Posts

কাপড় খুলে শরীরে দুবাটি লঙ্কাবাঁটা ঢোকানো হয়েছিল, না না নেহেরু -গান্ধী মোটেই নয়, ওনারা তো ব্রিটিশ পরিবারের অনুগত।ইনি ননীবালা দেবী।।

Image
একজন ননীবালা দেবী ছিলেন আমাদের বাংলায়। পুরোটা পড়বেন। এই ইতিহাস আমাদের প্রজন্মের জানা উচিত।  কাপড় খুলে শরীরে দুবাটি লঙ্কাবাঁটা ঢোকানো হয়েছিল, না না নেহেরু -গান্ধী মোটেই নয়, ওনারা তো ব্রিটিশ পরিবারের অনুগত।ইনি ননীবালা দেবী।।                                                                    বাংলার প্রথম মহিলা রাজবন্দী ননীবালা দেবী জন্মগ্রহণ করেছিলেন ১৮৮৮ সালে হাওড়া জেলার বালিতে। বাবা সূর্যকান্ত বন্দ্যোপাধ্যায়, মা গিরিবালা দেবী। সেই সময়ের সামাজিক রীতি মেনে ১৮৯৯ সালে মাত্র এগার বছর বয়সে তাঁর বিয়ে দেওয়া হয়। বিয়ের পাঁচ বছরের মাথায় ১৯০৪ সালে তাঁর স্বামী মারা যান। তাঁর বয়স তখন মাত্র ষোল। এরপর তিনি তাঁর বাবার কাছেই ফিরে আসেন। ১৯১৪ সালে বেধেছিল প্রথম বিশ্বযুদ্ধ। সেই সময় ভারতে যুগান্তর দলের বিপ্লবীরা জার্মানির কাছ থেকে অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে ভারতব্যাপী একটা বৈপ্লবিক অভ্যুত্থান ঘটিয়ে, স্বাধীনতা আনবার রাস্তা পরি...

॥ শ্রাদ্ধবাড়ির খাওয়া দাওয়া ।।

Image
যিনি  মারা  গেলেন  তিনি  যা যা ভালোবাসতেন সে সমস্ত  ষোড়শোপচারে রান্না  হয় । সকলেই  কব্জি ডুবিয়ে  খান । "দাদা  আর দুটো ইলিশ পাতুরি  দিন  তো  ! অপূর্ব  হয়েছে । বহু দিন  পর এমন রান্না  খেলাম  অথবা  আহা ,সন্দেশটা অসাধারণ  !! কোন  দোকানের  ?  দাদা  fish fry  টা repeat করতে  বলুন না " ইত্যাদি  ইত্যাদি ।   আমার  তো মনে  হয়  বৃদ্ধ কেউ  হলেও  তাঁর  সন্তান  ,স্বামী  তাঁদের  কি আনন্দ  করার  মতো  মানসিকতা  থাকে ? অনেক দিন  অসুস্থ  থাকলে  অথবা  এমন কোনও  অসুখ হলে  যেটি মানুষটিকে  মৃত্যুর  দিকেই  টেনে  নিয়ে  যাবে  , আমাদের মনে  হয়  এভাবে  বাঁচার চেয়ে  মৃত্যু  শ্রেয় । মুখে  বললে ও প্রিয়জনের  বিয়োগ  ব্যথা  একটুও  কি বাজেনা সদ্য সদ্য  ?  সময়  সব কিছু  ভোলায় ঠ...

এতজন মানুষের সামনে দাঁড়িয়ে নিজের অন্যায়টা স্বীকার করার ক্ষমতা রাখে ছেলেটা। আবার ঋণমুক্ত হবারও সাহস আছে।

Image
😎 👇 আজ একটা অদ্ভুত ঘটনার সম্মুখীন হলাম। এটিএমের সামনে লম্বা লাইন। দাঁড়িয়ে আছি অন্তত ছয়-সাতজনের পিছনে। আমার পিছনে আরও ছয়জন। একটা ছেলে দেখলাম সবাইকে রিকোয়েস্ট করছে, প্লিজ আমায় আগে ছেড়ে দিন একটু, খুব দরকার আছে। সামনে একজন বয়স্ক মানুষ দাঁড়িয়ে আছেন। তাকেও গিয়ে অনুরোধ করছে বছর চব্বিশ-পঁচিশের ছেলেটা। বয়স্ক মানুষটি বললেন, তোমরা যদি আমাদের অনুরোধ কর কেমন লাগে দেখতে? আর এই লাইনে যারা দাঁড়িয়ে আছে সকলেরই তো আগে প্রয়োজন।  ছেলেটি বলল, আমার দরকারটা একটু অন্যরকম। এখনই নিয়ে যাবে মন্মথ জেঠুকে। আমার শোধ করা হবে না আর।  ওর কথা শেষ হবার আগেই শবযাত্রীর দল বলো হরি হরি বোল করতে করতে পাশ দিয়ে যাচ্ছিল। ছেলেটা চেঁচিয়ে বলল, একটু দাঁড়াও মৃন্ময়দা দুমিনিট। উনি সম্ভবত মন্মথবাবুর ছেলে।  ছেলেটা হাতজোড় করে বলল, প্লিজ আমায় একটু ছেড়ে দিন। আসলে জেঠু আমার বিপদের সময় ধার দিয়েছিলেন আজ থেকে পাঁচ বছর আগে। তারপর টাকাটা শোধ দিতে হবে বলে জেঠুকে দেখলেই আমি অন্য রাস্তা ধরে নিতাম। জেঠু কোনোদিন চাননি।  কাল মধ্যরাতে জেঠুর স্ট্রোক হয়, মারা যান। আমি টাকাটা শোধ দিয়ে দিতে চাই। নাহলে নিজের কাছে নিজে অপরাধী হ...

লেখার নামটা পড়ে অনেক পাঠকেরই নাক চোখ একটু কুঁচকে যেতে পারে কেউবা পাশ কাটাতে পারেন।

Image
* হিজড়া * ✍দেবাশীষ রায় চৌধুরী (পুনঃপ্রকাশিত) লেখার নামটা পড়ে অনেক পাঠকেরই নাক চোখ একটু  কুঁচকে যেতে পারে কেউবা পাশ কাটাতে পারেন। আমি কিন্তু  সেদিন পাশ কাটাতে পারিনি। কলকাতার দিকে একটা বিশেষ কাজ ছিল। বাস পেয়ে গেলাম। এমনকি জানলার ধারে একটা বসার সিটও পেয়ে গেলাম। অনেকটা পথ। ঠান্ডা গরম হাওয়ায় একটু  তন্দ্রাচ্ছন্ন হয়ে ভাত ঘুমের মৌতাত নিচ্ছি। এমন সময় তেনারা বাসে উঠলেন। জনা তিনেক হবে। না, যাত্রী হিসেবে নয়। যাত্রীদের থেকে কিছু  পয়সা তুলতে। হঠাৎ চড়াৎ চড়াৎ হাততালির এবং কড়কড়ে গলার আওয়াজে রেশমি ঘুমটা চটকে যেতে একটু  বিরক্তই হয়েছিলাম। যারা মুখ ঘুরিয়ে বসেছিল বা ঘুমচ্ছিল প্রত্যেকেই ওদের আঙ্গুলের ঠ্যালায় দু এক টাকা ইচ্ছায় অনিচ্ছায় দিচ্ছিল। অভ্যাসগত ভাবে আমিও দশটা টাকা দিলাম। খুচরো টাকা না থাকায় একটু  বেশিই গেল। পরিবর্তে ভালোবেসে মাথায় হাতও বুলিয়ে কি আশীর্বাদ করল কে জানে। ওদেরই একজনের - একজন যাত্রীর দিকে চোখ পড়তেই কেমন যেন থমকে দাঁড়িয়ে গেল। সেই যাত্রীর চোখের দৃষ্টির রেখা টেনে দেখা গেল এক ভদ্রমহিলার আনাবৃত উন্মুক্ত পিঠের ওপর স্থির দৃষ্টি আটকে আছে যেখান...

বাবা, কিছু আনোনি মেলা থেকে?

Image
দুটোই ======= বাবা, কিছু আনোনি মেলা থেকে?   ছোটো ছেলেটা স্লেট থেকে মাথা তুলে জিজ্ঞাসা করল।     বাবা উত্তর দিল না। ছেলেটাও আর প্রশ্ন করল না। খারাপ মনটা নিয়ে ছাদে উঠে গেল। সে যখন বড় হবে, মেলা থেকে সবার জন্য জিনিস আনবে। মায়ের জন্য শাড়ি, বাবার জন্য লুঙ্গি, দিদির জন্য টিপের পাতা, তার জন্য ব্যাটারি দেওয়া খেলনা।     অনেক দিন গেল। ছেলেটা এখন ভালো চাকরি করে। গ্রামে আসার সময় পায় না। বছরের পর বছর মেলা হয়ে যায়। দিদির বিয়ে হয়ে গেছে, সেও থাকে বাইরে। বাবা আর মা গ্রামেই থাকে। তারা আসবে না শহরে।      এক বছর সে এলো গ্রামে। তখন মেলা বসেছে। সে গেল মেলায়। কিন্তু কেনার মত কিচ্ছু পেলো না। সব ভীষণ সস্তার জিনিস।    বাড়ি ফিরল। বাবা জিজ্ঞাসা করল, কিরে কেমন দেখলি মেলা? একইরকম আছে না?  ছেলে বলল, হ্যাঁ গো।    বাবা জিজ্ঞাসা করল, কিছু কিনলি?  ছেলে বলল, না গো.. কেনার মত কিস্যু নেই.... ছেলেটা ছাদে গেল। রাতের তারারা বাতাসের কানে কানে বলল শাড়ির কথা, লুঙ্গির কথা, টিপের পাতার কথা...ব্যাটারি দেওয়া গাড়ির কথা...ছেলেটা বুঝল না কিছু...ভাব...

অনেক লোক চিকিৎসার জন্য বোম্বেতে আসেন। এই দরকারী তথ্য হতে পারে. দয়া করে এটি সংরক্ষণ করুন:

*প্রচার করুন* *ডিমার্ট এর প্রবর্তক রাধাকিশান দামানি,* মেট্রো সিনেমা, কুইন্স রোড, মুম্বাই এর কাছে *গোপাল ম্যানশন*-এ একটি সুবিধা তৈরি করেছেন যেখানে মুম্বাইতে চিকিৎসাধীন রোগীদের পরিবারের থাকার জন্য 53টি কক্ষ রয়েছে।  গতকাল এর উদ্বোধন করা হয়। এটা খুব সুন্দরভাবে করা হয়েছে। শুভাকাঙ্খীদের জন্য এই ধরনের কোনো প্রকৃত প্রয়োজনের জন্য উল্লেখ করতে পারেন। www.gopalmansion.com *ঠিকানা:* গোপাল ম্যানশন 50, কুইন রোড (সিনেমা লেন) মেট্রো সিনেমার কাছে মুম্বাই 400 020 *যোগাযোগের ঠিকানা:* হোয়াটসআপ অ্যাপ মুঠোফোন ৯১ ৮৮৭৯৯ ৮৬৮৯৩ *ই-মেইল:* fd@gopalmansion.com gm@gopalmansion.com *টেলিফোন নম্বর:* 022-2205 5001, 02   *খুব যুক্তিসঙ্গত* সকালের নাস্তা 30 দুপুরের খাবার থালি 75 ডিনার থালি 75 800 এ রুম রান্নাঘর এবং ডাইনিং খুব প্রশস্ত। ব্যাপকভাবে শেয়ার করুন। আপনার যদি মুম্বাইতে আত্মীয় থাকে তাহলে এই তথ্যটি সবার সাথে শেয়ার করুন। আমরা রোগী ও আত্মীয়দের কোনো চার্জ ছাড়াই টিফিন প্রদান করি। এলাকা - দক্ষিণ মুম্বাই হাসপাতাল:- জাসলোক, সাইফি, বোম্বে, নায়ার, জেজে, মুম্বাই সেন্ট্রালের কাছাকাছি এবং ভিটি। *যোগাযোগের ঠি...

নেচার'কে 'নাটুরে' (Nature) বলে উচ্চারণ করছে!

বাড়িতে পড়ানোর সময় অভিভাবক খেয়াল করলেন যে, তাঁদের ছেলে 'নেচার'কে 'নাটুরে' (Nature) বলে উচ্চারণ করছে! কার কাছ থেকে উচ্চারণটি শিখেছে জানতে চাইলে ছেলে জানাল - স্কুলের ইংরেজি শিক্ষকের কাছ থেকে। ইংরেজি শিক্ষকের কাছে গিয়ে অভিভাবক বিষয়টি জানতে চাইলেন। তিনি দুঃখ ভারাক্রান্ত কণ্ঠে জানালেন, "চিন্তার কোনও কারণ নেই, ছাত্ররা একটু 'মাটুরে' (Mature) হলেই সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।" বিষম খেয়ে অভিভাবক প্রধান শিক্ষকের কাছে নালিশ করলেন - "কী ধরনের বিদ্যাপীঠ এটা, স্যার! ছাত্র বলে 'নাটুরে', শিক্ষক বলেন 'মাটুরে'!" শুনে প্রধান শিক্ষক উদাস হয়ে বললেন, "সবাই শুধু বড় বড় কথা বলে। একজনও ভাল 'লেকটুরে' (Lecture) দিতে পারে না।" ক্ষিপ্ত অভিভাবক এবার উত্তেজিত হয়ে দেখা করলেন স্কুলের গভর্নিং বডির সভাপতির সঙ্গে। সভাপতি একটু হতাশ কণ্ঠে বললেন, "আমিও বুঝি। কিন্তু কী করবেন বলুন? এটাই যে এই অঞ্চলের 'কালটুরে' (Culture)।" অভিভাবকের মাথা এবার বোঁ-বোঁ করে ঘুরতে শুরু করল। তিনি কোনওমতে লোকাল কাউন্সিলরের সঙ্গে দেখা করলেন। তিনি সব কিছ...