নিত্য দিন অমৃত পা‌নে,
বাড়‌ছে তনু ম‌নে প্রা‌ণে।
হা‌তে দিল তাল পাতা,
কলম ছিল ক‌ঞ্চি কাটা।
মা বানা‌তো অতি য‌ত্নে,
কড়াই ত‌লে কা‌লি টে‌নে।
‌সিদ্ধ ক‌রে তাল পাতা,
বর্ণমালা আচড় কাটা।
' অ থে‌কে ঔ ' প্রান্ত,
' ক ,খ ,গ, ক্ষ হসন্ত।
‌বিদ্যা শিক্ষা‌ বেশ খা‌নিকটা,
অর্জন শে‌ষে চাক‌রি একটা।
মা বাবা কর‌লো কষ্ট,
‌বিফল যায়‌নি অর্থ নষ্ট।
‌দেহ তরী এম‌নি ধারা,
‌কিছু কোষ যা‌চ্ছে মারা।
‌দে‌হে রোগ বাঁধ‌ছে বাসা,
সংসার মা‌ঝে যাওয়া আসা।
'বৃদ্ধ ভাতা' সরকা‌রি সহায়,
হাসপাতাল রোগ নিরাময়।
গুরু এক খুব নাম ডাক,
ক্যানসার মু‌ক্তি দি‌চ্ছে হাঁক।
কূপমন্ডূক গুরু সে ধা‌ড়ি,
‌দিক্ষা দি‌চ্ছে এ ও বা‌ড়ি।
‌সেবা য‌ত্নে পড়‌ছে ধরা,
গুরুর ফুঁ তেল জল পড়া।
না‌হি ভ‌ক্তি সেবা আর্তি,
‌পিতা মাতা হেলা ভ‌র্তি।
কত সংসার মা‌ঝে এ চিত্র আসে,
সন্তান ক‌র্মে চো‌খে জল ভা‌সে।
বাবা মা ছা‌ড়ি গুরু পা ধ‌রি,
' অচৈতন্য' ষোল আনা ভ‌রি।।

লেখক পরিচিতি :- Arun biswas
https://www.facebook.com/biswas.arun.77

মতুয়া মাতা সরস্বতী হীরা অরুণ বিশ্বাস


আসবে কুঁড়ি,ফুঁটবে ফুল, মন কাননে।
নয়ন মেলে দেখতে পারি,অঞ্জন টেনে ।।
নয়ন খানি দেখবো টানি,বাহারি শোভা ।
ফুলে ফুলে ভরে যাবে,মন হবে লোভা ।।

আনলাম কিনে গঞ্জ থেকে,চারা-র দল ।
আসলো কুঁড়ি ফুল কাননে,ঢেলেছি জল ।।
দিয়েছি চারায় জৈব সার,ধরে মুকুল ।
 দেখবো ফুলের শোভা,ফুঁটবে নানা ফুল।।

অলি কুল আসবে ছুটে,বসে কতো ফুলে ।
মৌমাছিরা পাগল পারা,মধু নেবে তুলে ।।
বাড়ির শোভা বাড়ে অতি, দেখি মনোরম ।
আখি মেলে জুড়ায় তৃপ্তি, রঙ অনুপম ।।

আসলে কেহ ফুল নিতে, করেছি বারণ ।
অপরূপ সৃষ্টি দেখো,রবি দিলো কিরণ ।।
কোন দেবতা চরণে দিবে,পুষ্প অঞ্জলি ।
সবার বড়ো রবি ঠাকুর, আমরা মালি ।।

ফুল নিতে আসতো নিত্য,পড়শি কাকিমা ।
কা‘র পূজা দেবে,অশ্রু জলে,বলো কাকি-মা ?
নাই কোনো সুফল তাতে,শুধু আনা গোনা ।
মন কভু শোনে বারণ, খুশি থাকে মনা ?

দিয়েছি একটা জবা ফুল, আর দেব না ।
খুশি মনে বাড়ি গেছে,পেয়ে মন গয়না ।।
আসি আবার ফুল নিতে, অন্য এক দিন ।
কথার মালা গেঁথে কাকি,কেনো মন হীন !

ঝরে যাবে ফুল ঠিকই, দাও না একটা ?
রেখেছি কাকি-র কথা, ভরে যদি মনটা ।।
খেয়েছো ভাত ?- বাবা ,বেলা হলো অনেক ?
 খেয়ে নিও আগে ভাগে,শরীর তবে ঠিক ।

নিত্য এসে খবর নিতো , বাবা ঘরে আছো ?
ক‘টা দিন আছে মাসের, পঞ্জিকা টা খোঁজে ?
বলেছে কতো, জ্ঞানি কথা, জীবন সায়াহ্নে,
পাড়ি দিলো, দূর পথ, সূরয অপরাহ্নে ।

জিজ্ঞাসা করি সব শেষে, বলো, কাকি-মা ?
করলে পূজা সরস্বতী, বিদ্যা দেবে, কী মা ?
বলেছে আমায়, কাকি-মা,শ্রেষ্ঠ ব্রত কর্ম ।
পাবেনা কখনো খেতে, যতো করো ধর্ম ।।

আসেনা আগের মতন, এখন কাকি-মা ।
যতন ‘মা’-র বেড়ে গেছে, ব্যাধি করো ক্ষমা ।। 
মাতা পিতা আদর মাখা, নাম সরস্বতী ।
একেছে আল্পনা নিপুণ হাতে, গুণে অতি ।।

বলেছে কাকি, ‘বাবা’, মূখ্যু সুখ্যু মানুষ ।
মানুষ হতে লাগে সবার, মান ও হুশ ।।
তোমরা জানো লেখাপড়া, অনেক টা বেশ ।
বিয়ে দিলো দশ বছরে,শিক্ষা হোলো শেষ ।

স্মৃতি শক্তি প্রখর ছিলো, স্বরণে কথা ।
বলতো আমায় কত নাম,মানশ খাতা ।।
‘কাকা’ ছিলো ড্রেস মাষ্টার,গোপালগঞ্জে ।
মনলোভা মানুষ ছিলো,চিত্ত মনরঞ্জে ।।

‘মতুয়া মনোরঞ্জন’ ছিলো, স্বার্থক নাম ।
ছিলো মতুয়া আলোচক,গুণে মন ধাম ।।
সহসা ঠাই নিলো কাকা,হরি নিত্য ধামে ।
বৈঠা বিহীন তরী চলে,আগমে নিগমে ।।

মতুয়া হারলো এক, সফল গুণি কর্মি ।
দুই পুত্র এক কন্যা,‘মতুয়া’ পথ ধর্মি ।।
‘মতুয়া মাতা’ গুণ গাঁথা,কী বলবো আর !
স্বামী যত্ন ছিলো তাঁর,হৃদ কণ্ঠ হার ।।

দু-এক টাকা, দিলে কাকা,রাখতো জমা ।
সংসার তৈজস পত্রে,থাকেনা যেনো কমা ।।
দেখেছি দু-নয়ন মেলে,কাকিমা কেমন ?
‘মতুয়ামাতা’ কাজে গুণে, কেবলি এমন।।

রাখিতো যতন করে,ঘর-বাহির জল ।
ধরতে পারেনা কভু কাকা,ত্রুটি সকল ।।
বলেছে আমায় তাঁহার, অন্তিম কথা ।
দেহ তরী ঢুবে গেলে,জানাও মোর বার্তা ।।

স্মৃতি সমাধি যেনো করে, ঘরের পাশে ।
ত্রিশূল দণ্ড খানা দিও, তাঁর সকাশে ।।
পদ ধ্বনি শুনবো সবার, মন হরশে ।
থাকে যদি কোনো গুণ,আমার পরশে ।।

সেটুকু গ্রহন করো,ভাসে তব আকাশে ।
অসার ফেলে দাও,সুধা সর শুধু ভাসে ।।
শেষ যাত্রা অন্তিম আশা,তোমাকে সুধাই ।
থাকলে মনে, ওদের সকাশে,বলো তাই ।।

 উড়ে আসে পাখি দল, নীড়ে ফেরে সবাই ।
 সন্ধ্যা মাল্য শঙ্খ ধ্বনি, জয় ডঙ্কা বাজাই ।।
হারায়ে যায় শুভদিন, আর তো ফেরেনা ।
গোনা দিন ফুরায় তবু, হরিতে শান্তনা  ।।

লেখক পরিচিতি :- Arun biswas
https://www.facebook.com/biswas.arun.77

*করোনা ভাইরাসের ভয়াবহতা প্রচারের আড়ালে প্রকৃত উদ্দেশ্য কি?*

*ভেবে দেখুন—*
____________________________
🔘 কাউকে ফোন করলেই করোনা ভাইরাসের সাবধান বাণী...
🔘 স্কুল-কলেজ বন্ধ...
🔘 মাস্ক, স্যানিটাইজার বিক্রি বাড়লো হু হু করে...
🔘 কোথাও একজন রোগী পাওয়া গেলে টিভিতে পত্র-পত্রিকায় তার বিপুল প্রচার...
🔘 সব মিলিয়ে দেশজুড়ে একটা আতঙ্কের পরিবেশ...
____________________________

*কিন্তু বাস্তব চিত্রটা কি সত্যিই আতঙ্কিত হওয়ার মতো?*

⭕ সারাবিশ্বে করোনা ভাইরাসে আক্রান্তের সংখ্যা এই মুহূর্তে 1 লক্ষ 56 হাজার 798 জন।
⭕ সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন 75 হাজার 937 জন।
⭕ মারা গেছেন 5,839 জন।
____________________________
*আর ভারতবর্ষে এখনো পর্যন্ত —*
____________________________
*📌 105 জন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন।*
*📌 10 জন সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন*
*📌 93 জনের চিকিৎসা চলছে।*
*📌 2 জন মারা গেছেন।*
____________________________
*চিত্রটা কি খুব আতঙ্কিত হওয়ার মত?*

করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত মানুষদের মৃত্যুর তুলনায় সুস্থ হওয়ার হার অনেক অনেক বেশি। ডাক্তাররাও বলছেন আতঙ্কিত হওয়ার কিছু নেই।
____________________________
এবার এই চিত্রটা দেখুন, যা দেখে আপনি সত্যিই আতঙ্কিত হবেন। অথচ যা বিন্দুমাত্র প্রচার করা হচ্ছে না, বা কখনোই হয় না।

*📌 ভারতবর্ষে প্রতি দিন প্রায় পাঁচ হাজার শিশু মারা যায়।* 
(THE WALL STREET JOURNAL)

*📌 5 জন ভারতীয় প্রতি মিনিটে/ 7000 বেশি প্রতিদিন/ এবং প্রায় 25 লক্ষের অধিক ভারতীয় প্রতি বছর অনাহারে মারা যান।*
(Hunger Facts | The Hunger Site for Facts: Bhookh.com)

*📌 2 লক্ষ 5 হাজার ভারতীয় প্রতিবছর ম্যালেরিয়ায় মারা যান।*
(Lancet Study)

*📌 2 লক্ষ 20 হাজার ভারতীয় প্রতিবছর যক্ষা রোগে মারা যান।*
(WHO Report)

*📌 দূষিত জলের কারণে প্রতিদিন 7 জন ভারতীয় মারা যান।* 
(Times of India, 29 January, 2019)

*📌 ভারতবর্ষে প্রতিদিন 28 জন ছাত্র আত্মহত্যা করে।*
(The Hindu, 29 January, 2020)

*📌 ভারতবর্ষে প্রতি 40 সেকেন্ডে একজন আত্মহত্যা করেন।*
(WHO Report)

*📌 ভারতবর্ষে প্রতিবছর 1 লক্ষ 50 হাজার /প্রতিদিন 400 জন রোড এক্সিডেন্টে মারা যায়।*
(m.economictimes.com)
____________________________
এখন প্রশ্ন হচ্ছে—

*করোনা ভাইরাসের ভয়াবহতা প্রচারের আড়ালে  প্রকৃত উদ্দেশ্য কি?*

Tuesday, March 17, 2020

II একটা জরুরী আবেদন ll নিজেরা সচেতন হই, ও অন্যদের সচেতন করি ।আতঙ্কে নয়, সতর্ক থাকি ।

নিজেরা সচেতন হই, ও অন্যদের সচেতন করি ।
আতঙ্কে নয়, সতর্ক থাকি ।

II একটা জরুরী আবেদন ll

আমাদের দেশ এখন কোভিড 19 এর স্টেজ 2 এর মধ্যে দিয়ে যাচ্ছে - মানে এখনও ভাইরাস রোগীর থেকে তার close contacts এর মধ্যেই ছড়াচ্ছে l এরপরই স্টেজ 3 শুরু হবে যখন ভাইরাস কমিউনিটিতে ছড়াতে শুরু করবে এবং সেটা হবে অবিশ্বাস্য দ্রুতগতিতে (কারণ, রোগটা মারাত্মক রকম ছোঁয়াচে)l ঠিক এমনটাই হয়েছে 
ইতালিতে, ইরানে l দুই হপ্তার মধ্যে কনফার্ম রোগীর সংখ্যা দেড়শো থেকে প্রায় দশ হাজার হয়ে গেছে l এই স্টেজ 2 তেই আটকে না রাখতে পারলে, আগামী এক মাসের মধ্যেই আমাদের দেশেও রোগীর সংখ্যা 107 থেকে লক্ষাধিক হয়ে যাবে l তখন সত্যিই পরিস্থিতি হাতের বাইরে চলে যাবে l করোনা ভাইরাস মানুষ মারে কম, কিন্তু এতো বেশী সংখ্যার রোগী সৃষ্টি করবে যে তাদেরকে চিকিৎসা দেওয়ার মতো পরিকাঠামো রাতারাতি তৈরী করা অসম্ভব l 

আমাদের দেশের কোভিডের স্টেজ 2 থেকে 3 তে যাওয়া আটকাতে শুধু সরকার বা প্রশিক্ষিত স্বাস্থ্যকর্মী যথেষ্ট নয় - এটা পারি আমরাই, মানে আমি, আপনার মতো সাধারণ মানুষ l আমরা প্রত্যেকে এক একজন সম্ভব্য রোগ ছড়ানো ক্যরিয়ার - একজন কয়েকশো জনের মধ্যে, কয়েকশো কয়েক হাজারের মধ্যে রোগটা ছড়াতে পারে l এই চেইনটা তখনই ভাঙতে পারা যাবে যখন আপনি নিজে রোগমুক্ত থাকতে পারবেন l আপনি রোগমুক্ত থাকলে আপনি বাঁচবেন, আপনার পরিবার বাঁচবে, আপনার দেশ বাঁচবে l যদি আপনি যদি কেয়ারলেস হয়ে রোগ বাঁধান, আপনি হয়তো বেঁচে যাবেন (তার সম্বাবনাই বেশী, কারণ কোভিডের মর্টালিটি 2 -3% এর বেশী নয় ), কিন্তু মরবে আপনারই মতো অনেক মানুষ (হয়তো আপনারই কোনো বৃদ্ধ আত্মীয় বা অনাত্মীয়) - শুধু আপনার বোকামির জন্যেই l তাই আপনি নিজে সুস্থ থাকুন, তাহলেই দেশ সুস্থ থাকবে l

1) সরকারের (কেন্দ্রীয় ও রাজ্য) সমস্ত উপদেশ ও নির্দেশিকা অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলুন - কোনোটাই ফালতু বলে উড়িয়ে দেবেন না l

2) স্বাস্থ্যকর্মী বা নিরাপত্তারক্ষীরা যা যা করছেন, মেনে নিন - তাঁদের কাজে বাধা দেবেন না, তর্ক করবেন না তাঁদের সাথে l তাঁরা যা কিছু করছেন, বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুসারে বিজ্ঞানসম্মত উপায়েই করছেন এবং আপনার ভালোর জন্যেই করছেন (কেন করছেন সেটা আপনি বুঝুন বা না বুঝুন)l
3) মনে রাখবেন প্রচুর টাকা বা ক্ষমতা থাকলেই কিন্তু আপনি সেফ নন l ট্রেন বা ফ্লাইটের ফার্স্ট ক্লাসে গেলেই আপনার কোবিডের কোনো ভয় নেই - এরকম ভাবাটা ভুল l মনে রাখবেন, ইউ কে এর স্বাস্থ্যমন্ত্রী, স্পেনের প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রীও কোভিড আক্রান্ত l কাজেই খুব দরকার না থাকলে, বাইরে যাওয়া বর্জন করুন l ছুটি পরেও কাটাতে পারবেন l

4) একান্ত দরকার না থাকলে সামাজিক অনুষ্ঠানে যাবেন না, নিজের কোনো সামাজিক অনুষ্ঠান থাকলেও মাসখানেক পিছিয়ে দিন l সামাজিক মেলামেশা কিন্তু কমিউনিটিতে রোগ ছড়ানোর বড় কারণ l একই কারণে, সিনেমা হল, মেলা, উৎসব, শপিং মল যাওয়া নিয়ন্ত্রণ করুন l  যদি যেতেই হয়, সরকারি নির্দেশিকা অনুসারে প্রটেকশন নিন (বার বার হাত ধোয়া, কনুই দিয়ে মুখ ঢেকে কাশা ইত্যাদি )l

3) কাশি, জ্বর, শ্বাসকষ্ট হলে সাথে সাথে ডাক্তার দেখান, নিজে নিজে চিকিৎসা বা ডায়াগনসিস করার চেষ্টা করবেন না l আদা, রসুন, এলকোহল, গোমূত্র - কোনোটাই কোভিডের বিরুদ্ধে কার্যকরী প্রমাণিত হয় নি, আপনার হোয়াটস্যাপ যাই বলুক l আপনার কোভিড হয়েছে কিনা একমাত্র ডাক্তারবাবুই সেটা বুঝতে পারবেন - কখন কি টেস্ট করতে হবে, কি ওষুধ খেতে হবে, ডাক্তারবাবু যা বলবেন  মেনে চলুন l উনি একটা বিজ্ঞানসম্মত গাইডলাইন মেনে চিকিৎসা করছেন, মনে রাখবেন l কখন আপনাকে আইসোলেশনে যেতে হবে, কখন হোম quarantine এ থাকতে হবে - উনি যা বলবেন মেনে নিন l

সরকার বা স্বাস্থ্যকর্মীরা আপনার পাশেই আছে - কিন্তু আপনার সহযোগিতা ছাড়া এ বিপদ ঠেকানো অসম্ভব l আপনি, আমি আর আমাদের মতো সাধারণ মানুষই কিন্তু পারে কোভিডকে রুখে দিতে l

#copied

নিজেরা সচেতন হই, ও অন্যদের সচেতন করি ।

আতঙ্কে নয়, সতর্ক থাকি

the Corona virus cannot survive at temperatures 21-25 degrees Celsius. Such as

1. The copper pot of China's Wuhan was below and near 15 degrees.
2. In Iran closer to 10 degrees.
3. South Korea is also far below 10 degrees.
4. Under 15 degrees in Italy.
That is, Corona did not have much of an effect in terms of temperatures above 15 degrees Celsius.
-How much temperature safe?

So far, almost all researchers and experts agree that the Corona virus cannot survive at temperatures 21-25 degrees Celsius. Such as;

1. Hong Kong University researcher. Professor John Nichols says the corona cannot survive in sunlight, temperature and humidity. Sunlight destroys the virus in half its capacity. The remaining half lasts 2 to 20 minutes.
2. Thomas Pichmann, a researcher at the German Center for Experimental and Clinical Infection Resource Center, says the virus cannot survive in the heat of the sun.
3. According to a research published in the German Journal of Hospital Infection, the virus can survive 5 days at a temperature of 21 degrees Celsius. Maximum 25 DC He does not live more than a few days.

West Bengal average temperature this month; 21 ° C. The temperature in West Bengal is much higher than in the affected countries. The temperature in West Bengal is much higher than what experts say is the temperature limit for the destruction of Corona. Therefore, the opportunity to spread the coronation of West Bengal is not present. The natural ban is covered by our golden Bangla. This is the undeserved kindness of the Creator.

So there is no need to panic or panic. Live a normal life If the coronary patient brings the virus from outside and the temperature remains the same, the virus will be eliminated naturally. But to keep yourself completely safe, you must be clean. All the family and family stay healthy. Be aware, be good.