Posts

মোবাইল চার্জের সাথে এক্সের তুলনা

Image
কারেন্ট নেই জেনেও ফোন চার্জে দেওয়াকে বলে "সরলতা" কারেন্ট আসার পর ফোনে চার্জ হচ্ছে মনে করা হলো "বিশ্বাস" তিন ঘণ্টা পর এসে দেখলাম ভুলে সুইচ দেইনি এইটা হলো "বোকামি" যা হয়েছে বাদ দিয়ে আবার সুইচ দেওয়াকে বলে "ক্ষমা" সুইচ দেওয়ার সাথে আবার কারেন্ট যাওয়া কে বলে "মন ভাঙ্গা" কারেন্ট আবার আসতে দেরি হবে ভেবে ফোন সাথে নিয়ে বাহিরে যাওয়া হলো "কনফিডেন্ট" তিন ঘণ্টা পর বাড়িতে  এসে শুনলেন বেরিয়ে যাওয়ার পরপরই কারেন্ট এসেছে , এইটা হলো "কাটা ঘায়ে নুনের ছিটা"😹😹😹 আবার তড়িঘড়ি করে চার্জে লাগানোর সাথে কারেন্ট যাওয়াকে বলে "ছ্যাকা" কারেন্ট আসতে পারে ভেবে তিনঘন্টা বাড়িতে  বসে থাকা হলো "অপেক্ষা" তিনঘন্টা অপেক্ষা করে নিজের উপর বিরক্ত হয়ে মন খারাপ করাকে বলে "ডিপ্রেশন" মোড়ে কারেন্ট আছে, ওখানে চার্জ দেওয়া যাবে ভেবে বাড়ির থেকে বেরিয়ে যাওয়া হলো "বিকল্প ব্যবস্থা" মোড়ে যাওয়ার অর্ধেক রাস্তায় গিয়ে বুঝলেন কারেন্ট এসেছে , একে বলে "প্রাক্তন ফিরে আসা" বাড়িতে যাবেন কিনা মোড়ে ...

বিশ্বের_সবচেয়ে_বড়_ও_অদ্ভূত_রান্নাঘরঃ-

Image
জগন্নাথ পুরী মন্দিরের রান্নাঘরকে বলা হয় পৃথিবীর অদ্ভুত ও বড় রান্নাঘর । কেন এই রান্নাঘর অদ্ভুত তা আপনাদের কাছে সংক্ষিপ্তভাবে তুলে ধরছি । পুরীতে আমরা কম বেশী সবাই যাই তাই তার রান্নাঘরের লীলা আমরা কম বেশি সবাই জানি । এখানে আরও বিশদে আলোচনা করা হলো। ----------------------------------------------------------------------------------- ১. এই রান্নাঘরে বিবিধ দ্রব্য রান্না করার জন্য কোন বিদ্যুৎ বা যন্ত্র ব্যবহার করা হয় না । উন্মুক্ত কাঠের আগুনের উপর অনেকগুলো তেলের ল্যাম্প বা বাতি ঝুলিয়ে রাখা হয় আর তার নিচেই সেবকরা এসেই রান্না কার্য সম্পন্ন করে । . ২. এ রান্নাঘরে এত দ্রুত রান্না করা হয় যে শুধুমাত্র একদিনের প্রস্তুতিতে একসাথে প্রায় দশ হাজার লোক বসে প্রসাদ পায় । আর এমনিতে পাঁচ হাজারের উপর দর্শনার্থী প্রসাদ পেয়ে থাকে । . ৩. এই রান্নাঘরটি ৯টি ভাগে বিভক্ত । যাদের দুটি ভাগ ২৫০০ বর্গফুট করে এবং বাকি ৭টি ভাগ এ দুটির চেয়ে একটু ছোট হবে । এ রান্নাঘরে রয়েছে ৭৫২টি মাটির তৈরি চুলা যার প্রত্যেকটি দৈর্ঘ্যে তিন বর্গফুট করে এবং উচ্চতায় প্রায় ৪ ফুটেরও বেশি । . ৪. চুলাগুলোতে একটির উপর একটি পাত্র বসানো হ...

পশ্চিমবাংলার তৃতীয় শ্রেনীর ছাত্রছাত্রীদের নাস্তিক হিন্দুরা দেখেন কি শিখাচ্ছে( নিম্নের ছবিতে প্রদর্শিত হল) । এদের থেকে সনাতন ধর্ম কিভাবে রক্ষা পাবে? মানুষ কেন বিধর্মী বা নাস্তিক হবে না।মেয়েরা কেন লাভ জিহাদের স্বীকার হবে না???

Image
 পশ্চিমবাংলার তৃতীয় শ্রেনীর ছাত্রছাত্রীদের নাস্তিক হিন্দুরা দেখেন কি শিখাচ্ছে( নিম্নের ছবিতে প্রদর্শিত হল) । এদের থেকে সনাতন ধর্ম  কিভাবে রক্ষা পাবে? মানুষ কেন বিধর্মী বা নাস্তিক হবে না।মেয়েরা কেন লাভ জিহাদের স্বীকার হবে না???  আজ এভাবে সমস্ত নাস্তিকের অপ শিক্ষা পদ্ধতির জন্য সনাতন ধর্ম ধ্বংসের মুখে। উত্তরঃ 🚩সনাতন ধর্ম মানুষের তৈরি কোন বিশ্বাস নয়।এটি একটি বিজ্ঞান।যার আলোচনা আপনাকে এ ধর্মের প্রতি শ্রদ্ধাশীল করবে।প্রকৃত ধর্ম মনুষ্য সৃষ্ট হতে পারে না।শ্রীমদ্ভাগবতে বলা হচ্ছে - "ধর্ম তু সাক্ষাৎ ভগবৎ প্রনীতং" অনুবাদঃধর্ম ভগবানের প্রনীত বিধান। যেমন একটি দেশ সংবিধান অনুসারে চলে,ঠিক তেমনই ভগবানের দ্বারাই ধর্ম ও শাস্ত্র প্রদত্ত হয়েছে। 🚩সনাতন ধর্ম মানে একটি বিশ্বাস নয়।এটি একটি ব্যবহারিক বিষয়।যার অনুশীলনে প্রত্যক্ষ জ্ঞান আপনি পেতে পারেন। 🚩যেমন  কুরুক্ষেত্রের রনাঙ্গনে ভগবান কৃষ্ণ অর্জুনকে গীতার জ্ঞান প্রদান করেন, তা এখনো বর্তমান। 🚩আমাদের সনাতন ধর্ম বেদ,গীতা, উপনিষদের উপর দন্ডায়মান। 🔷তাহলে এখানে মনুষ্যসৃষ্ট কি হতে পারে?????? 🚩 এসমস্ত নাস্তিক মানুষগুলো  ...

এই আঘাতও যেন চরম আত্মতৃপ্তির পূর্ণাঙ্গ প্রতিচ্ছবি

Image
শরীরের আঘাত দেখুন আর মুখে অভিব্যক্তি দেখুন। এই আঘাতও যেন চরম আত্মতৃপ্তির পূর্ণাঙ্গ প্রতিচ্ছবি। আপনি আমি যখন শহরের ঠান্ডাঘরে তাত্ত্বিকভাবে পদের জন্য, নির্বাচনের টিকিটের জন্য শকুনির মতো চাল চেলে যাচ্ছি।ঠিক তখনই এইসব অখ্যাত যোদ্ধারা শাসক আর শাসকের পোষ্য পুলিশের চোখে চোখ রেখে লড়াই করে চলেছে।  না এদের না আছে পদলোভ,না আছে বিখ্যাত হবার বাসনা, আছে কেবল অন্যায়ের বিরুদ্ধে, শোষণের বিরুদ্ধে চোখে চোখ রেখে, মেরুদণ্ড সোজা রেখে লড়াইয়ের মানসিকতা।  না এদের নাম কেউ মনে রাখবেনা তবু অন্যায়ের প্রতিবাদে এদের উত্থান যুগে যুগে হবে।এরাই হিন্দুশক্তি এরাই ভবিষ্যৎ আমাদের সমাজের। এদের মতো হাজার হাজার অখ্যাত, অজ্ঞাত হিন্দুযোদ্ধাদের প্রণাম করি আর শ্রদ্ধা জানাই হৃদয়ের অন্তস্তল থেকে।♥♥♥

গুরুচাঁদ চরিত পর্ব :- 97 নিখিল বঙ্গ নমঃশূদ্র সম্মেলন বা খুলনা কনফারেন্স

Image
তের শত চৌদ্দ সালে অসাধ্য সাধন বলে নমঃশূদ্রে রাজকার্য্য পায়। শ্রীগুরু চাঁদের সুত শশীবাবু অগ্রদূত পরে পরে আর সবে ধায়।। কুমুদ বিহারী ধন্য ‘ডেপুটি’ পদের জন্য উচ্চ আশা মনে ছিল তাঁর। ‘‘স্বদেশী ভাবনার্যস্য’’ সুফল ফলে অবশ্য মনে প্রাণে ভাবে বারে বার।। ওড়াকান্দী গুরুচাঁন্দে বিনয়ে চরণ বন্দে মনোগত কথা তাঁরে কয়। গুরুচাঁদ বল দিয়ে মীডের সাহায্য নিয়ে মনস্কাম তাঁর পূর্ণ হয়।। আর যাঁরা ছিল সাথ মোহন আর সাধানাথ অন্যজন নাম সিদ্ধেশ্বর। রাজ কার্য্য সবে পায় সবে ধন্য ধন্য কয় নমঃ জাতি হইল উদ্ধার।। জাতি গ্রাণে পে’ল বল যতনমঃশূদ্র বল দুর্ব্বলতা ফেলে দিল দুরে। জাতির শিক্ষার তবে প্রভু বলে বারে বারে তত্ত্ববোঝে এতকাল পরে।। পড়িল শিক্ষার সাড়া সব নমঃশূদ্র পাড়া বিদ্যুৎ তরঙ্গ যেন ছোটে। পঞ্চদশ বর্ষ মধ্যে নমঃশূদ্র আনে সাধ্যে শিক্ষা সঙ্গে রাজনীতি বটে।। জাতি তরে আন্দোলন করে কত সম্মেলন সারা বঙ্গ জুড়ি ঢেউ চলে। যত কিছু আন্দোলন যত হয় সম্মিলন গুরুচাঁদ সকলের মূলে।। তেরশ’ তিরিশ সালে নমঃশূদ্র সবে বলে ‘‘নমঃশূদ্র যত আছে...

গুরুচাঁদ চরিত পর্ব :- 96 যাদবের ওড়াকান্দী গমন ও শ্রীশ্রীগুরুচাঁদের চতুর্ভুজ মুর্তি দর্শন

Image
তারকের সঙ্গে সঙ্গে যাদব আসিল। শ্রীধাম ওড়াকান্দী আসি পঁহুছিল।। বারুণীর তীর্থক্ষেত্রে শান্তির আশায়। দলে দলে কত লোক আসিতেছে হায়।। দিকে দিকে শোনা যায় সোর শব্দ গোল। আর কিছু নয় শুধু ‘‘বল হরিবোল।।’’ প্লাবনে বন্যার স্রোতে যথা বারি ধায়। ধাম প্রতি সেই মত সবে ধেয়ে যায়।। শ্রীধামের প্রতি যত হ’ন অগ্রসর। গোস্বামীর ভাবে ক্রমে ঘটে ভাবান্তর।। অবিরল নেত্র জল বক্ষ বাহি ধায়। ভাবের তরঙ্গে যেন ঢলে পড়ে যায়।। মনে হয় এইবার হইবে পতন। প্রতিবারে সে যাদব করেন ধারণ।। প্রেমের আগুণে যারা তারকের প্রাণ। আরো জ্বলে শ্রীধামের যত কাছে যান।। তারকের পরশনে যাদবের দেহ। অসাড় অবশ যেন করি দিল কেহ।। কেটে যেন গেল তার নয়নের ঘোর। কেহ যেন কোন দুঃখে প্রাণ হ’ল ভোর।। এই ভাবে ক্রমে তবে ধামে উপস্থিত। যাদবের চিত্ত হ’ল প্রেমে পুলকিত।। সাষ্টাঙ্গ প্রণাম করি ধুলিতে পড়িল। দয়া করে সে তারক তাহারে ধরিল।। ডাক দিয়া যাদবেরে গোস্বামীজী কয়। ‘‘মানুষ দেখিবি যদি মোর সাথে আয়।।’’ এত বলি করে ধরি টানিয়া চলিল। শ্রীগুরুচাঁদের ঠাঁই উপস্থিত হল।। তারক সাষ্টাঙ্গে তাঁ...