Monday, April 6, 2020

Sincere congratulations🌹আন্তরিক অভিনন্দন 🌹ईमानदारी से बधाई

🌹আন্তরিক অভিনন্দন 🌹
গতকাল থেকে দেশের ব্যবসায়ীরা তাদের লাভ লোকসান ছেড়ে দেশ ও সেনাবাহিনীর পাশে এসে দাঁড়িয়েছে, গতকাল নয়ডা ব্যবসায়ীরা ১৫০ কোটি টাকার চাইনিজ দ্রব্য-এর অর্ডার বাতিল করেছে কি সন্ধ্যে পর্যন্ত শুধুমাত্র এনসিআর থেকে প্রায় ১৫০০ কোটি টাকা, এবং চীনের এই স্ক্যান্ডালে এর জন্য পুরো দেশ থেকে প্রায় ২ লক্ষ বিলিয়ন ডলার বাতিল করার নির্ণয় ছিল ।
তাই আজ চীন সরকার সিনহুয়া এক প্রেস কনফারেন্স-এ দিল্লির রাষ্ট্রপতির কাছে "পুনর্বহাল করার" মতো শব্দের প্রয়োগ করেছে, মাত্র ২ কোটি ডলারে যদি এই অবস্থা হয় তবে যদি ৬২ আরব ডলার বন্ধ হয়ে যায় তখন কি হবে?
কোনো সরকারি সাহায্য ছাড়াই, এনএসজি এবং মাসুদ আজহারকে সাপোর্ট করা এই চীন কে আমাদের দেশের ব্যবসায়ীরা যেভাবে নাজেহাল করেছে এখন যদি আমরা চীনের দ্রব্য কেনা বন্ধ করে দিই তবে আমাদের দেশের ব্যবসায়ীদের চীনের দ্রব্য বেচতেই হবে না, বা তাঁরা বেচবেনও  না। তারপর ও যে সমস্ত ব্যবসায়ী চীনের দ্রব্য বিক্রি বন্ধ করেছে তাঁরা সত্যি সম্মানের যোগ্য।
দেশ হীতের জন্য দেশের জনগণ যদি একজোট হয় তো তার ফলাফল সামনে আসে যা পুরো বিশ্বে জনগণের শক্তি বুঝতে পারে আর তখনি এক সম্পূর্ণ ভারতের নির্মাণ হয়, .... যদি সত্যি দেশপ্রেম জেগে থাকে তবে এটা পড়ে সবাইকে পড়ার সুযোগ করে দেওয়ার জন্য দয়াকরে ফরওয়ার্ড করবেন। 🙏🏻🙏🏻
আগামীতে যদি চীন ভারতের ওপর নিজের আধিপত্য ফলায় বা চীনের অধীনস্ত করে ফেলে তারজন্য আমরাই দায়ী থাকবো। এটা আমরা কোনোদিন ভুলতে পারবোনা যে একদিন ইংরেজরাও ব্যবসা করতে এসেই আমাদের দেশকে তাদের অধীনে করে ফেলেছিলো। তখন আমরা অনভিজ্ঞ ছিলাম কিন্তু আজ তো আমরা সবাই শিক্ষিত / অভিজ্ঞ। স্বদেশী গ্রহণ করুন বিদেশী বর্জন করুন।
যদি পুরো ভারতবাসী ৯০ দিন বিদেশী জিনিস না কেনেন তো ভারত এই দুনিয়ার দ্বিতীয় ধনশালী দেশ হতে পারে। শুধু ৯০ দিনেই ভারতের ২ টাকা ১ ডলারের কাছাকাছি তে পৌঁছে যাবে।
আমরা অনেক জোকস ফরওয়ার্ড করি কিন্তু এটা যদি ফরওয়ার্ড করি তো একটা আন্দোলন তৈরী হতে পারে।
একটি সামান্য উদাহরণ গতবছর দীপাবলিতে একটি পদক্ষেপ নিয়েছিলাম চীনের লাইট বর্জন করে, তাতেই চীনের ২০% জিনিস নষ্ট হয়ে গিয়েছিলো এবং চীনের অবস্থা খারাপ হয়ে গিয়েছিলো, চীন বিভ্রান্ত হয়ে গিয়েছিলো।
এটা করা খুব অসম্ভব নয়, পার্থক্য চোখের সামনে এসেযাবে।
যদি এই দেশ কে ভালোবাসেন তাহলে আপনিই চিন্তা করে দেখুন শেয়ার করা উচিত কিনা? এই আন্দোলনের দরকার কিনা?
      🇮🇳 জয় হিন্দ 🇮🇳
--------------------------------------------------------------
ईमानदारी से बधाई
कल से, देश के व्यापारियों ने अपना मुनाफा खो दिया है और देश और सेना के पक्ष में खड़े हो गए हैं, कल नोएडा के व्यापारियों ने एनसीआर से केवल 1500 करोड़ रुपये के लगभग 150 मिलियन चीनी सामान के ऑर्डर को रद्द कर दिया, और पूरे देश में चीनी घोटाले के लिए लगभग 2। लाखों अरबों डॉलर का निदान था।
इसलिए आज, चीनी सरकार ने एक प्रेस कॉन्फ्रेंस में शिन्हुआ के राष्ट्रपति को "बहाली" जैसे शब्दों को लागू किया है, अगर यह स्थिति केवल $ 2 बिलियन है, तो 62 बिलियन डॉलर के बंद होने पर क्या होगा?
एनएसजी और मसूद अजहर की मदद से, सरकार की मदद के बिना, इस देश के व्यापारियों को, जिन्हें हमारे देश ने खत्म कर दिया है, अब अगर हम चीनी उत्पादों को खरीदना बंद कर देते हैं, तो हमारे देश के व्यापारियों को चीनी उत्पादों को बेचना या बेचना नहीं पड़ेगा। फिर जिन व्यापारियों ने चीनी उत्पाद बेचना बंद कर दिया, वे वास्तविक सम्मान के पात्र हैं।
यदि देश के लोग देश के लाभ के लिए एकजुट होते हैं, तो परिणाम आएगा, जो पूरी दुनिया में लोगों की ताकत को समझेगा, और फिर पूरे भारत का निर्माण किया जाता है।

भविष्य में, यदि चीन भारत पर अपना वर्चस्व कायम करता है या चीन को अपने अधीन कर लेता है, तो हम जिम्मेदार होंगे। हम यह कभी नहीं भूल सकते कि एक दिन अंग्रेज हमारे व्यापार में आ गए और हमारे देश को अपने अधीन कर लिया। हम तब अनुभवहीन थे, लेकिन आज हम सभी शिक्षित / अनुभवी हैं। स्वदेशी विदेशी को स्वीकार करें।
अगर पूरे भारतीय 90 दिनों में विदेशी सामान नहीं खरीदते, तो भारत दुनिया का दूसरा सबसे अमीर देश हो सकता है। भारत का रुपया महज 90 दिनों में 1 डॉलर के करीब पहुंच जाएगा।
हम बहुत सारे चुटकुलों को आगे बढ़ाते हैं लेकिन अगर हम इसे आगे बढ़ाते हैं तो एक आंदोलन बनाया जा सकता है।
एक छोटा सा उदाहरण पिछले साल दीपावली पर चीन की रोशनी को खत्म करने के लिए एक कदम था, जिससे चीन का 20% माल खराब हो गया और चीन की हालत बिगड़ने लगी, जिससे चीन भ्रमित हो गया।
ऐसा करना असंभव नहीं है, अंतर आंखों के सामने आ जाएगा।
यदि आप इस देश से प्यार करते हैं, तो आप सोच रहे होंगे कि क्या आपको साझा करना चाहिए? क्या आपको इस आंदोलन की आवश्यकता है?

      ज़ाय हिंद
----------------------------------------------------------------
Sincere congratulations
Since yesterday, traders from the country have lost their profits and stood on the side of the country and the army, yesterday noida traders canceled the order of 150 million rupees Chinese goods till evening only about Rs 1500 crore from NCR, and around 2 for the Chinese scandal from all over the country. Millions of billions of dollars were in the process of being canceled.
So today, the Chinese government has applied words like "reinstatement" to the President of Xinhua in a press conference, what if this situation is only $ 2 billion, what happens if the 62 billion dollars are closed?
With the help of NSG and Masud Azhar, without the help of the government, the traders of this country who have been annihilated by our country, now if we stop buying Chinese products, our merchants in the country will not have to sell, or they will not sell. Then the merchants who stopped selling Chinese products deserve real respect.
If the people of the country are united for the benefit of the country, the result will come, which will understand the strength of the people all over the world, and then the whole of India is built. If true patriotism is awakened, please forward it to everyone for reading.

In the future, we will be responsible if China exerts its domination over India or subjugates China. We can never forget that one day the British came under business and subjugated our country. We were inexperienced then but today we are all educated / experienced. Accept Swadeshi Exclude foreigners.
If the entire Indians did not buy foreign goods in 90 days, India could be the second richest country in the world. India's rupee will reach close to $ 1 in just 90 days.
We forward a lot of jokes but if we forward it a movement can be made.
One small example was a move to Deepavali last year by eliminating the lights of China, which caused 20% of China's goods to deteriorate and China's condition to deteriorate, leaving China confused.
It is not impossible to do this, the difference will come before the eyes.
If you love this country, then you should be thinking whether you should share? Do you need this movement?

      Jay Hind

Thursday, April 2, 2020

রাম নবমী কি ?


যুদ্ধে একে একে মারা পড়েছেন লঙ্কার সব বড়ো বড় বীর। রাবণ তখন একা কুম্ভের মতো রক্ষা করছেন লঙ্কাপুরী। তিনিও শ্রান্ত, বিধ্বস্ত। এমনকি একবার তো হনুমানের হাতে প্রচুর মার খেয়ে অজ্ঞানই হয়ে গেলেন। বেগতিক বুঝে রাবণ অম্বিকার স্তব করলেন:- - -

আর কেহ নাহি মোর ভরসা সংসারে। শঙ্কর ত্যজিল তেঁই ডাকি মা তোমারে।। রাবণে কাতর স্তবে হৈমবতীর হৃদয় টলল। তিনি কালী রূপে রাবণকে কোলে তুলে নিয়ে তাঁকে দিলেন অভয়। এই খবর রামের কানে যেতেই তিনি গুণলেন প্রমাদ। দেবতাদের ঘুম উড়ে যাওয়ার জোগাড় হল। ইন্দ্র ব্রহ্মার কাছে গিয়ে কাকুতি-মিনতি করে একটা কিছু করার অনুরোধ জানালেন।  ব্রহ্মা এসে রামকে পরামর্শ দিলেন, “দুর্গাপূজা করো। আর কোনো উপায় নেই ।।”

রাম বললেন, “তা কেমন করে হয়? দুর্গাপূজার
প্রশস্ত সময় বসন্তকাল। শরৎকাল তো অকাল। তাছাড়া বিধান রয়েছে, অকালবোধনে নিদ্রা ভাঙাতে হবে কৃষ্ণানবমীতে। সুরথ রাজা প্রতিপদে পূজারম্ভ করেছিলেন। কিন্তু সেকাল তো আর নেই। পূজা করি কিভাবে?” ব্রহ্মা বললেন, “আমি ব্রহ্মা, বিধান দিচ্ছি, শুক্লাষষ্ঠীতে বোধন করো।” শুনে রাম মহাখুশি হলেন।।

চণ্ডীপাঠ করি রাম করিল উৎসব। গীত নাট করে জয় দেয় কপি সব। রাম চণ্ডীপাঠ করে উৎসব করলেন। সেই সুযোগে বাঁদরের দল খানিকটা নাচগান করে নিল ।।

রামচন্দ্র কিভাবে দুর্গাপূজা করেছিলেন:
তার বর্ণনা । চণ্ডী -তে আছে, সুরথ রাজা দুর্গার মাটির মূর্তি গড়ে পূজা করেছিলেন (‘তৌ তস্মিন্ পুলিনে দেব্যাঃ কৃত্বা মূর্ত্তিং মহীময়ীম্।’ চণ্ডী , ১৩।১০)।

রামচন্দ্রও পূজা করেছিলেন নিজের হাতে তৈরি মাটির প্রতিমায় (‘আপনি গড়িলা রাম প্রতিমা মৃন্ময়ী’)। ষষ্ঠীর সন্ধায় বেল গাছের তলায় হল দেবীর বোধন। অধিবাসের সময় রাম স্বহস্তে বাঁধলেন নব পত্রিকা। সায়াহ্নকালেতে রাম করিল বোধন ।।

আমন্ত্রণ অভয়ার বিল্বাধিবাসন।। …
আচারেতে আরতি করিলা অধিবাস।
বান্ধিলা পত্রিকা নব বৃক্ষের বিলাস।।
সপ্তমীর দিন সকালে স্নান করে রাম ‘বেদবিধিমতে’ পূজা করলেন।

অষ্টমীর দিনও তাই। অষ্টমী-নবমীর সন্ধিক্ষণে রাম সন্ধিপূজা করলেন। দুই দিনই রাতে চণ্ডীপাঠ ও নৃত্যগীত হল। রামচন্দ্রের নবমী পূজার বিশদ বর্ণনা দিয়েছেন কৃত্তিবাস। বহুরকম বনফুল ও বনফলে পূজার আয়োজন হল। ‘তন্ত্রমন্ত্রমতে’ পূজা হল। কিন্তু দেবী দর্শন দিলেন না। তখন বিভীষণ উপদেশ দিলেন, “নীলপদ ্মে পূজা করুন। দেবী নিশ্চয় দর্শন দেবেন।”

কিন্তু নীলপদ্ম দুর্লভ। দেবতারাও তার খোঁজ রাখেন না। পৃথিবীতে একমাত্র দেবীদহ নামক হ্রদেই নীলপদ্ম মেলে। কিন্তু সেও লঙ্কা থেকে দশ বছরের পথ। শুনে হনুমান নিমেষে উপস্থিত হলেন দেবীদহে। এনে দিলেন একশো আটটি নীলপদ্ম। কিন্তু দুর্গা ছলনা করে একটি পদ্ম রাখলেন লুকিয়ে। রাবণকে তিনি কথা দিয়ে রেখেছিলেন কিনা। কিন্তু রামও ছাড়বার পাত্র নন। একটি নীলপদ্মের ক্ষতিপূরণে তিনি নিজের একটি চোখ উপড়ে নিবেদন করতে চাইলেন।

চক্ষু উৎপাটিতে রাম বসিলা সাক্ষাতে।
হেনকালে কাত্যায়নী ধরিলেন হাতে।।
কর কি কর কি প্রভু জগত গোঁসাই।
পূর্ণ তোমার সঙ্কল্প চক্ষু নাহি চাই।।

বাধ্য হয়েই দুর্গা রামচন্দ্রকে রাবণ বধের বর দিলেন। যাওয়ার আগে বলে গেলেন:অকালবোধনে পূজা কৈলে তুমি দশভূজা বিধিমত করিলা বিন্যাস। লোকে জানাবার জন্য আমারে  করিতে ধন্য অবনীতে করিলে প্রকাশ।।

এরপর রাম দশমীপূজা সমাপ্ত করে দুর্গাপ্রতিমাবিসর্জন দিলেন । তারপরে রাবণ বধের গল্প তো সবাই জানে। রামচন্দ্রের দুর্গাপূজার এই ইতিহাস বাল্মীকি রামায়ণে নেই। আছে দেবীভাগবত পুরাণ ও কালিকাপুরাণ -এ। খ্রিস্টীয় নবম -দ্বাদশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ে লেখা এই দুই পুরাণ, গবেষক মহলের মতে, বাঙালি স্মার্তদের দুই মহাকীর্তি।

কৃত্তিবাসের আগেও যে বাংলায় দুর্গাপূজার ব্যাপক প্রচলন ছিল, তার প্রমাণ ভবদেব ভট্টের মাটির মূর্তিতে দুর্গাপূজার বিধান (একাদশ শতাব্দী), বিদ্যাপতির দুর্গাভক্তি-তরঙ্গিনী (চতুর্দশ শতাব্দী), শূলপাণির দুর্গোৎসব-বিবেক (চতুর্দশ শতাব্দী) ও স্মার্তরঘুনন্দনের দুর্গাপূজা-তত্ত্ব (পঞ্চদশ শতাব্দী)।

অর্থাৎ, কৃত্তিবাসের যুগে (পঞ্চদশ শতাব্দীতে) দুর্গাপূজা ছিল বাঙালির এক প্রধান উৎসব। আর সেই জন্যই তিনি রামচন্দ্রকে দিয়ে দুর্গাপূজা করালেন সনাতন বাঙালি পন্থায়। যদিও কৃত্তিবাসী রামায়ণের দুর্গোৎসব বিবরণের সঙ্গে পৌরাণিক দুর্গোৎসব বর্ণনা ঠিক হুবহু মেলে না। যেসব পুরাণমতে আজ বাংলায় দুর্গাপূজা হয়, তার একটি হল কালিকাপুরাণ । এই পুরাণে রামচন্দ্রের দুর্গাপূজার বর্ণনা পাই।  কালিকাপুরাণ -এর ষাট অধ্যায়ের ২৬ থেকে ৩৩ সংখ্যক শ্লোকগুলি:
পূর্বে রামের প্রতি অনুগ্রহ করে রাবণ বধে তাঁকে সাহায্য করার জন্য ব্রহ্মা রাত্রিকালে এই মহাদেবীর বোধন করেছিলেন। বোধিতা হয়ে দেবী গেলেন রাবণের বাসভূমি লঙ্কায়। সেখানে তিনি রাম ও রাবণকে দিয়ে সাত দিন ধরে যুদ্ধ করালেন। নবমীর দিন জগন্ময়ী মহামায়া রামের দ্বারা রাবণ বধ করেন। যে সাত দিন দেবী রামরাবণের যুদ্ধ দেখে আনন্দ  করলেন, সেই সাত দিন দেবতারা তাঁর পূজা করেন ।।

রাবণ নিহত হলে নবমীর দিন ব্রহ্মা সকল দেবতাকে সঙ্গে নিয়ে দেবীর বিশেষ পূজা করলেন। তারপর দশমীর দিন শবরোৎসব উদযাপিত হল। শেষে দেবীর বিসর্জন হল। এখানে রাত্রিকাল কথাটির একটু ব্যাখ্যা প্রয়োজন। এই ব্যাখ্যার মধ্যেই রয়েছে, শরৎকালকে রাম কেন দুর্গাপূজার পক্ষে অকাল বলেছিলেন, সেই প্রশ্নের উত্তর ।।

সূর্যের দক্ষিণায়ণ দেবতাদের রাত। এই সময় দেবতারা ঘুমান। শরৎকাল পরে দক্ষিণায়ণের সময়। এই সময় দেবতাকে পূজা করতে হলে, তাকে জাগরিত করতে হয়। এই প্রক্রিয়াটিই হল বোধন। বৃহদ্ধর্মপুরাণ-এ রামের জন্য ব্রহ্মার দুর্গাপূজার বিস্তারিত বর্ণনা পাওয়া যায়। এই পুরাণের মতে, কুম্ভকর্ণের নিদ্রাভঙ্গের পর রামচন্দ্রের অমঙ্গল আশঙ্কায় দেবতারা হলেন শঙ্কিত। তখন ব্রহ্মা বললেন, দুর্গাপূজা ছাড়া অন্য কোনো উপায় নেই ।।

তাই রামচন্দ্রের মঙ্গলের জন্য স্বয়ং ব্রহ্মা যজমানী করতে রাজি হলেন। তখন শরৎকাল। দক্ষিণায়ণ। দেবতাদের নিদ্রার সময়। এতএব ব্রহ্মা স্তব করে দেবীকে জাগরিত করলেন। দেবী তখন কুমারীর বেশে এসে ব্রহ্মাকে বললেন, বিল্ববৃক্ষমূলে দুর্গার বোধন করতে। দেবতারা মর্ত্যে এসে দেখলেন, এক দুর্গম স্থানে একটি বেলগাছের শাখায় সবুজ পাতার রাশির মধ্যে ঘুমিয়ে রয়েছে একটি পরমাসুন্দরী বালিকা। ব্রহ্মা বুঝলেন, এই বালিকাই জগজ্জননী দুর্গা ।।

তিনি বোধন-স্তবে তাঁকে জাগরিত করলেন। ব্রহ্মার স্তবে জাগরিতা দেবী বালিকামূর্তি ত্যাগ করে চণ্ডিকামূর্তি ধরলেন। ব্রহ্মা বললেন, “রাবণবধে রামচন্দ্রকে অনুগ্রহ করার জন্য তোমাকে অকালে জাগরিত করেছি। যতদিন না রাবণ বধ হয়, ততদিন তোমার পূজা করব। যেমন করে আমরা আগামীকাল তোমার বোধন করে পূজা করব, তেমন করেই মর্ত্যবাসী যুগ যুগ ধরে তোমার পূজা করবে। যতকাল সৃষ্টি থাকবে, তুমিও পূজা পাবে এইভাবেই।”

একথা শুনে চণ্ডিকা বললেন, “সপ্তমী তিথিতে আমি প্রবেশ করব রামের ধনুর্বাণে। অষ্টমীতে রাম-রাবণে মহাযুদ্ধ হবে। অষ্টমী-নবমীর সন্ধিক্ষণে রাবণের দশমুণ্ড বিচ্ছিন্ন হবে। সেই দশমুণ্ড আবার  জোড়া লাগবে। কিন্তু নবমীতে রাবণ নিহত হবেন। দশমীতে রামচন্দ্র করবেন বিজয়োৎসব।” হলও তাই। মহাবিপদ কেটে গেল অষ্টমীতে; তাই অষ্টমী হল মহাষ্টমী। রাবণ বধ করে মহাসম্পদ সীতাকে লাভ করলেন রাম; তাই নবমী হল মহানবমী ।।

কৃত্তিবাসী রামায়ণে দুর্গাপূজা করেছিলেন রাম। কিন্তু পুরাণ বলে, রামের মঙ্গলের জন্য দেবগণ করেছিলেন পূজার আয়োজন। পুরোহিত হয়েছিলেন স্বয়ং ব্রহ্মা। কৃত্তিবাসের দুর্গাপূজা বিবরণে বাংলায় প্রচলিত লৌকিক প্রথার অনেক নিদর্শন ছড়িয়ে আছে। কিন্তু সেই বিবরণ সম্পূর্ণ শাস্ত্রানুগ নয়। যদিও কৃত্তিবাসকে ধরে লোকে আজকাল মনে করে, শরৎকালের দুর্গাপূজার সূচনা করেছিলেন রাম। কিন্তু এই সম্মান বুড়ো ঠাকুরদাদারই পাওয়া উচিত। আমাদের মনে রাখা উচিত, বাংলার লক্ষ লক্ষ দুর্গাপূজায় আজও বোধনের মন্ত্রে উচ্চারিত হয়:

ওঁ ঐং রাবণস্য বধার্থায় রামস্যানুগ্রহায় চ।
অকালে ব্রহ্মণা বোধো দেব্যস্তয়ি কৃতঃ পুরা।।
অহমপাশ্বিনে ষষ্ঠ্যাং সায়াহ্নে বোধয়মি বৈ।

(হে দেবী, রাবণবধে রামকে অনুগ্রহ করার জন্য ব্রহ্মা তোমার অকালবোধন করেছিলেন, আমিও সেইভাবে আশ্বিন মাসের ষষ্ঠী তিথিতে সন্ধ্যায় তোমার বোধন করছি।)

Wednesday, April 1, 2020

সংখ্যায় কম সেখানে তোমার ভাই সাজে। যেখানে বেশী, সেখানে তুমি ভাবতেই পারবে না, কেমন করে বদলে যায়। যেখানে কম, সেখানে নরম। যেখানে বেশী, সেখানে রোজ হিন্দু মরে। ও তোমার সাহায্য নিয়ে রোজগার করে, তারপর তোমারই বিনাশ করে।

আমারও মুসলিম বন্ধু আছে। আমার সঙ্গে একই ক্লাসে পড়ত। আজ অফিসেও আমার সঙ্গে মুসলিম কলিগ চাকরি করে। আমি যেখানে জিনিসপত্র কিনি, ওখানে মুসলিমরাও কেনে। যেখানে থাকি, পাশের গ্রামেই মুসলিম থাকে।

ও বলে, রাস্তায় জুম্মার নামাজ পড়বে--।
আমি বলি, ঠিক আছে। সংবিধান সবাইকে ধার্মিক আজাদী দিয়েছে।
ও বলে, আমরা মাংস খাবোই, সে ছাগলের হোক বা গাইয়ের ---।
---- ঠিক আছে, সংবিধান সবাইকে সব কিছু খাওয়ার অধিকার দিয়েছে।

যখন আমি বলি, দেশে "কমন সিভিল কোড" হওয়া উচিত।
ও বলে না, এটা ইসলামের খিলাফ!
----- বহুপত্নী প্রথা বন্ধ হওয়া উচিত।
ও বলে না, এটা ইসলামের খিলাফ!
------ জনবিস্ফোরণ থেকে দেশকে বাঁচাতে এখনই "জনসংখ্যা নিয়ন্ত্রণ" আইন দরকার।
ও বাধা দেয়, বলে এটা ইসলামের খিলাফ!
------ তালাক শুধু কোর্টে হওয়া উচিত।
ও বলে, এটা হলে কোরানের অপমান হবে!
------বাংলাদেশী মুসলিম ও রোহীঙ্গাদের ফিরত পাঠানো দরকার।
ও তীব্র আপত্তি জানায় --- "না, কোনমতেই না, ওরা আমাদের ভাই"!
----- "রাম মন্দির হওয়া উচিত"।
ও বলে, অন্য কোথাও বানাও, কিন্তু অযোধ্যায় নয়। ওখানে কেবলমাত্র "বাবরি মসজিদ হবে"!
----- কাশ্মীরী পণ্ডিতদের ঘরে ফেরানো উচিত।
ও বলে, কাশ্মীরকে আজাদ করে দাও!
----- মাদ্রাসা বন্ধ করে সবাইকে একই স্কুলে সমান শিক্ষা দেওয়া হোক।
ও বলে, এটা ইসলামের জন্য অপমান!
----- "সবকা সাথ, সবকা বিকাশ" --- এটা মোদীজি খুব ভাল কাজ করেছেন।
ও বলে, মোদী মুসলমানদের ঘাতক!
----- পশ্চিমবঙ্গে হিন্দুদের সাথে পিসি ভীষণ অন্যায় করছেন।
ও বলে, পিসি খুব ভাল কাজ করছেন!
---- আতঙ্কবাদীদের গুলি করে মারা উচিত।
ও বলে, আরও একবার সুযোগ দেওয়া উচিত!
---- অযোধ্যা, মথুরা, কাশী --- তিন মন্দির ফিরিয়ে দাও।
ও বলে, একদম নয়। ওগুলো আমাদের মসজিদ!

ভাই, সব মুসলমান একই রকম হয়। যেখানে সংখ্যায় কম সেখানে তোমার ভাই সাজে। যেখানে বেশী, সেখানে তুমি ভাবতেই পারবে না, কেমন করে বদলে যায়। যেখানে কম, সেখানে নরম। যেখানে বেশী, সেখানে রোজ হিন্দু মরে। ও তোমার সাহায্য নিয়ে রোজগার করে, তারপর তোমারই বিনাশ করে।

#আর_অন্ধকারে_থেকো_না।
#ভারতমাতার_জয়🇮🇳

copied from 'Mintu Ghosh'

ভারতবর্ষে থাকার কোনো যোগ্যতা বা অধিকার এদের নেই....আপনারা ভাবুন.. জয় হিন্দ জয় ভারত They have no qualms or rights to stay in India .... You think .. Joy Hind Joy India

🙏 Friends,
For a month, the country suffers from colonization .. The special mindsets of India who are desperate at various times to improve India ...
Those who are eager to prove the Prime Minister's right action wrong
 People who claim to be true Indian from birth .....
Where did they disappear during this sad time in India? 2
Are they so helpless that some poor people have lost the ability to put food in their mouths? 2
Friends will no longer trust these selfish, inferior, savage, inferior political or industrial personalities ......
 In fact, they are not responsible to society in any way, only for the sake of their political interests or their religious sentiments.
 They have no qualms or rights to stay in India .... You think .. Joy Hind Joy India
------------------------------------------------------
 🙏दोस्तो,
एक महीने के लिए, देश उपनिवेश से ग्रस्त है .. भारत के विशेष मानसिकता जो भारत को बेहतर बनाने के लिए कई बार हताश हैं ...
जो लोग प्रधान मंत्री के सही कार्य को गलत साबित करने के लिए उत्सुक हैं
 जो लोग जन्म से ही सच्चे भारतीय होने का दावा करते हैं .....
भारत में इस दुख के समय वे कहाँ गायब हो गए? 🙄
क्या वे इतने असहाय हैं कि उन्होंने कुछ गरीब लोगों के मुंह में खाना डालने की क्षमता खो दी है? 😧
दोस्तों अब इन स्वार्थी, नीच, बर्बर, नीच राजनैतिक या औद्योगिक हस्तियों पर भरोसा नहीं करेंगे ......
 वास्तव में, वे किसी भी तरह से समाज के लिए जिम्मेदार नहीं हैं, केवल अपने स्वयं के राजनीतिक हितों या उनकी धार्मिक भावनाओं के लिए।
 उनके पास भारत में रहने के लिए कोई योग्यता या अधिकार नहीं है .... आपको लगता है .. जॉय हिंद जॉय इंडिया
---------------------------------------------------------
🙏বন্ধুরা, 
এক মাসের উপর দেশ করনা আক্রান্ত.. ভারতবর্ষের যেসব বিশেষ মনীষীরা ভারতবর্ষের উন্নতির জন্য বিভিন্ন সময়ে আকুল হয়ে পড়েন ......😕
যারা প্রধানমন্ত্রীর সঠিক পদক্ষেপকেও ভুল প্রমাণিত করবার জন্য ব্যাকুল হন....😕
 যারা জন্ম থেকেই নিজেদের প্রকৃত ভারতীয় বলে দাবি করেন .....😮
ভারতবর্ষের এই দুঃসময় তারা কোথায় বিলীন হয়ে গেলেন ? 🙄
তারা কি এতটাই নিঃস্ব যে কিছু গরিব মানুষের মুখে খাবার তুলে দেওয়ার মত যোগ্যতা হারিয়েছেন ? 😧
বন্ধুরা এরপর এইসব স্বার্থপর, হীনমন্য, বর্বর, নিকৃষ্ট রাজনৈতিক বা শিল্প ব্যক্তিত্বের প্রতি আস্থা রাখবেন না.....👋
 প্রকৃতপক্ষে সমাজের প্রতি এরা কোনভাবেই দায়বদ্ধ নয় শুধুই নিজেদের রাজনৈতিক স্বার্থ চরিতার্থ বা নিজেদের ধর্মভীরু প্রকাশ করাই এদের একমাত্র উদ্দেশ্য..... ☝️
 ভারতবর্ষে থাকার কোনো যোগ্যতা বা অধিকার এদের নেই....আপনারা ভাবুন.. জয় হিন্দ জয় ভারত

Tuesday, March 31, 2020

***করোনা বনাম মানত***অরুণ বিশ্বাস

***করোনা বনাম মানত***
অরুণ  বিশ্বাস
মানতে কভু পারেনা মন, তাইতো করি মানোত,
মনের শক্তি আগল টেনে,বাঁধ মানে কভু স্রোত ।
পারলে বাঁচতে পূজা দিবো, মানোত করে মনে,
দূর্বল মনে সুপ্ত বাসনা, ভাইরাসে নাহি মা‌নে ।

ভাইরাসে কভু শোনে কথা, আছে কী তার কান ?
মানত করে অজ্ঞান মনে, ঠেকেনা তবু মরন ।
গোটা বিশ্বে ছোবল মারছে, করোনা মহামারি,
মানত করলে যায় কী কাটা, সবজি তরকারী ?

অনলে হাত অর্পন করলে পুড়বে খাঁটি সত্য,
গরল পানে জীবন হানী, কেহ বলেনা অমৃত ।
মনের অদম্য শক্তিতে, নিশি হবেনা দিবস,    
দেখা যায়না চাঁদ অমানিশা, মন হলে বিবশ ।

মনের শক্তি এতই প্রবল,পারিনা বায়ু ছুঁতে,
থেমেছে ঝড় কখনো, হরি নাম জপ করাতে ।
বজ্রপাত বন্ধ হয় কভু কী, হরিধ্বনি দিলে,
মন একটু শান্তি পায়, বিপদ আশঙ্কা কালে ।

মানত করে পূজা সারে, পুরুতের হয় বাহার,
ঘরের অর্থ পুরুতে নেয়,বলি-হারি মন চোর । 
দিবাকরে জগত আলো, বাতাসে বাঁচায় প্রাণ,
আমরা মানুষ অবুঝ কেনো ? নিজেই হতমান !
তারিখ ৩০।৩।২০২০

Is Corona actually a biological weapon made in China's lab? Fun information came out publicly…করোনা কী আসলে চীনের ল্যাবে তৈরি জৈবিক অস্ত্র? প্রকাশ্যে বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য…

Is Corona actually a biological weapon made in China's lab? Fun information came out publicly…


We all know that China is the source of the Corona virus. Corona virus has been spread all over the world from China. About 7 million people are infected with the virus worldwide. Even after all this, there has been information that will shock the entire world. A Chinese intelligence official, who is reluctant to be named, has brought out such interesting information. He is reluctant to divulge the name because if his name is disclosed outside his life may be in doubt. He is a member of the Communist Party of China.
The information he has written reveals the good man's mask that China was wearing. He said China had a plan in place to handle the ongoing protests in Hong Kong. That's why it was planning to create 31 types of biological weapons. When it is taken down from the helicopter, the use of those on whom it falls will change. The official said he was involved in the Chinese project.
But this project in China stops in the middle. In a word, China was forced to halt the project. Because of the Hong Kong protests, the whole world was watching. And if that biological weapon was applied in this situation, it would be very dangerous for China. But China is desperate to apply this biological weapon. And China chose Islamic fundamentalists to apply these biological weapons.
These biological weapons were applied in a training camp in Xinjiang. And you will be surprised at what happens next. The officer said those on whom the test was performed began to melt slowly. How can America know about all these Chinese activities? Not only that, the US got the news that this biological weapon was manufactured in a lab. The US then tried to figure out how that biological weapon was made.


And to find out who the US is, a researcher finds out. He then asked her to sample the biological weapon in exchange for a coarse drawing. And the researcher agrees. China, and the whole thing, somehow knows that the biological weapon the US has learned about. China then began to monitor the researcher. Then when a US CIA agent was talking to a researcher, there was a shoot out in that area. Many people died there, but American agents somehow escaped.
The Chinese official then stated the whole matter in an article. And at the time of the shootout, a virus fills the CC and dissolves in the air. China is the first to be infected with the Corona virus. And within a month many people died in that province. Then China tried to correct this mistake. But when the situation slowly gets out of hand, China can no longer hide the news. Then China says it's a little flu. Many others were saying that the virus was spreading to the bats. Only then did the virus slowly spread throughout the world. The Chinese official writes that the epidemic is the source of the lab in China. As a result, ordinary people are suffering.
----------------------------------------------------------


করোনা কী আসলে চীনের ল্যাবে তৈরি জৈবিক অস্ত্র? প্রকাশ্যে বেরিয়ে এলো চাঞ্চল্যকর তথ্য…


করোনা ভাইরাসের উৎস স্থল যে চীন সেটা আমরা সবাই এত দিনে জেনে গেছি। চীন থেকেই সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে করোনা ভাইরাস। সারাবিশ্বে প্রায় 7 লাখ হাজার মানুষ এই ভাইরাসে আক্রান্ত। এই সমস্ত কিছুর পরেও এমন একটি তথ্য প্রকাশ পেয়েছে যা শুনলে গোটা বিশ্ব চমকে যাবে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক চীনের এক সামরিক গোয়েন্দা আধিকারিক এমনই এক চাঞ্চল্যকর তথ্য সামনে এনেছে। তিনি নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক কারণ বাইরে তার নাম প্রকাশ হলে প্রাণ সংশয় হতে পারে। তিনি চীনের কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য।

তিনি যে তথ্যটি লিখেছেন তাতে চীন যে ভালো মানুষের মুখোশ পরে ছিল তা খুলে গেছে। তিনি জানান হংকং-এ ক্রমাগত যে বিক্ষোভ চলছিল তাকে সামাল দেওয়ার জন্য চীন একটি পরিকল্পনা করেছিল। এর জন্যই 31 ধরনের জৈবিক অস্ত্র তৈরি করার পরিকল্পনা করছিল। এটি হেলিকপ্টার থেকে নীচে ফেলা হলে যার যার গায়ে এটি পড়বে তাদের ব্যবহারে পরিবর্তন চলে আসবে। ওই কর্মকর্তা জানান চীনের এই প্রজেক্টে তিনিও সামিল ছিলেন।

কিন্তু চীনের এই প্রজেক্ট মাঝপথেই থেমে যায়। এক কথায় বলতে গেলে চীন প্রজেক্ট কে মাঝপথে থামাতে বাধ্য হয়। কারণ হংকংয়ের বিক্ষোভের দিকে নজর পড়ে গিয়েছিল সারা বিশ্বের। আর ঠিক এই অবস্থায় যদি ওই জৈবিক অস্ত্র প্রয়োগ করা হতো, তাহলে চীনের জন্য খুবই বিপদজনক হয়ে দাঁড়াতে এই ঘটনা। কিন্তু চীন এই জৈবিক অস্ত্রটিকে প্রয়োগ করার জন্য মরিয়া হয়। এবং এই জৈবিক অস্ত্র প্রয়োগ করার জন্য চীন বেছে নেয় ইসলামিক মৌলবাদীদের।


জিনজিয়াং এর একটি প্রশিক্ষণ শিবিরে এই জৈবিক অস্ত্র প্রয়োগ করা হয়। এবং এরপর যা হয় তা শুনলে আপনি চমকে উঠবেন। ওই কর্মকর্তা জানান, যাদের উপর এই পরীক্ষাটি করা হয় তাদের গা গলতে শুরু করে ধীরে ধীরে। চীনের এই সমস্ত কাজকর্ম কোন ভাবে জানতে পেরে যায় আমেরিকা। শুধু তাই নয় এই জৈবিক অস্ত্রটি ঠিক কোন ল্যাবে বানানো হয়েছিল সে সম্পর্ক খবর পেয়ে যায় আমেরিকা। এরপর আমেরিকা চেষ্টা করে ওই জৈবিক অস্ত্রটি কীভাবে বানানো হয়েছে তা জানার।
আর এটি জানার জন্য আমেরিকা সেখানকার এক গবেষক কে খুঁজে বার করে। এরপর তাকে মোটা অঙ্কের বিনিময়ে ওই জৈবিক অস্ত্রটির নমুনা দিতে বলে। এবং ওই গবেষক তাতে রাজি হয়ে যায়। চীন ও কিন্তু এই পুরো বিষয়টি কোন ভাবে জেনে যায় যে এই জৈবিক অস্ত্রটি নমুনা আমেরিকা জানতে পেরে গেছে। এরপর ওই গবেষক এর উপর নজর রাখা শুরু করে চীন। এরপর যখন আমেরিকা CIA এজেন্টের সঙ্গে গবেষকের কথা হয় তখন ওই এলাকায় একটি শুট আউট হয়। তখন ওখানে বহু মানুষ মারা যায় কিন্তু আমেরিকার এজেন্ট কোন ভাবে পালিয়ে যায়।


এরপর এই পুরো বিষয়টি একটি প্রবন্ধ আকারে জানিয়েছেন ওই চীনা আধিকারিক। এবং শুটআউটে সময়ই একটি ভাইরাস ভর্তি সিসি ভেঙ্গে গিয়ে বাতাসে মিশে যায়। চীনের উহানেই প্রথম করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়। এবং এক মাসের মধ্যে ওই প্রদেশের বহু মানুষ মারা যায়। এরপর চীন এই ভুলকে সংশোধন করার চেষ্টা করে। কিন্তু ধীরে ধীরে পরিস্থিতি যখন হাতের বাইরে চলে যায় তখন এই খবরটি আর লুকিয়ে রাখতে পারেনা চীন। তখন চীন বলতে থাকে এটি একটি সামান্য ফ্লু। আবার অনেকের বলছিলেন যে এই ভাইরাস বাদুড় এর থেকে ছড়াচ্ছে। তারপরই ভাইরাস আস্তে আস্তে গোটা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে। এই চীনা আধিকারিক লিখেছেন, আজকে মহামারীতে ভুগছে সারাবিশ্ব তার উৎস স্থল ওই চীনের ল্যাব। যার ফলে সাধারণ মানুষকে কষ্ট পেতে হচ্ছে।


ভাবুন। বারবার হাতের সাথে মগজটাও সাফ সুতরো করে নিন!

Soham Mukherjee র ওয়াল থেকেঃ-
১.এবিপি আনন্দ, 
২.জি 24ঘণ্টা,
৩.নিউজ18বাংলা, 
৪.আর প্লাস,
৫.ক্যালকাটা নিউজ,৬.কলকাতা টিভি, 
৭.হাই নিউজ,
৮.onkar নিউজ,
৯.নিউজ টাইমস,
১০.বাংলা জাগো টিভি,১১.বাংলা টাইম,
১২.জয়তু বাংলা, 
১৩.উত্তরের খবর,
১৪.এক্সপ্রেস নিউজ,১৫.montel নিউজ,
১৬.তারা নিউজ, 
১৭.চ্যানেল ১০(হ্যাঁ, সুদীপ্ত সেন খ্যাত! আজ জানলাম আজও সেটা চলে!!),
১৮.বাংলা ভারত,
২০.সাধনা নিউজ, 
২১.এস নিউজ।

হ্যাঁ! এগুলোই এখন তিনবেলার খাদ্য!
সবাই বাড়ি আছেন, সবাই দেখছেন! 
একবার ভেবেছেন?
গত এক সপ্তাহ ধরে এই একুশটা চ্যানেলে রোজ সারাদিন, রাত 2 মিনিট অন্তর সাড়ে তিন মিনিটের সরকারি বিজ্ঞাপন সারাদিন চালিয়ে মুখ্যমন্ত্রী যে আমাদের করের টাকা দিয়ে আমাদের বাঁচানোর জন্য ২০০কোটি টাকার ফান্ড বানিয়েছেন (রাজ্যবাসীর যেটা মাথা পিছু সাড়ে পাঁচ টাকা মতো পড়ে!) সেটা জানানোর জন্য কত কোটি টাকা খরচ করছেন? 
ফাঁকা জনমানবহীন রাস্তা দিয়ে মুখ্যমন্ত্রীর দাঁত বের করা ফ্লেক্স লাগিয়ে গাড়ি ঘোরানোর জন্য কত খরচ হচ্ছে?
আর সব থেকে বড়ো কথা কেন খরচ হচ্ছে?
২১ টা চ্যানেলে বিজ্ঞাপনের খরচে কতো গুলো টেস্ট কিট হতো?
সেই টাকায় হাসপাতাল গুলোর ডাক্তার,নার্স,স্বাস্থ্যকর্মীদের রেনকোট না পরিয়ে কটা PPE কেনা যেত?
কেন সারা দেশের মধ্যে covid 19 পরীক্ষার সংখ্যা বাংলায় সবথেকে কম?

মাথার ঘাম পায়ে ফেলে যারা মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের স্টান্টবাজি কে ধন্য ধন্য করছিলেন, তারাও একটু ভাবুন!
এরথেকে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীরা বেশ আছেন! একজন রামায়ণ দেখছেন, কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রী তো আবার সস্ত্রীক কুকুর কোলে লুডোর চাল ফেলছেন!
আর চিরকালীন রীতি অনুযায়ী পরিযায়ী শ্রমিকদের ভাগ্যে পুট পড়ছে! হাঁটতে হাঁটতে প্রাণ যাচ্ছে! 
আর কিছু শিক্ষিত উজবুক "রাজনীতি কব্বেন না" কপচে যাচ্ছে!!
বাড়িতে থাকুন, ২০০ কোটির বিজ্ঞাপন দেখুন, সেলিব্রিটিদের ঝাড়ু মারা দেখুন, সাথে ভাবুন টেস্ট কিট,PPE জোগাড় করতে কি শুধুই টাকা লাগে না সদিচ্ছা লাগে?
ভাবুন। বারবার হাতের সাথে মগজটাও সাফ সুতরো করে নিন!