Posts

Showing posts from April, 2020

তিতুমীরের_আসল_সত্য

Image
তিতুমীরের_আসল_সত্য ছোটোবেলায় খুব সম্ভবত ক্লাস ৪ কি ৫ এ একটা গল্প পড়তে হত বাঁশের কেল্লা নামে! স্বাভাবিক। তখন বামফ্রন্টের আমল! বাম না বলে বামাতি বলাই ভালো। প্রত্যেক শাসকগোষ্ঠীই চায় শিশুদের মস্তিষ্কে তাদের আইডিওলোজি ঢুকিয়ে দিতে। ওরাও তার ব্যতিক্রম ছিলো না। যে কারণে তীতুমীর কে রীতিমতো স্বাধীনতা সংগ্রামী বানিয়ে হিরো ওয়ারশিপের ব্যবস্থা করা হয়েছিল আরকি!  তো সেইসময় গল্পটা পড়তে গিয়ে একটা খচখচানি হত। এত বড় বীর ‚ এত বড় যোদ্ধা ! কিন্তু ছাগলের মতো বাঁশের কেল্লা বানিয়ে কামানের বিরুদ্ধে লড়তে গেলো কেন?  যদিও বড় হয়ে এর উত্তর ভালোভাবে পেয়ে গেছিলাম- মক্কা থেকে ফেরার পর তীতুমীরের ফাজলামি দেখে আম পাবলিক ওকে  যে পরিমাণ বাঁশ দিয়েছিল তাতে সেগুলো দিয়ে আস্ত একটা  বাঁশের কেল্লা খাড়া করে দেবে এতে আর আশ্চর্যের কি আছে?  যাকগে আসল কথায় আসি। তীতুমীর সম্পর্কে একটা লেখা পড়লাম ১৮৭০ সালে প্রকাশিত “The Calcutta review, Volume 51” গ্রন্থের “The Wahhabis In India” তে। সেখানে তীতুমীর সম্পর্কে যা যা বলা আছে একটু শর্টে পয়েন্ট করে দিই বরং! যদি আপনাদের জানা কিছু মিথ ভাঙ্গে এটা পড়ে।  ১- তী...

প্রেম করে পালিয়ে যাওয়া মেয়ের প্রতি এক বাবার বেদনা দায়ক চিঠি📨 😥😥😒😒

Image
(প্রেম করে পালিয়ে যাওয়া মেয়ের প্রতি এক বাবার বেদনা দায়ক চিঠি📨 😥😥 😒😒👇🏽👇🏽 মা'রে,! শুরুটা কিভাবে করবো বুজে উঠতে পারছিলাম না।  যেদিন তুই তোর মায়ের অস্তিত্ব ছেড়ে ভূমিষ্ঠ হয়েছিলি সেদিন থেকে তোকে মা বলে ডাকতে শুরু করলাম। তোকে মা ডাকতে গিয়ে আমার নিজের মা হারানোর ব্যাথাটা'ই ভুলে গিয়েছিলাম। তোর মা ও তোকে মা ছাড়া  অন্য নামে কখনো ডাকেনি। বিদ্যালয়ে প্রথম দিন  শিক্ষক তোর নাম জিজ্ঞেস করেছিলেন। তোকে মা বলে ডাকতে ডাকতে তোর ডাক নামটাও ভুলে গিয়েছিলাম। আমি তোর নাম বলতে না পারায় সবাই আমাকে নিয়ে হাসতে ছিলো.. তাই চিঠির উপরে তোর নামের জাগায় মা লিখেছি। হঠাৎ করে তুই এভাবে চলে যাবি আমি তা বুজতেই পারিনি...! ছেলেটা যেদিন বাইরে ব্যাগ হাতে তোর জন্য অপেক্ষা করছিল  যে কখন তুই দরজা খুলে বাইরে বের হয়ে আসবি। আমি তখন ভেতরে বসে  রবের কাছে প্রার্থনা করছিলাম  আর ভাবছিলাম যে আর কতটা ভালবাসতে পারলে তুই আমাকে ছেড়ে চলে যাবি না। অপরদিকে  তুই ঘরে বসে ভাবছিলি আজ  যেতে না পারলে ছেলেটার কাছে ছোট হয়ে যাবি। আর আমি ভাবছিলাম তুই চলে গেলে সমস্ত পিতৃজাতীর কাছে কি করে মুখ দেখাব...

পশ্চিমবঙ্গে থাকেন, মমতা ব্যানার্জীর শাসনে? জ্বর, গলা ব্যাথা, শ্বাসকষ্ট হচ্ছে? আপনার সাথে কী হবে, তার ক্রনোলজি রইল।

পশ্চিমবঙ্গে  থাকেন, মমতা ব্যানার্জীর শাসনে? জ্বর, গলা ব্যাথা, শ্বাসকষ্ট হচ্ছে? আপনার সাথে কী হবে, তার ক্রনোলজি রইল। ১. বরানগরের বাসিন্দা, ছাত্র৷ বয়স ২০। গতকাল থেকে জ্বর, শ্বাসকষ্ট,  গলায় ব্যাথা। নিজের এবং পরিবারের উদ্যোগে এলাকার থানায় যোগাযোগ করে হাসপাতালে যেতে চায়। কোভিড টেস্টের জন্য।  সারা সকাল হেল্প লাইনে ফোন করে, কেউ ধরে নি। গাড়ির ব্যবস্থা করে। বেলেঘাটা আইডি হাসপাতালে পৌঁছে যায় বেলা বারোটার মধ্যে। ২. বেলেঘাটা আইডিতে কী কী উপসর্গ হচ্ছে জেনে নেওয়া হয়। এম আর বাঙুর  হাসপাতালে রেফার করা হয়। রেফারেন্স লেটারটি লেখার সময়ে নাম, ঠিকানা, ফোন নম্বর ইত্যাদি জরুরি তথ্যগুলিকে ভয়ানকভাবে বিকৃত করা হয়। রোগী ও বাড়ির লোক বারবার বলা সত্ত্বেও সঠিক বানান, পিন কোড, বাসস্থানের অঞ্চল লেখা হয় নি। ৩. এরপর রুগীর জায়গা আইডির ওপিডিতে। অনির্দিষ্টকালের অপেক্ষা। আশেপাশে অজস্র কাশতে,  হাঁচতে, শ্বাসকষ্টে হাঁপাতে থাকা রুগী। খোলামেলা। কোনো শারীরিক দূরত্বের অবকাশ রাখা হয় নি। অধৈর্য্য হয়ে রোগী ও বাড়ির লোক পুলিশকে জিজ্ঞেস করে, কখন বাঙুরে নিয়ে যাওয়া হবে, উত্তর আসেঃ "চুপ চাপ থাকো। যখন সময় হবে, নিয়ে য...

☆এটি কি সত্যযুগ ☆क्या यह सत्य युग है☆Is this Satya Yuga☆

Image
☆"এটি কি " সত্যযুগ" ☆ ☆☆ লকডাউন☆☆  1- রবিবার কেটে যাওয়ার কোন চিন্তা নেই ☆  2- সোমবার আসার ভয় নেই ☆  3- অর্থ উপার্জনের লোভ নেই ☆  4-ব্যয় করার ইচ্ছা নেই ☆  5- হোটেলে খাবার  ইচ্ছা নাই ☆  6-ভ্রমণের কোন আনন্দ নেই ☆  7.নাই কোন সোনার-রৌপ্য মুগ্ধতা   8-টাকার লোভ নেই ☆  9-কোনও নতুন জামাকাপড় উত্তেজনা নেই ☆  10-ভাল পোষাক সম্পর্কে কোন উদ্বেগ নেই ☆  ☆ আমরা কি মোক্ষের দ্বারে এসে পৌঁছেছি ?  ☆ মনে হচ্ছে কলিযূগ শেষ হয়ে গেছে এবং সত্যযুগ এসে গেছে ☆  11- উপাসনা, উপবাস, রামায়ণ, মহাভারত।  12-দূষণমুক্ত পরিবেশ।  13-দৌড় ভাগের জীবন শেষ  14-সাধারণ জীবন   15. সকলে সাধারন খাবার খাচ্ছেন  16-সমতা এসে গেছে,  17- কোন চাকর নেই, সবাই বাড়িতে এক সাথে কাজ করে।  18- কেউ দামি পোশাক পরে না  19- কেউ গহনা পরে না  20 - 24 ঘন্টা ঈশ্বর কে স্মরণ।   21-লোকেরা দানও করছে।  22-অহংকারও শেষ হয়ে গেছে  23 - লোকেরা সহযোগিতা করছে।   24-সমস্ত সন্তানেরা বাইরে থেকে তাদের বাড়িতে এসে ত...

বিষন্ন নববর্ষ অরুণ বিশ্বাস

Image
বিষন্ন নববর্ষ অরুণ বিশ্বাস বাঙলা দেখছে এক নতুন বৈশাখ । প্রকৃতি হরে নিলো মানবের শখ ।। দিনমনি পূর্ব ভালে উদয় যেমন । পাখিদের কলতান শুনিছি তেমন ।। নতুন পললব  দোলে নতুন শাখে ।  মলয় বাতাসে ফাগুনের রঙ আঁকে ।। ফুঁটেছে কাননে তেমনি বাহারি ফুল । কালো আভা মনে,তরী যাবে কোন কূল ।। বন্ধ হোলো সকলি আজি কে যাবে পারে । ফিরে যাও ওগো পথিক ! শঙ্কা গোচরে ।। প্রকৃতি আজি বধির করি গোটা বিশ্ব । কে ডাকে ওরে ! বাঁচাও আমার সর্বস্ব !। চিকিৎসা দেবে ডাক্তার সেবিকা দিদি । সুরক্ষা পোষাক ছাড়া, হরে প্রাণ ‍যদি ।। ভাসে না নৌকা নদী বক্ষে, তোলেনা পাল । রাজপথ খাঁখাঁ করে, সাঙ্গ কোলাহল ।। নাহি ছোটে বাস, রেল, যাবে মোংলা ঢাকা । ঘুম পরি এসে যেনো বন্ধ করে চাকা ।।   কুকুর গুলো ঘুমিয়ে মাছের বাজারে । যেথা বিকি কিনি সরগমে হাঁক পাড়ে ।। বদল হবে দিন শুধু  নিত্য যেমন । হবে না নববর্ষ ঘটা করে পালন ।। সুচি হোক ধরণী নির্মল সুবাতাসে । বাঁধি সবে মনে আশা শুভ দিন আসে ।। তারিখ ১৩।৪।২০২০

সময়ের গীতি গাঁথা অরুণ বিশ্বাস

Image
সময়ের গীতি গাঁথা অরুণ বিশ্বাস সূর্য জাগে ‍পূর্ব ভালে আলো ঝলমল । মিষ্টি স্বরে কতো পাখি করে কোলাহল ।। মৃদুমন্দ ভোরের বাতাস ঝিরি ঝিরি । বয়ে চলে মধুমতি গ্রাম গঞ্জ ছাড়ি ।। গাছে গাছে নব পত্র করে নাচানাচি । ফোঁটে উদ্যানে কতনা রঙে পুষ্পরাজি ।। বসন্তেরি কোকিল ডাকছে কুহুতানে । গুটি আম ঝরে পড়ে আম্র কাননে ।। ছোট লিচু ভারে তার শাখা বেশ ভারি । ফল ধরে বেশ তাই চাষি মন ভরি ।। বোরো ধান শ্যামল ক্ষেতে বাতাসে নাচে । ব্যস্ত কৃষানি বধু পরিচর্যা কাজে ।। জল সেচে বুনছে এখন সোনালি পাট । বৃষ্টির সঙ্গে দেখা নাই মাটি ফেঁটে কাঠ ।। তিল ক্ষেতে সবুজ চারা, কী কথা বলে । মধুকর আসবে উড়ে ফুল ফুঁটলে ।। আম গাছে বাঁকা শাখে বেধেছে মৌচাক । মধু সংগ্রে ফুলে ফুলে ঘুরে খায় পাক ।। চলে যেনো সব কিছু আগের মতন । আপন ঘরে নিজে বন্ধি শঙ্কা চেতন ।। একাত্তরে যুদ্ধ হোলো বাংলাদেশ ভুমি । লুকিয়ে আছি অরন্যে রক্ষা করো স্বামী ।। যুদ্ধ করে মুক্তিফৌজ প্রাণ বাজি ধরে । জীবনটা যাবে হরে কে জানতে পারে ।। যুদ্ধ চলে অঘোষিত গোটা বিশ্ব জুড়ে । ভাইরাস করোনা মারণ অস্ত্র ধরে ।। কোন দেশ করে দোষ না বলতে পারে । বাঁচে প্রাণ কোন পথে সে পথ উদ্ধারে ।। ঝলমল ...

মতুয়া বাউল অরুণ বিশ্বাস

Image
মতুয়া বাউল অরুণ বিশ্বাস সোনার দেহে মন মা‌লি সাঁই পরা‌লো কতো সাজ। মা গো জ্বালো সন্ধ্যা প্রদীপ আসলো নেমে সাঁঝ ।। উথাল পাথাল এই তরী যে ডুবলো কতো বার । স‌ঙ্গে ছি‌লে মা গো তুমি  তাই কেটেছে আঁধার । আমার বলে থাকে কিছু এই দুনিয়ার মাঝ ।। স্নেহের আচল বিছায়ে রেখেছো সবুজ ধান ক্ষেতে । চরণ দুখানি নিয়েছো টানি বহিছে অঙ্গ স্বেদে । নয়ন জুড়ালো দেখে তোমার কী অপরূপ সাজ ।। শ্রান্ত দেহে ক্লান্ত মনে গা‌হি জীবনের জয় গান । ঠাই দিও তোমার কোলে করি তোমাতে অবস্থান । যাবো রিক্ত হাতে অশ্রু পাতে বাজে অন্তিম সাঝঁ ।। ক‌তোনা সা‌ধের দেহ তরী কাল হ‌রে বিন্দু বিন্দু ক‌রি  ।  যায় না  তাঁ‌কে প‌রিহ‌রি ভা‌সে সাগ‌রে ক্ষীণ তরী।  গোধু‌লি বেলা আবছা ছায়া নে‌মে আসে জীবন সাঁঝ ।।                 শুভ‌দিন স‌বে যায় ফু‌রি‌য়ে                ঝ‌রে স্বপ্ন রা‌শি অত‌লে খ‌সি‌য়ে । মন ছু‌টে‌ছে অসীম আকা‌শে উদাসী হাওয়ায় ধূসর মেঘ আজ ।। আমি বা কার কে আমার দেখাও তোমার নিশানা । জানার মধ্যে কিছুই ছিলনা বুঝি সকলি অজানা । করো ত্রাণ অরুণ গোপে...

খুঁজতে গেলাম পাপী অরুণ বিশ্বাস

Image
খুঁজতে গেলাম পাপী অরুণ বিশ্বাস লাশের গন্ধ বাড়ে লালসার আগুনে,  সে যে সমাজে মোহের শকুন । চোখ থাকতে আমার দু‘চোখ অন্ধ,  নাসারন্ধ্র পায়না ফুলের গন্ধ । কান দুটি মোর করলো যাঁরা বধির ছুটে যাই সেথা হয়ে অধির । অন্ধ সমাজে সেই খাস মহাপাপী বাক্য বাণে উদ্ধারে পাপী-তাপি । নয়ন আমার দেখেনা ভোরের আলো সাত রঙা ধনু সবই কালো । কর্ণ কুহরে ভেসে আসে বিদায় তান শশক রূপে খাঁড়া থাকে কান । ভাসিয়ে স্বর্গের ভেলা চলি অন্ধ দ্বারে   কুনো ব্যাঙ লাফ মারে সাগরে । জ্ঞানের শিখা জ্বললে আমার বিপদ, না ডাকলে বাড়ে তেমন আপদ । মানবতা হীন আমড়া কাঠের ঢেঁকি, কাজে আমার  সব টুকুন ফাঁকি । যখন পূর্ণ হবে অভিজ্ঞতার ঝুলি সেদিন ভোরে দেবে দূরে ঠেলি । তারিখ ১৯।৪।২০২০

বিষয় :-হাইড্রোক্লোরকুইন(দুধ) & পাকিস্তান (কালশাপ) Topics: - Hydrochloroquine(milk) & Pakistan (black cobra)

Image
Topics: - Hydrochloroquine (milk) & Pakistan (black cobra)  It is difficult to help the neighbor who controls us every day Show his face is sin I will benefit from being born human Therefore, do not drink black cobra with milk She has been stabbed too many times What guarantee does he have in the future? Some secular people have broken the backbone of our Hindu society in the past by traditional religion. Still breaking today ------------------------------------------------------------ বিষয় :-   হাইড্রোক্লোরকুইন ( দুধ ) & পাকিস্তান (কালশাপ)  যে প্রতিবেশি আমাদেরকে প্রতিদিন জন্ত্রনা দেয় তাকে সাহায্য করা তো দুরের কথা  তার মুখ দেখাও পাপ মানুষ হয়ে জন্মেছি মানুষের উপকার করব  তাইবলে দুধ দিয়ে কালশাপ পুশবো না অতিতেও বহুবার ছোবল মেরেছে  ভবিষ্যতে ছোবল মারবেনা তার কি গ্যারান্টি  আছে সনাতন ধর্মের দোহাই দিয়ে কিছু সেকুলার মানুষরা আমাদের হিন্দু সমাজের মেরুদণ্ড অতীতেও ভেঙ্গেছে  আজও ভাঙ্গছে

সিঁদুর কি? কেন বিবাহিত নারীগণ সিঁদুর পরেন?

Image
সিঁন্দুর হল একটি কমলা-লালাবর্ণের মিশ্র পদার্থ যা বিবাহিত হিন্দু নারীরা তাদের সিঁথিতে পড়ে থাকে। একজন বিবাহিত হিন্দু নারীর দুই প্রতিক হল হাতের শাঁখা ও সিঁথির সিঁন্দুর, তাই একজন হিন্দু নারীর কাছে সিঁন্দুর গুরুত্ব অন্য জিনিসের তুলনাই অনেক বেশি। বর্তমানে ব্যাবহৃত সিঁন্দুর মূলত ২ ধরণের হয়, একটি প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরী সিঁন্দুর ও আরেকটি কৃত্রিম উপায়ে তৈরী সিঁন্দুর। প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরী সিঁন্দুর টি Bixa sp. গাছের ফল কে গুঁড়ো করে তার সাথে কিছু উদ্ভিদজাত পদার্থ ও হলুদ, এল্যাম(Alum) লাইম(Calcium oxide) মিশিয়ে তৈরী করা হয়। কৃত্রিম উপায়ে তৈরী সিঁন্দুরে সিলিকন পাউডার ও বিভিন্ন রঞ্জক পদার্থের সাথে সালফারের আকরিক Mercury Sulfide এর পরিশুদ্ধ পাউডার ও সীসাজাত যৌগ মিশিয়ে তৈরী করা হয়। পারদ খুব তীব্র বিষাক্ত পদার্থ হওয়ার জন্য বর্তমানে এর ব্যাবহার মাইক্রোগ্রাম পরিমানই নেওয়া হয়। তবে প্রাকৃতিক উপায়ে তৈরী সিঁন্দুরই এখন বহুল ব্যাবহৃত। সিঁন্দুরের ঐতিহ্য বিবাহিত হিন্দু নারীদের সিঁথিতে সিঁন্দুর পড়া আনুমানিক ৫,০০০ বছর প্রাচীন হিন্দু ঐতিহ্যময় সংস্কৃতি। প্রাচীন রামায়ণে মাতা সীতা এবং মহাভারতে দ্রৌপদী সিঁথিতে ...

শিব কে ? শিবের পরিচয় কি ? Who is Shiva? What is the identity of Shiva?

Image
শিব কে ?  শিবের পরিচয় কি ? পরমেশ্বর শিবকে প্রনাম জানিয়ে শুরু করছি আজকের আলোচিত বিষয় । প্রথমে জানবো শিব শব্দের অর্থ , শিব শব্দের শাব্দিক অর্থ হচ্ছে  কল্যাণকারী  বা  মঙ্গল।  ভগবান শিবের পাঁচটি মুখ রয়েছে , এই পাঁচ মুখ দিয়ে তিনি জগতের মঙ্গল করে থাকেন , তাই তিনি কল্যাণকারী বা শিব নামে পরিচিত ।   পাঁচ মুখ যথাক্রমে বামদেব , কালাগ্নি , দক্ষিনেশ্বর , ঈশান এবং কল্যাণ সুন্দরম্ । আবার কোথাও একে ঈশান , তৎপুরুষ , অঘোর , বামদেব এবং সদ্যোজাত নামেও উল্লেখিত হয়েছে । শিবের দ্বিতীয় অর্থ হচ্ছে  চিত্তিশক্তি  যা সকল প্রকার বন্ধন থেকে মুক্ত । শিবের তৃতীয় অর্থ  সদাশিব  ।   ব্রহ্মের সাকার এবং সগুণ রুপকে বলা হয় সদাশিব । তিনি আনুমানিক সাত হাজার বছর পূর্বে অবতরিত হয়েছেন । পরব্রহ্মের নানা শক্তির নানা অভিব্যাক্তিকে বলা হয়েছে দেবতা কিন্তু শিব এইসব দেবতাদেরও দেবতা । তাই তার এক নাম  মহাদেব । যাকে পরব্রহ্ম বলা হয়েছে যিনি নিরাকার এবং নির্গুণ তিনিই ' শিব ' নামে বিখ্যাত । যা সৃষ্টির মূলতত্ত্ব তাই শিবতত্ত্ব । বিভিন্ন শাস্ত্রে একমাত্...

হ্যাঁ আমিই ব্রাহ্মণ Yes I am a Brahmin হ্যাঁ আমিই ক্ষত্রীয় Yes I am a Kshatriyaহ্যাঁ আমিই বৈশ্য Yes I am Vaishyaহ্যাঁ আমিই শূদ্র Yes I am shudra

Image
Yes, I am a Brahmin when I gain knowledge and worship the Creator. With all these four qualities, we are engaged in the service of the animal family - Aryan traditional Hindu ---- the word Aryan means the Son of God. The children of nature, according to the Vedic, not all animals are Aryans, non-Aryan words, Vedic, all of which have been added later to break Hinduism; Hindu words have different meanings, if Hindu words mean Arabic, Persian, Urdu to find in discernment Then it means lucha, laphanga, thief, robber and many more because the Hindu word is given to them but according to the Vedic word, Hindu word means free race of consciousness ---------------------- ---------------------------------- And that is why we are Aryans, the children of nature - facing nature in lockdown. It's about to regain its appearance. Nature is forced to do something in its own right so that nature can sustain its existence from the corruption created by man. Where is Mulla now? Where is M...

বঙ্গাব্দের চক্রান্ত

Image
বঙ্গাব্দের চক্রান্ত স্মৃতিলেখা চক্রবর্তী গত বছরের কথা। বঙ্গাব্দ নিয়ে আকবর তত্ত্বে ছেয়ে গেছিল পশ্চিমবঙ্গের বাংলা কাগজ গুলো। তারই মধ্যে একটা বিখ্যাত পোর্টাল একটু অন্যরকম ভাবে এই বিষয়ে একটি লেখা বের করে। শিরোনামটা বেশ বিস্ফোরক। "বাঙালিদের কোনও কৃতিত্ব নেই। পয়লা বৈশাখের সূচনা করেছিলেন মহামতি আকবর"! শুধুমাত্র এই শিরোনামের জন্যই, লেখাটা আমার সব থেকে বেশি ভাল লেগেছিল। কোন লুকোলুকির ব্যাপার নেই। একদম সোজা-সাপ্টা স্বীকার করে নেওয়া  হয়েছে আসল লক্ষ্য কি। বঙ্গাব্দে "বাঙালিদের কোন কৃতিত্ব নেই", এটা যে কোন ভাবে প্রমাণ করাটাই এদের একমাত্র কামনা।   আকবরের বঙ্গাব্দ চালু করার কোন ইতিহাস না থাকলেও, বঙ্গাব্দের আকবর তত্ত্বের কয়েক দশকের ইতিহাস আছে। ঘটনার সূত্রপাত পাকিস্তানি আমলে।  পাকিস্তান পন্থী বুদ্ধিজীবীরা চেয়েছিলেন বাঙালির থেকে তার ইতিহাস, সংস্কৃতি, ঐতিহ্য কেড়ে নিয়ে  বাঙালিকে অন্যদের মানসিক দাসে পরিণত করতে। সেজন্যই দরকার ছিল বাংলার বাইরের কোন ব্যক্তিকে বঙ্গাব্দের কৃতিত্ব দেবার। তাই ১৯৬৬ সালে পূর্ব পাকিস্তানে এমন একটি কমিটি গঠিত হয়, যার লক্ষ্য ছিল আকবরকে বঙ্গাব্দের প্র...

আজ যে বাঙালীরা বেঙ্গল কেমিক্যাল নিয়ে লাফাচ্ছে বেঙ্গল কেমিক্যাল বিক্রি করার খবর শুনেও খুব একটা কারো মনে দোলাচল হয়নি,

Image
হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন (Hydroxychloroquine) ওষুধ নিয়ে এখন গোটা বিশ্ব তাকিয়ে রয়েছে ভারতের দিকে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র এই ওষুধকে করোনার প্রতিষেধক হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে, ভারতের কাছে চাইছে এই ওষুধ। কিন্তু সঞ্জীবনী এই ওষুধের উৎপত্তিস্থল আসলে কোথায়? গোটা ভারতবর্ষের মধ্যে সর্বপ্রথম পশ্চিমবঙ্গের কলকাতাতেই তৈরি হয় হাইড্রক্সিক্লোরোকুইন ওষুধ। আর তা প্রথম তৈরি হয় আচার্য প্রফুল্ল চন্দ্র রায়ের প্রতিষ্ঠিত বেঙ্গল কেমিক্যালসে।১৯০১ সালে এই সংস্থাটি তৈরি করেছিলেন আচার্য প্রফুল্লচন্দ্র রায়। আমি শুনেছি উনি জমিদার বংশের ছেলে হয়েও কি সরল সাধারন জীবন যাপন করতেন। পরনে থাকত সস্তার মোটা ধুতি, চাদর, গেঞ্জি অথবা গায়ে একটি কোট। দাড়িগোফ মুখে অবিন্যস্ত চুল। ১৮৬১ সালের ২ আগস্ট (বাংলা ১২৬৮ সালের ১৮ শ্রাবন) খুলনা জেলার পাইকগাছা উপজেলার রাঢ়ুলি গ্রামে তাঁর জন্ম। ডাক নাম ফুলু। ফুলুর সেই আদি জমিদার বাড়ি আজও আছে বাংলাদেশে। এরপর কলকাতায় হেয়ার স্কুল,অ্যালবার্ট স্কুল,মেট্রোপলিটন কলেজে ভর্তি হন বিদ্যাসাগরের প্রচেষ্টায়। এরপর প্রেসিডেন্সি কলেজ, স্কটল্যান্ডের এডিনবার্গ বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে যান। পি এইডডি আরো আরো। বা...

বেদকে জানুন বেদকে মানুন তবেই হিন্দু তথা ভারত ধর্মীয় বৈদিক রা বিশ্বজয়ী হবে

Image
গতকাল বহু মাতা কে নীল ষষ্টি পালন করার জন্যে খুদ্র, খুদ্র মন্দিরে এই লক ডাউনের মুহূর্ত কে অমান্য করে একত্রিত হতে দেখলাম, এটা আমদের ধর্ম নয়, কুসংস্কার ---- বেদ অর্থ জ্ঞান, এই বেদ হইতেই বিদ্যা শব্দের উৎপত্তি , আমরা হিন্দুরা মূলত দুই ভাগে বিভক্ত ১) বৈদিক সনাতনী মতে ২) পুরাণ মতে---------    বেদের সংস্কিত শব্দ গো শব্দের অর্থ সূর্যের কিরন-- গরু নয়, শিব -শিবা্ধাতু থেকে যার অর্থ মঙ্গল ময় বা শুভ -- লিঙ্গ শব্দের অর্থ চিন্হ বা প্রতীক --যৌন অঙ্গ নয়,, কোটি শব্দের অর্থ প্রকার সংখ্যা নয়,,   ভাবুনতো একবার  বেদকে উপেক্ষা করে মূর্খের মোতো আজগুবি চিন্তাভাবনা করে কি বিপদেই না ফেলেছে পুরানকারেরা ও বর্তমানের হিন্দু ধর্ম গুরুরা -- হিন্দু তথা সর্বপ্রাচীন (ভারত ধর্মীয়) বৈদিক হিন্দু দের  জাতিকে কতটা লাঞ্চিত কোরেছে,,৷ এখন যদি পুরানের কথা মেনে নিয়ে কোনো অহিন্দু কোনো হিন্দু গুরুকে প্রশ্ন করে ৩৩ নয় মাত্র ১ কোটি দেবতার নাম বলুন তবে কি এই পৃথিবীতে একটা গুরুও আছে যে তার উত্তর দেবে....  বেদকে জানুন বেদকে মানুন তবেই হিন্দু তথা ভারত ধর্মীয় বৈদিক রা বিশ্বজয়ী হবে জানতে পারব...

অনুকূলচন্দ্রকে ভগবান বললে আগম, নিগম, রামায়ণ, মহাভারত, গীতা, ভাগবত সবই অশুদ্ধ হয়।

Image
যারা ধৈর্য নিয়ে পড়তে পারবেন তারাই পড়ুন। লেখা- জীবনানন্দ গোস্বামী একদা পাকিস্তান, বর্তমান বাংলাদেশের হিমাইতপুর পাবনা জিলার অধিবাসী অনুকূলচন্দ্র চক্রবর্ত্তী আজকাল ভগবান হিসাবে পরিচিত হচ্ছেন। শুধু তিনি নিজে নন, তাঁর বংশধরেরাও সবাই ভগবান। পাকিস্তানী মোল্লাদের ভয়ে নিজের বিয়ে করা বউ ফেলে পালানো এক অপদার্থকে আজকাল কয়েক কোটি লোকে ভগবান বলে বিশ্বাস করে। তিনি ভক্তদের রক্ষা করবেন এই আশায় নিয়মিত তাঁর বংশধরদের পয়সা দেয়। সম্প্রতি শুনছি এই অনুকূলচন্দ্র নাকি ব্রহ্মা, বিষ্ণু, শিব, কালী, দূর্গা সবাইকে সৃষ্টি করেছেন। নিজের পিতামাতাকেও তিনিই সৃষ্টি করেছেন এটাই শুধু শুনতে বাকি। আজগুবি কথায় বিশ্বাস করার লোক দুনিয়াতে চিরকালই ছিল। কাজেই অনুকূলচন্দ্রকে কেউ ভগবান বলে বিশ্বাস করতেই পারে। অন্তত এখনকার শিক্ষিত হিন্দুদের মতে অনুকূলকে কেউ ভগবান বললে মহাভারত অশুদ্ধ হয়না। তাই ব্যাপারটা নিয়ে তাদের তেমন মাথাব্যথা নেই। কিন্তু সত্যিই কি মহাভারত অশুদ্ধ হয়না? যদি কেউ মহাভারত পড়ে দেখেন তাহলেই বুঝবেন অবশ্যই অশুদ্ধ হয়। কেবল মহাভারত বললে কম বলা হবে। অনুকূলচন্দ্রকে ভগবান বললে আগম, নিগম, রামায়ণ, মহাভারত, গীতা, ভাগবত সবই অশুদ্ধ হয়...

একজন হিন্দু ছেলে কেনো স্বামী হিসেবে আদর্শ ? যদি একজন হিন্দু মেয়েকোনো মুসলিম ছেলেকে বিয়ে করে,তাহলে সেই মেয়ের জীবনে কি সমস্যা হয়Why is a Hindu boy so ideal as a husband? If a Hindu girlMarries a Muslim boy,So what is the problem in that girl's life?

Image
একজন হিন্দু ছেলে কেনো স্বামী হিসেবে আদর্শ ? ১. একজন হিন্দু ছেলে কখনো দ্বিতীয় বিয়ে করবে না এবং এ ব্যাপারে কখনো সে চিন্তাও করবে না। ২. সে কখনো আপনাকে ডিভোর্স দেবে না এবং এ ব্যাপারে ভাবতেও ভয় পাবে। ৩. স্বামীর সংসারে আপনিই একমাত্র রাণী এবং আপনার সংসার আপনারই আজীবনের রাজত্ব; সেখানে আপনার দাসী হওয়ার ভয় নেই, তালাকপ্রাপ্তা হয়ে নিজ সংসার থেকে বিতাড়িত হওয়ার ভয় নেই, পর্দার নামে আপনার ব্যক্তি স্বাধীনতাকে হরণ করা হবে না, চাকরি করতে চাইলে পাবেন অবাধ স্বাধীনতা। ৪. আপনার একবারই বিয়ে হবে এবং সেটা লাইফ গ্যারান্টি। ৫. একটি হিন্দু পরিবার মেয়েদের জন্য পৃথিবীতে সবচেয়ে নিরাপদ এবং সুখময় স্থান। এর বিপরীতে, যদি একজন হিন্দু মেয়ে কোনো মুসলিম ছেলেকে বিয়ে করে, তাহলে যা যা হয়- ১. মেয়েটিকে হিন্দু ধর্ম ত্যাগ করতে হয়, ফলে সে নিজ পরিবার থেকে বিতাড়িত হয়। ২. পিতা-মাতা, ভাই-বোনের আত্মীয়-স্বজনের অভিশাপ নিয়ে তাকে সংসার জীবন শুরু করতে হয়, যার পরিণতি কখনো শুভ হয় না। ৩. ইসলামিক কালচার নতুন করে শিখতে হয়, গরুর মাংস খেতে হয়। ৪. স্বামীর চার বিয়ের ধর্মীয় অধিকারের কারণে সব সময় সতীনের ভয়ে থাকত...

চীনের ল্যাবেই তৈরি করা হয়েছিল করোনা ভাইরাস, মিলল তার প্রমাণ!

Image
চীনের ল্যাবেই তৈরি করা হয়েছিল করোনা ভাইরাস, মিলল তার প্রমাণ!  চীনের উহান থেকে আসা করোনা ভাইরাস গোটা বিশ্বে মহামারির আকার ধারণ করেছে। করোনা ভাইরাসের থাবায় কার্যত স্তব্ধ হয়ে গিয়েছে গোটা বিশ্ব। বিশ্বের উন্নতশীল দেশগুলোও হিমশিম খাচ্ছে করোনা ভাইরাসের সঙ্গে মোকাবিলায়। করোনার সংক্রমণ রুখতে বিভিন্ন দেশে লকডাউনের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রীরা। একদিকে যখন করোনা ভাইরাসের সঙ্গে মোকাবেলায় হিমশিম খাচ্ছে গোটা বিশ্ব সেই সময় করোনা ভাইরাস নিয়ে উঠে এসেছে নানান রকম বিতর্ক। নভেল করোনাভাইরাস কি সত্যিই প্রকৃতি থেকে সৃষ্টি হয়েছে, নাকি চীনের ল্যাবেই তৈরি করা হয়েছে এই ভাইরাস! এটা নিয়ে বিতর্ক শুরু থেকে লেগেই রয়েছে। মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইসরায়েল, ও ইরান প্রথমেই দাবি করেছে, করোনা কোন ভাইরাস নয়, এটা চীনে উহানের ল্যাবে তৈরি করা মারাত্মক একটি জৈব রাসায়নিক বোমা। যদিও এটাকে “ষড়যন্ত্র” বলে উড়িয়ে দিয়েছে চীন। এবার চীনের বিরুদ্ধে হাতে আসলো নতুন প্রমাণ যাতে দেখা যাচ্ছে, চীনের ল্যাব থেকেই ছড়িয়ে পড়েছে করোনাভাইরাস। এটাকে অস্বীকার করার কোন উপায় নেই। সাম্প্রতিক প্রকাশ্যে আসায় বেশ কিছু...

বিস্ময়কর কিছু তথ্য, যেখানে ধর্ম আর বিজ্ঞান পরস্পরের মেলবন্ধনে মিলেমিশে একাকার।

Image
#বিস্ময়কর কিছু তথ্য, যেখানে ধর্ম আর বিজ্ঞান পরস্পরের মেলবন্ধনে মিলেমিশে একাকার। নিচের মন্দিরগুলির দিকে খেয়াল করুন-  ১। কেদারনাথ, উত্তরাখন্ড। ২। কালহস্তী, অন্ধ্রপ্রদেশ। ৩। একাম্বরনাথ, কাঞ্চি। ৪। থিরুবনমালী। ৫। থিরুবনইকবাল। ৬। চিদাম্বরম নটরাজ। ৭। রামেশ্বরম। ৮। কালেশ্বরম, তেলেঙ্গানা, উত্তর ভারত। কোন সম্পর্ক খুঁজে পেলেন কি ? কোন সম্পর্ক এদের মধ্যে আদৌ আছে কিনা, ধারনা করতে পারেন ? একটা সম্পর্ক হল এগুলো সবই শিব মন্দির। আর কোন সম্পর্ক এদের মধ্যে নেই ? তাহলে আসুন দেখা যাক এসব মন্দিরের মধ্যে আর কোন সম্পর্ক আছে কিনা ! আশ্চর্যজনক ভাবে সত্যি এটাই যে, এই মন্দিরগুলি সবই একই ৭৯° দ্রাঘিমা রেখায় অবস্থিত। বিস্ময়কর হল, কোন প্রকার স্যাটেলাইট প্রযুক্তি, জিএসপি বা অনুরূপ কৌশল ছাড়াই তখনকার স্থপতিরা শত শত কিলোমিটার দূরবর্তী এতগুলো মন্দিরকে একই দ্রাঘিমারেখায় কিভাবে স্থাপন করেছিলেন ! প্রত্যেকটি মন্দিরের পৃথক দ্রাঘিমাংশের দিকে খেয়াল করুন - ১। কেদারনাথ: ৭৯.০৬৬৯°। ২। কলহস্তী: ৭৯.৭০৩৭°। ৩। একাম্বরনাথ: ৭৯.৭০৩৬°। ৪। তিরুবনমালী: ৭৯.০৭৪৭°। ৫। থিরুবনইকবাল: ৭৮.৭১০৮। ৬। চিদাম্বরম নটরাজ: ৭৯.৬৯৫৪°। ৭। রামেশ্...

শিবলিঙ্গ পূজার মধ্যে কোনও অশ্লীলতা নেই

Image
শিবলিঙ্গ পূজার মধ্যে কোনও অশ্লীলতা নেই ‘শিব’ শব্দের অর্থ ‘মঙ্গল’ আর ‘লিঙ্গ’ শব্দের অর্থ প্রতীক বা চিহ্ন। শাস্ত্র ‘শিব’ বলতে নিরাকার সর্বব্যাপি পরমাত্মা বা পরমব্রহ্মকে বোঝায়। তাই ‘শিবলিঙ্গ’ হচ্ছে মঙ্গলময় পরমাত্মার প্রতীক। অনেকে যে একে পুরুষাঙ্গের পূজা হিসেবে ব্যাখ্যা করে অশ্লীলতা বলে মনে করেন, তা একেবারেই ভুল ব্যাখ্যা। তা ছাড়া, হিন্দু ধর্মে শিবকে নিরাকার বলে মনে করা হয়। কাজেই তাঁর লিঙ্গ যে একেবারেই প্রতীকী বিষয়, তা বোঝা প্রয়োজন। ৪. স্বামী বিবেকানন্দের ব্যাখ্যা:- স্বামীজী ‘অথর্ববেদ’-এর শ্লোক উদ্ধৃত করে শিবলিঙ্গকে আদি ব্রহ্মের স্বরূপ বলে ব্যাখ্যা করেছিলেন। তাঁর মতে, আদি ও অন্তহীন ব্রহ্মের প্রতীক হল শিবলিঙ্গ।শিবলিঙ্গের বৈজ্ঞানিক ব্যাখ্যা:- শিবলিঙ্গের দিকে তাকালে দেখা যাবে এর লম্বাকৃতি অংশটিতে পরপর তিনটি খাঁজ কাটা রয়েছে। বিজ্ঞানী নিলস বোরের ব্যাখ্যা অনুযায়ী এই তিনটি খাঁজ আসলে অণুর তিনটি উাপাদান— প্রোটন, নিউট্রন ও ইলেকট্রনের প্রতীক। এই তিনটি উপাদান দিয়েই তৈরি হয়েছে বিশ্বব্রহ্মাণ্ড। অর্থাৎ কার্যত ব্রহ্মাণ্ডের গঠনের প্রতীক হল শিবলিঙ্গ। ৬. শিবলিঙ্গের বৈদিক ব্যাখ্যা:- শিবলিঙ্গ যেহেত...

বাঁচতে চাই অরুণ বিশ্বাস

Image
বাঁচতে চাই অরুণ বিশ্বাস বিশ্ব জুড়ে লকডাউন, বাংলাদেশ ও তেমন, বাঁচতে করোনা থেকে, এই বিধি প্রচলন । মহামারি করোনা ভাইরাস, সবার আতঙ্ক ! বাছেনা গরিব ধনী, বায়ু তার যোগ অঙ্ক ? খেতে পেলে বাঁচবো সবে,এর বিকল্প নাই, সকল কাজ বন্ধ এখন, যাবো কার ঠাই ?                                                                                                                                                                                                             পয়সা যাদের বেশি, খাদ্য করেছে মজুদ...