Posts

Showing posts from May, 2020

ভাত দেয়ার মুরোদ না থাকলে, কিল দেয়ার গোঁসাই হবেন না।

তিনবার তিনটে আলাদা আলাদা জায়গা থেকে চেক করলাম। সত্যিই একটা রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান শ্রমিক এক্সপ্রেসকে কোরোনা এক্সপ্রেস বলেছেন? রাজনীতি করতে গিয়ে নিজের রাজ্যের শ্রমিককে কোরোনার সঙ্গে তুলনা !! ট্রেনের সোশ্যাল ডিস্টান্সিং বলছেন আর রাজ্যে লকডাউনের নামে কি চলছে এটা? এটাকে কি কোরোনা রাজ্য বলা হবে? কোরোনাকে পাশবালিশ করে শুতে বলছেন। কাদের পাশবালিশ থাকে? খোঁজ নিন শ্রমিক এক্সপ্রেসে যারা ফিরছে তাদের কাছে পাশবালিশ ও বিলাসিতা। শ্রমিক এক্সপ্রেসে চেপে কারা পাগলের মতো বাড়ি ফেরার চেষ্টা করছে? কেডি সিংহ? সুদীপ্ত সেন? প্রশান্ত কিশোর? না সেই দিন আনে দিন খায় মানুষগুলো যারা বাংলায় কাজ না পেয়ে ভীনরাজ্যে দোকান, রেস্তোরাঁ, কল কারখানা, ইটভাটা, ফ্ল্যাটবাড়িতে ঠিকে কাজ করে উপার্জন করছিল। আপনার কাছে হিসেব আছে দুর্গাপূজো বা ঈদের আগে ঠিক কতো শ্রমিক বাংলায় ফেরে? আপনার হিসেব আছে দিল্লিতে বা মুম্বাইয়ে ঠিক কতোগুলো বাজারে সব্জি-মাছ এমনকি ঝালমুড়ি ও বেচে দিনহাটা, মালদা বা মেদিনীপুরের লোকেরা? কাদের বাড়ি ফেরাকে হেয় করলেন? কাদের অপমান করলেন? যারা প্রতিদিন একটা দশ ফুট বাই দশ ফুট ঘরে বাকি ২০জনের সাথে গাদাগাদি করে শুয়ে বাড়ির কথা...

স্মৃতি বড় বেঈমান।

স্মৃতি বড় বেঈমান। এই তো কয়েকদিন আগেই অজান্তে কেটে গেলো মে মাসের ৩০ তারিখ !! অনিতা দেওয়ান- নামটা কি একটু চেনা চেনা ঠেকছে না? বিশেষ করে প্রবীণ প্রজন্মের কাছে?--- আচ্ছা, মনে পড়ছে না? ঠিক আছে, বান তলার কথা মনে পড়ছে? ৩০শে মে ১৯৯০ এর কথা .....? ভুলে যাওয়াটাই খুব স্বাভাবিক...। মাঝে অনেকগুলো দিনের ব্যাবধান। হয়তো বা প্রজন্মেরও...। তবে জেনে নিন, এক তথাকথিত সভ্য দেশের অসভ্য সরকারের পাশবিক ইতিহাস!  বিচারের বানী যেখানে নিভৃতে কাঁদে, চোখের জল বাস্প হয়- আর্তনাদের হাহাকার বাতাসে গুমরে মরে! ৩০ মে, ১৯৯০। রেণু ঘোষ, উমা ঘোষ সহ আরও একজন অফিসার ও তার ড্রাইভার যখন সন্ধ্যে সাড়ে ছয়টা নাগাদ ফিরছিলেন। গোসাবায় একটি টীকাকরণ কর্মসূচী সেরে তাঁরা ফিরছিলেন কোলকাতায় । সন্ধ্যা সাড়ে ছয়টা নাগাদ যখন তারা ই.এম বাইপাসের কাছে বানতলায় পৌঁছান, তখন সিপিএমের পার্টি অফিসের কাছে জনা পাঁচেক মুসলমান যুবক, তাদের গাড়ি থামানোর চেষ্টা করলে, তাদের পাশ কাটাতে গিয়ে গাড়িটি উল্টে যায়।  এসময় আরও ১০/১২ জন মানুষ, প্রত্যেকেই সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের, ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়। তারা সবাই মিলে গাড়িতে থাকা ড্রাইভার এবং স্বাস্থ্যকর্মী অনিতা দেওয়ান...

হিন্দুর_কাছে_আগে_রাজনীতি_পরে_ধর্ম

"দেগঙ্গা ক্যানিং বাসন্তী সমুদ্রগড় মল্লিকপুর ধুলাগড় কাটোয়া নৈহাটি-হাজিনগর বসিরহাট-বাদুরিয়া সাইঁথিয়া চন্দ্রকোনা খড়গপুর জামুরিয়া জাগুলিয়া কালিয়াচক ইসলামপুর রায়গঞ্জ আসানসোল -রানীগন্জ ডায়মন্ড হারবার.... দত্তপুকুর..… এখন ভদ্রেশ্বরের তেলানিপাড়া! তালিকাটা বাড়বে বৈ কমবে না... এটা কিসের তালিকা জানেন?. 2010 সাল হতে পশ্চিমবঙ্গে ইসলামিক জেহাদীদের করা একতরফা হিন্দু বিরোধী আক্রমণের স্বীকার হওয়া বিভিন্ন জায়গায় তালিকা। অনেকের মনেই প্রশ্ন জাগতে পারে তাহলে এর আগে কি পশ্চিমবঙ্গে হিন্দুদের আক্রমনের স্বীকার হতে হয়নি?. হয়েছিল! কিন্তু প্রচার পায়নি,কারন সো কল্ড হলুদ মিডিয়ার কারণে আর এখনকার মতো সোশ্যাল সাইট না থাকায়! কিন্তু এখন সোশ্যাল সাইটে সব কিছুই প্রচার হয়ে যায়। উপরোক্ত তালিকাটা পশ্চিমবঙ্গে নপুংসক হিন্দু বাঙ্গালীদের লজ্জার তালিকা। পশ্চিমবঙ্গের বুকে জিহাদীদের করা জিহাদের এসিড টেস্ট এই তালিকায় রয়েছে। পশ্চিমবঙ্গে তো আগে এতো হিন্দুদের আক্রমনের স্বীকার হতে হয়নি, এখন কেন হচ্ছে?. কারন শান্তির ধর্মের শতকরা হার যে 1/3 অংশ পার করেছে! এখনই তো ওদের এসিড টেস্ট করার উপযুক্ত সময়, এবং ওরা তা...

কোন হিন্দু ছাত্র যুবক পড়ার বাদ থাকলে, একটু কষ্ট করে পড়ুন#হিন্দু_গণহত্যার_ইতিহাস_জানুন:🗣🗣🗣🗣

Image
#হিন্দু_গণহত্যার_ইতিহাস_জানুন:🗣🗣🗣🗣 এখনো পর্যন্ত প্রায় ৪০ কোটি হিন্দুর দেহ ক্ষতবিক্ষত হয়েছে, ইসলামের তলোয়ারের দ্বারা।বর্বর আরব জাতির ইসলামের সমর্থকেরা ৭১২ খ্ৰীষ্টাব্দ থেকেই মেতে উঠেছে, ‘কাফের’ হিন্দুদের গর্দান নামিয়ে দেওয়ার খেলায়।  পেট্রোডলারের দাসত্ববৃত্তিকারীরা অনেক চেষ্টা করেও, শেষমেশ ৮ কোটি হিন্দুর গণহত্যার কথা মেনে নিতে বাধ্য হয়েছে। তাহলেও সেই গণহত্যাগুলিকে ‘অসাম্প্রদায়িক’ আখ্যা দিতে তারা সদা সচেষ্ট।  কিন্তু বাস্তব এটাই যে,‘কাফের’ হিন্দুদের হত্যা করে, তাঁদের মহিলাদের ধর্ষণ ও মন্দিরগুলি ধ্বংস করে, সেই মন্দিরের প্রতিষ্ঠিত দেব-দেবতাদের মূর্তি দিয়ে মসজিদের সিঁড়ি (যাতে সেগুলি পায়ে মাড়িয়ে চরম শান্তি পায় বিশ্বাসী মুসলমানেরা) বানানোর খেলায় সর্বদাই মেতে থাকত মুঘল-সুলতানি বর্বরেরা।  আসুন, এক ঝলকে দেখে নেওয়া যাক–সেই রক্তে ভারতভূমির মাটি কর্দমাক্ত হওয়ার ঘটনাক্রম। ১) মথুরার গণহত্যা : ১০১৮ সালে মহাওয়ান জেলায় প্রায় ৫০,০০০ হিন্দুদের জলে ডুবিয়ে ও তলোয়ারের কোপে হত্যা করা হয়। সেইসঙ্গে হয় সেই জেলার ১,০০০ হিন্দু মন্দিরের ধ্বংসসাধন। ২) সোমনাথ মন্দিরের গ...

হিন্দু ছেলেরা হিন্দু মেয়েদের বন্ধু হতে চাইলে ওদের ভাও বেড়ে যায়!

Image
হিন্দু ছেলেরা হিন্দু মেয়েদের বন্ধু হতে চাইলে ওদের ভাও বেড়ে যায়! তখন তারা: ১। বন্ধু হতে চায় না। ২। ফোন নম্বর দিলে কথা বলতে চায় না। ৩। তারা ভাবে হিন্দু ছেলেদের সাথে বন্ধুত্ব করলে যদি তারা প্রেমে পড়ে যায়! আর সেইসঙ্গে ভাবে প্রেমে পড়লে যদি তাদের কেরিয়ার নষ্ট হয়ে যায়! তাই তারা হিন্দু ছেলেদের এড়িয়ে চলে। ৪। এইজন্য তার বন্ধু হিসেবে মুসলমান ছেলেদের বেছে নেয়। এদের সাথে ওরা খুব ভাল বন্ধুত্বের সম্পর্ক গড়ে তোলে। ৫। এইভাবে একসাথে চলতে চলতে একদিন বন্ধুত্ব প্রেমের রূপ নেয়| প্রেম থেকেই হয় বিয়ে এবং ধর্মত্যাগ! তখন কোথায় থাকে তাদের কেরিয়ার? ৬। তাই হিন্দু মেয়েদের বলছি, হিন্দু ছেলেদের সাথে বন্ধুত্ব করলে ক্ষতি কি? না হয় প্রেমই হল! তবু তো স্বধর্মের ছেলে! হোক না সে নিম্ন পরিবারের বা অন্য গোত্রের, তবু হিন্দু তো!  ভুল করে বা কোন বিধর্মীদের মিথ্যা আশ্রয় নিয়ে নিজের ধর্ম ত্যাগ করবেন না। হিন্দু ধর্মই শ্রেষ্ঠ, এটিই প্রাচীন ও সত্য ধর্ম।

বিপন্ন রাজ্য পশ্চিমবঙ্গ................. পর্ব 1

Image
অামি মূর্খ বাংলাদেশী এক মদন হিন্দু।জ্ঞান অামার হাটুর নীচে বলতে পারেন। জানা শোনা?সে কচুপাতার উপর দু চার অক্ষরের বেশী নয়।তারপরেও চুলকানীর ব্যারাম ও অল্পবিদ্যের কামড়ানীতে লিখছি বাংলাদেশ থেকে পশ্চিমবঙ্গের বেশ কয়েকবার ঘুরে বেড়ানোর অভিজ্ঞতা থেকে লেখনি। সময় পেলে,মন চাইলে একটু পড়তে পারেন। ভাল লাগলে লাইক,কমেন্ট ও পোষ্টও করতে পারেন। তা দেখে গর্বে এ বেকুবের বুকটা ভরে যাবে।কথায় অাছে ছাগলের চরম সুখ কাঠাল পাতা চিবুনির মধ্যে। পশ্চিম বাংলার রাজ্য ক্ষমতায় কে অাসছে ২০২১ সালে?মমতার তৃনমূল নাকি বি,জে,পি নাকি কংগ্রেস বা বামজোট?কংগ্রস,বামজোট অাপাতত ব্যাকফ্রন্টে। সামানে রয়েছে তৃনমূল ও বিজেপি। এ দুদলের কোন দল ক্ষমতায় অাসবে?এর উত্তরে অবশ্যই তৃনমূল।বিজেপি দ্বিতীয় অবস্থানে থাকবে।অামরা হিন্দুত্ববাদীরা যতই অাশা করছি বিজেপিকে রাজ্য ক্ষমতায় বাস্তবে তা বহুদুরে।পশ্চিম বাঙ্গলায় বিজেপির রাজ্য ক্ষমতা দখলের মত সাংগঠনিক শক্তি, রাজনৈতিক ব্যাক্তিত্ব, প্রজ্ঞাবান নেতা নেই।মাঠ পর্যায়ে সকল জায়গায় জনগনের দোর গোড়ায় পৌছানোর মত নেতাকর্মীরও অভাব অাছে বিজেপিতে।বিজেপির সাংসদগন ও কিছু গ্রাম পন্চায়েত প্রধানগন জনগনের সফট কর্...

মালগাড়ীর তলায় 16 জন শ্রমিকের মৃত্যুর পরিপ্রেক্ষিতে নিম্নলিখিত প্রশ্নগুলির যথাযথ উত্তর চাই:-

Image
1) হাইওয়ে না দিয়ে গিয়ে শ্রমিকরা রেল লাইনের ধার ধরে হাঁটছিলেন কেন ? আপনারা কোন জায়গা হেঁটে যেতে হলে পাকা সড়ক দিয়ে যান নাকি রেল লাইনের পাশ দিয়ে হাঁটেন ? 2) রেল লাইনের সাইড বরাবর 100 কিলোমিটার হাঁটলেন অথচ একটিও মালগাড়ী বা গুডস ট্রেন চলতে দেখেন নি এটা অবিশ্বাস্য। রেল লাইনের ধার দিয়ে হাঁটার সময় শ্রমিকরা নিশ্চয় একাধিক মালগাড়ী চলতে দেখেছেন। তার পরেও তাঁরা কি করে ধারণা করলেন রেল লাইনের উপরে ঘুমোনো নিরাপদ ? 3) রেল লাইনের উপরে পাথরের টুকরো ছড়ানো থাকে। কোন মানুষ ঘুমোলে রেল লাইনের পাশের জমিতে ঘুমোবেন। রেল লাইনের পাথরের টুকরোর উপরে কেউ ঘুমোবেন না। এক্ষেত্রে এতজন লোক কেন রেল লাইনের উপরে শুয়ে ঘুমোচ্ছিলেন ? 4) মালগাড়ী পাঁচ কিলোমিটার দূরে থাকলেও রেল লাইনে প্রবল কম্পন হয়। তাতে রেল লাইনে মাথা রাখা লোক অনেক আগেই বুঝতে পারবেন যে ঐ লাইনে কোন ট্রেন আসছে। এক্ষেত্রে এতজন লোক থাকা সত্ত্বেও কেউ কেন সজাগ ও সতর্ক হলেন না ? যা ঘটেছে তা অত্যন্ত সন্দেহজনক এবং উচ্চ পর্যায়ের তদন্ত প্রয়োজন। অনেকের সন্দেহ শ্রমিকদের আগেই খুন করে বা খাবারে ঘুমের ওষুধ মিশিয়ে অচেতন করে তাঁদের দেহ রেল লাইনে ফেলা হয়েছিল। এটা রাজনৈত...

মিথ ও বাস্তব : টিপু সুলতান

Image
       যাদের বয়স এখন ত্রিশের কোটায়, তারা ছোটোবেলাতে দেখেছে জনপ্রিয় টিভি সিরিয়াল "দ্য সোর্ড অব টিপু সুলতান"। দেশপ্রেমে ভরপুর এক রূপকথার নায়ক। জাতীয়তাবাদী মহিমাতে উজ্জ্বল। ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামের নক্ষত্র।         ভারতের ইতিহাস চর্চা ইউরোপীয় ও বামপন্থী ঐতিহাসিক ভাবাদর্শে চলে আসছে চিরকাল। তাই পদে পদে বিকৃতি। যদুনাথ সরকার বা রমেশ চন্দ্ররা ব্রাত্য এখানে  ইরফান হাবিব বা রোমিলা থাপারেরা যা গেলায় আমরাও তাই গিলি। চলুন, টিপুচর্চা করা যাক।        টিপু সুলতান ১৭৫০ সালের ২০ নভেম্বর বর্তমান ব্যাঙ্গালোর থেকে ৩৩ কি.মি দূরে “দিভানাহালি ” নামক স্থানে জন্ম গ্রহন করেন। তার পিতা হায়দার আলী মহীশূর রাজ্যের সেনাপতি ছিলেন৷           ১৭৮০ সালে টিপু সুলতান নিজেকে মহীশূরের বাদশাহ হিসেবে ঘোষণা করেন এবং মোঘল সম্রাটের মুদ্রা বাতিল করে নিজের নামে মুদ্রা প্রচলন করেন।          এইচ ডি শর্মার মতে, টিপু সুলতান ভারতকে ইসলামী সাম্রাজ্যে রুপান্তরের জন্য আফগান সম্রাট জামান শাহ এর সহায়তা চান এব...

মুমিনদের জন্য খুব কষ্ট হয়

Image
হিশাম ইবনে উরওয়া (রা.) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, ‘নবী করিম (সা.)-এর মদিনায় হিজরতের তিন বছর আগে খাদিজা (রা.)-এর ইন্তেকাল হয়। তারপর দুই বছর বা এর কাছাকাছি সময় অতিবাহিত হওয়ার পর তিনি আয়েশা (রা.)-কে বিয়ে করেন। তখন তিনি ছিলেন ছয় বছরের বালিকা। তারপর ৯ বছর বয়সে বাসর যাপন করেন।’(সহিহ বুখারি, হাদিস : ৩৮৯৬) আয়েশা (রা.)-এর মাতা-পিতা  স্বপ্রণোদিত হয়ে তাঁকে মহানবী (সা.)-এর সঙ্গে বিয়ে দিয়েছিলেন। সে সময়ের কোনো মুসলিম কিংবা অমুসলিম এ বিয়ের প্রতিবাদ করেনি।  ওহির মাধ্যমে আল্লাহ তাআলা তাঁকে বিয়ে করার জন্য নির্দেশ দিয়েছিলেন। আয়েশা (রা.) থেকে বর্ণিত, মহানবী (সা.) তাঁকে বলেছেন, দুইবার তোমার চেহারা আমাকে স্বপ্নে দেখানো হয়েছে। আমি দেখলাম, তুমি একটি রেশমি কাপড়ে আবৃতা এবং (জিবরাইল) আমাকে বলছেন, ইনি আপনার স্ত্রী, আমি ঘোমটাটা সরিয়ে দেখলাম। দেখি ওই নারী তো তুমিই। তখন আমি ভাবছিলাম, যদি তা আল্লাহর পক্ষ থেকে হয়ে থাকে, তাহলে তিনি তা বাস্তবায়িত করবেন। (বুখারি, হাদিস নং : ৩৮৯৫, ৫০৭৮, ৫১২৫, ৭০১১; মুসলিম, হাদিস নং : ২৪৩৮)। মুমিনদের জন্য খুব কষ্ট হয়😭 মুমিনদের জন্য খুব কষ্ট হয়😭

এ_কেমন_বুদ্ধিজীবী_এবং_বিশ্ব_মানবতার_বিচার

Image
১। ৩৬০টি মূর্তি ভেঙে মক্কা দখল করা হয়েছে সেই ইতিহাস সারা বিশ্বে গৌরবের সহিত প্রচার করা হচ্ছে এবং ধর্মীয় গ্রন্থে পড়ানো হচ্ছে। মূর্তি ভাংচুর করার কথা বলা তাদের বাক স্বাধীনতা!!! আর এতে মূর্তি পূজারী হিন্দু, বৌদ্ধ, ইহুদি,খ্রিষ্টান ধর্মাবলম্বীদের অনুভূতিতে আঘাত লাগতেই পারে না!!! ২। আফগান ডাকাত মুহাম্মদ গজনি ১৭ বার ভারতবর্ষ আক্রমণ করে লুটপাট করেছে। না ভাই এটা ভারতের ইতিহাস গ্রন্থে লজ্জাজনক ইতিহাস হিসেবে স্থান পায়নি   বরং ভারতের  ইতিহাস গ্রন্থে গৌরবের সহিত পড়ানো হয়। ৩। উজবেকিস্তানের আরেক ডাকাত  তৈমুর লং যিনি একদিনে ১ লক্ষ হিন্দু হত্যা করেছিল, সে ভারতের ইতিহাস গ্রন্থে বিশ্ব খুনি নয় বরং বিশ্ব নায়ক হিসেবে স্থান পেয়েছে।  তৈমুর নামটি মুসলিমরা ঘৃণা নয় বরং গৌরবের সহিত সন্তানের নামকরণ করে তৈমুর। ৪। উজবেকিস্তানের ডাকাত বংশধর মুঘলরা ৫শ বছর খুন, লুটপাট এবং ধর্ষণ করে অবৈধভাবে ভারতবর্ষ দখল করেছিল সেজন্য তাদের উত্তরাধিকার কেউ লজ্জিত নয় বরং তারা গর্বিত এবং মুঘলরা ভারতবর্ষের ইতিহাস গ্রন্থে নায়ক হিসেবে স্থান পেয়েছে😆😆😆 ৫। কিন্তু হাজার হাজার হিন্দুর রক্তের উপর...

বিনা খরচে অনলাইন ইনকাম এর সুযোগ দিচ্ছে, কোনো প্রকারের প্রতারণা নেই ,এটার জন্য কোনো খরচ লাগে না,

Image
বিনা খরচে অনলাইন ইনকাম এর সুযোগ দিচ্ছে, কোনো প্রকারের প্রতারণা নেই ,এটার জন্য কোনো খরচ লাগে না, আপনার কোনো বন্ধুদের প্রয়োজন থাকলে তাদের জন্য সঠিক application, এই application এ অসংখ্য মানুষের জীবন পাল্টে যেতে পারে,📲সকলের জন্য দারুন একটি ইনকামের সুযোগ📲 🔰প্রিয় বন্ধু whatsapp ,facebook এগুলো তো অনেক দিন ধরে ব্যবহার করছেন,কিন্তু আজ পর্যন্ত কি কিছু পেয়েছেন,শুধু শুধু এগুলো করে আপনার মূল্যবান সময় নষ্ট করবেন না, তার চাইতে আসুন আমাদের সাথে অনলাইনে মোবাইলের মাধ্যমে প্রতিদিন 1-2 ঘন্টা কাজ করুন। 💰মাসিক ইনকাম 5,000/- থেকে 30,000/-💰 কাজটি শুরু করতে কোনো টাকা লাগবে না। কিভাবে শুরু করবেন? 👇👇👇👇 📲সবার প্রথমে নিচের লিংকে https://m91.co/POU_r ক্লিক করে  আপনার মোবাইলের Playstore  থেকে  Mall91 appsটি ইনস্টল করুন। 👉ইন্সটল হয়ে গেলে open করে Whatsapp মোবাইল নম্বর এবং Refer code- 3NUWB3L  এটা  দিয়ে রেজিস্ট্রেশন করে নিলেই কাজ শুরু করে দিতে পারবেন। 💰এই app থেকে যা ইনকাম করবেন সেই টাকা মোবাইল রিচার্জ করে,শপিং করে এমনকি ইনকাম এর টাকা bankএকাউন্ট ,paytm, upi এ...

সমাবর্তন উৎসবে মানুষটার জন্য একটা চেয়ার অবধি রাখা হয়নি। অথচ পদাধিকার বলে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য, সমস্ত রাজ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য তাঁরই অধীনে।

Image
সমাবর্তন উৎসবে মানুষটার জন্য একটা চেয়ার অবধি রাখা হয়নি। অথচ পদাধিকার বলে তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য, সমস্ত রাজ্য বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য তাঁরই অধীনে। লোকটা রাজ্যের সাংবিধানিক প্রধান। লোকটা অপমানিত বোধ করেছিল। তার মনে হয়েছিল এটা তার ব্যক্তিগত কোনো অপমান নয়। চেয়ারটা, আমাদের সংবিধান-প্রদত্ত যে চেয়ারটা---তার অপমান। তবুও, লোকটা সেটা নিজের অপমান বলেই মেনে নিয়েছিল।  এরপরেও লোকটা অপমানিত হয়েছে। যখনই দেখেছে প্রশাসনের কোনো স্তরে কমিউনিকেশনের অভাব, নির্লজ্জ দলতন্ত্র জাঁকিয়ে বসেছে, যখনই তা নজরে এসেছে, সে রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধানকে চিঠি লিখে জানিয়েছে, এবং যথারীতি ফল না মেলায় অপমানিত বোধ করেছে। লোকটা অপমানিত হয়েছে। তা নিয়ে মিম নেমেছে, তা নিয়ে ঠাট্টা হয়েছে, তা নিয়ে প্রচুর খিল্লি হয়েছে।  কিন্তু লোকটা থামেনি। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে গিয়েও লোকটাকে অসম্মানিত হতে হয়েছিল।তখন কিন্তু লোকটা বলেনি যে অপমানিত বোধ করছি। বলেছিল, ওরা ছাত্রছাত্রী, আমার ছেলেমেয়ের মতো। আমি ওদের সঙ্গে বসতে রাজী, ওদের সব কথা শুনতে রাজী। কী দরকার ছিল বলুন তো? আগের সব রাজ্যপালদের মত চুপচাপ চেয়ারে বস...

বিষয়: হিন্দু (HINDU) লিখেছেন শ্রী জগদীশ রায়। মতুয়া চিন্তক এবং বিশিষ্ট লেখক।

Image
বিষয়: হিন্দু (HINDU) লিখেছেন শ্রী জগদীশ রায়।  মতুয়া চিন্তক এবং বিশিষ্ট লেখক।             ভারত বর্ষের সব থেকে বড় ধর্ম হচ্ছে হিন্দু ধর্ম ।এদেশের বেশীর ভাগ জনগণ হিন্দু ধর্ম বলম্বী । তারা তাদের ধর্মকে বিশ্বাস করে আবার অনেকে নিজেকে ‘হিন্দু’ বলে গর্ববোধ ও করেন । যেটা স্বাভাবিক । এখানে এই আলোচনায় কারো ব্যক্তিগত বিশ্বাসে আঘাত করার উদ্দেশে নয় । আর আঘাত লাগলে ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি । কারন কখনও কখনও বিশ্বাসে আঘাত লাগাটাও স্বাভাবিক হয়; যখন সেটাকে যুক্তি-তর্ক দিয়ে বিচার-বিশ্লেষণ করার চেষ্টা না করা হয় । অথবা সুদীর্ঘ  দিনের বিশ্বাসকে এক ঝটকায় ছুড়ে ফেলা অতসহজ নয় । তবুও বিশ্বাসের পাথরকে মূ্র্তিতে রূপান্তরিত করতে হলে যুক্তি-তর্ক-তথ্য ও বিশ্লেষণের ছেনি ও হাতুড়ি দিয়ে সতর্ক ভাবে কাটার চেষ্টা করলে মূ্র্তি তৈরী হ’তে পারে । যেটা তখন বিশ্বাসের পাথর না হয়ে একটা মূ্র্তিতে রূপান্তরিত হবে ।  আমি কেবলমাত্র  সেই বিশ্বাসের পাথরকে মূ্র্তিতে রূপান্তরিত করার চেষ্টা করছি। মূ্র্তি হবে কি না সেটা জানি না, কারণ সেটা পাঠকরা বলতে  পারবেন । তবে আমি আবার বলছি –কারো ...